নরসিংদীতে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান সৈকত হত্যার ঘটনায় শিবপুর থানায় মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতেই নিহতের ভাই মোরশেদ আলম ব্রাহ্মণপাড়ার রুবেল, শাহেদ ও দত্তপাড়ার ইমরানের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। হত্যার ৩৬ ঘণ্টা পার হলেও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। খুনিদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন জেলা যুবলীগ সভাপতি বিজয় গোষ্ণামী ও সাধারণ সম্পাদক শামীম নেওয়াজ। এজাহারে উল্লেখ করা হয়, সৈকতের প্রতিবেশি সুজনের সঙ্গে রনি নামে এক ব্যক্তির টাকা লেনদেন নিয়ে বিরোধ হয়। ওই সময় সৈকত সুজনের টাকার জিম্মাদার হন। সঠিক সময় টাকা দিতে না পাড়ায় গত শনিবার ইমরান, রুবেল ও শাহেদসহ ৭-৮ জন টাকার জন্য চাপ দেয়। সোমাবার দুপুরে আসামি শাহেদের ফোন পেয়ে সৈকত বাড়ি থেকে রেব হন। এরপর থেকে তার সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। পরদিন শিবপুর উপজেলার পুরানদিয়া জামতলা থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।