বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, আনসার সদস্য নিয়োগ, প্রশিক্ষণার্থীদের সনদপত্র প্রদানসহ নানা কারণে সাধারণ মানুষ ঝিনাইদহ আনসার ও ভিডিপি অফিসে আসেন। কিন্তু নানা অজুহাতে তারা হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আরও অভিযোগ, রেশন থেকে কমিশন ও পুলিশ ভেরিফিকেশনের নামে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের কাছ থেকে আদায় করা হয় দুই হাজার টাকা করে। এ ছাড়া টাইপিং ও সেলাই প্রশিক্ষণের জন্য অন্য ক্যাম্পে যাওয়া বাবদ প্রত্যেক সদস্যের কাছ থেকে নেওয়া হয় ৩০০-৪০০ টাকা। একইভাবে কোয়ার্টার মাস্টারের সহযোগী হিসেবে বাজার করা, অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা অন্য জেলা থেকে অফার নিয়ে যোগদানের জন্য আসাসহ যে কোনো কাজের জন্য গেলেই তাদের গুনতে হয় অতিরিক্ত টাকা। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা কমান্ড্যান্ট জিএম মুজিবর বলেন, ‘একটি মহল আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।’ এসব অভিযোগের সত্যতা নেই। তাছাড়া ওই অফিসে অনিয়ম-দুর্নীতির ‘নাটের গুরু’ হিসেবে কাজ করার অভিযোগ সম্পর্কে গার্ড জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সব মিথ্যা, এসবের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।