জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার (লিগ্যাল এইড) নানা অসামঞ্জস্যতা ও সীমাবদ্ধতা তুলে ধরেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইডের জাতীয় পরিচালনা বোর্ডে প্রধান বিচারপতির কোনো ভূমিকা নেই। প্রধান বিচারপতির কোনো প্রতিনিধিও নেই। মন্ত্রীর পরে কমিটিতে যারা আছেন, সব আমলা। সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটি কার কাছে দায়বদ্ধ, তা-ও স্পষ্ট করা নেই। এ বিষয়গুলো এনামলি (অসামাঞ্জসতা)।
গতকাল সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটি আয়োজিত ‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ - বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ এবং ‘উচ্চ আদালতে স্মার্ট আইনি সেবার প্রসার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৪ উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি নাইমা হায়দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী প্রমুখ বক্তব্য দেন।