দিনাজপুরের বিভিন্ন বাজার ছাড়াও রাস্তার মোড়ে স্থায়ী-অস্থায়ী মৌসুমি ফলের দোকানে পসরা সাজিয়ে বসেছেন ফল ব্যবসায়ী ও পাইকাররা। শীতকালীন এসব ফলের ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি বিক্রি বেড়েছে দ্বিগুণ। শীতকালীন ফলের মধ্যে প্রতি কেজি তেঁতুল ১৬০, জলপাই ২০, আমলকি ২০০, কামরাঙ্গা ১৬০, পেয়ারা ৮০, বাতাবি লেবু ও পেঁপে আকারভেদে প্রতি পিস-৬০-৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে নানা প্রকার মৌসুমি ফল আসায় অন্য ফলের তুলনায় এসবের দাম কম থাকে। ক্রেতারা প্রতিনিয়ত মৌসুমি ফলের দোকানে ভিড় করছেন। ফলে দেশি ফলের সমাহার লক্ষণীয়। খেটে খাওয়া মানুষ আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে বিদেশি ফল কিনে খেতে না পারলেও এখন দেশি ফল কিনতে পারছেন। ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, আমি কয়েক বছর ধরে ফলের ব্যবসা করি। দেশি ফল অনেকেই নিজ প্রয়োজনে খাওয়ার জন্য বসতবাড়ির উঠানে গাছ লাগিয়েছেন। গ্রামে গ্রামে ঘুরে তাদের কাছে পাইকারি হিসেবে কিনে বাজারে খুচরা বিক্রি করি। দেশি ফল ক্রেতা আব্বাস, আলী আকবর, সাকেকুল ইসলাম জানান, এ ফল একবারে টাটকা ও ভেজালমুক্ত।