‘বিচারহীনতার সংস্কৃতির পরিবর্তন আনতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে নারীর প্রতি সম্মান ও মর্যাদার বিষয়টি। এ জন্য পরিবারের মধ্যে সম্পর্কের যে সমীকরণ আছে সেটা বদলাতে হবে। যারা দায়িত্বে আছেন তাদের বিচারহীনতার সঙ্গে আপস বন্ধ করতে হবে।’ দিনাজপুর প্রেস ক্লাবের সামনে গতকাল ‘ইয়াসমীন ট্রাজেডি দিবস’ উপলক্ষে ধর্ষণ, হত্যা ও নির্যাতনকারীদের প্রতিহত এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন। কানিজ রহমানের সভাপতিত্বে ও রুবিনা আক্তারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তৃতা করেন ড. মারুফা বেগম, অধ্যক্ষ হাবিবুল ইসলাম বাবুল, আবুল কালাম আজাদ, রেজাউর রহমান রেজু, বদিউজ্জামান বাদল, সহিদুল ইসলাম, রহমত উল্লাহ প্রমুখ। বক্তারা বলেন, পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশে নারী নির্যাতনের বিচারের হার মাত্র ৩ শতাংশ। ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছে এ রকম ঘটনায় বিচারের হারও তিন শতাংশ। এই পরিসংখ্যান থেকে বুঝা যায় নারী নির্যাতনের বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা কতখানি! হয় তাদের সক্ষমতা নেই, না হয় তারা আন্তরিক নন। এ সব ক্ষেত্রে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। দায়িত্বশীলদের আন্তরিকভাবে সব অপরাধের বিচার করতে হবে।