দেশীয় চলচ্চিত্রের অসম্ভবকে সম্ভব করার নায়ক অনন্ত এখন তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে। তার সঙ্গে রয়েছেন সহধর্মিণী অভিনেত্রী বর্ষা। তারা সেখানে হলি ডে পালন করছেন। ১৫ সেপ্টেম্বর অনন্ত-বর্ষা সেখানে গেছেন মূলত তুরস্কের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণাধীন ‘নেত্রী’ ছবির লোকেশন দেখা ও কস্টিউম তৈরির জন্য। ‘নেত্রী’র শুটিং প্রায় ৫০ ভাগ শেষ হয়েছে। করোনা লকডাউনের কারণে দীর্ঘ সময় ধরে বাকি কাজ আর করা যায়নি। এখন দেশ-বিদেশে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। লকডাউনও শেষ হয়েছে। এ সুযোগে ছবিটির বাকি কাজ সেরে নিতে চান প্রযোজক অভিনেতা অনন্ত জলিল। তাই দুজন মূলত ছবিটির কাজের জন্যই ছুটে গেছেন তুরস্ক। কাজ অনেকটা গুছিয়েও এনেছেন। কাজ শেষ করে দ্রুত আবার দেশে ফেরার কথা ছিল। কিন্তু এক সময় তারা ভাবলেন আর কিছুদিন থেকে অবকাশ-যাপন বা হলি ডে উদযাপন করলে কেমন হয়। কারণ দেশে তো বায়িং হাউসের কাজে দিনরাত মিলিয়ে ১৮ ঘণ্টার মতো কাজ করতে হয় অনন্তকে। এত কাজের চাপে অবকাশ পালনের সুযোগ কোথায়? অতএব এবার তুরস্কে গিয়ে ছবির কাজও করা হলো আবার হলি ডেও পালন হয়ে গেল। বিষয়টা মেলায় গিয়ে কলা বেচা আর রথ দেখার মতোই যেন।