সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০২৩ ০০:০০ টা

মান ভাঙল হেমা মালিনীর

শোবিজ ডেস্ক

মান ভাঙল হেমা মালিনীর

‘গাদার টু’ দেখে উচ্ছ্বসিত সানির সৎমা ও ধর্মেন্দ্রর দ্বিতীয় স্ত্রী হেমাও। সিনেমা দেখে প্রেক্ষাগৃহ থেকে বেরিয়ে হেমা জানান, সানির ছবি তাঁকে সত্তর ও আশির দশকের নস্টালজিয়ায় ফিরিয়ে নিয়ে গেছে। হেমা বলেন, ‘আমার ‘গাদার টু’ খুব ভালো লেগেছে। ছবি নিয়ে যা প্রত্যাশা ছিল, সব পূরণ হয়েছে। সত্তর এবং আশির দশককে পরিচালক অনিল শর্মা পর্দায় খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। সানি তো খুবই ভালো। ছবি দেখার পর দেশপ্রেম যেন আরও ভালোভাবে অনুভব করতে পারছি। মুসলিমদের সঙ্গে ভ্রাতৃত্বের বিষয়টাও খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।’ সানির ছবি দেখে যে আপ্লুত হেমা, তা স্পষ্ট বর্ষীয়ান অভিনেত্রীর কথায়ই। সপ্তাহখানেক ধরে বক্স অফিসে একের পর এক নজির গড়ছে সানি দেওল অভিনীত সিনেমা ‘গাদার টু’। আর এই সিনেমার বক্স অফিস সাফল্যেই আরও কাছাকাছি এসেছে গোটা দেওল পরিবার। প্রায় চার দশকের দূরত্ব ভুলে কাছাকাছি এসেছেন দেওল পরিবারের চার ভাইবোন। ‘গাদার টু’ মুক্তির দিন ‘ভাইয়া’ সানি দেওলকে সিনেমার জন্য শুভকামনা জানিয়েছিলেন এষা দেওল। সিনেমাটির সাফল্য উদযাপন করতে এর বিশেষ প্রদর্শনের আয়োজনও করেছিলেন এষা। সেই ‘স্পেশাল স্ক্রিনিং’-এ উপস্থিত ছিলেন ববি দেওল ও অহনা দেওলও। এর প্রায় এক সপ্তাহ পর প্রেক্ষাগৃহে ‘গাদার টু’ দেখলেন বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’। মুক্তির আট দিনের মাথায় বক্স অফিসে ৩০০ কোটির গন্ডি পেরিয়েছে ‘গাদার টু’। এখনো রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য এই সিনেমা। দেওল পরিবারের দুই পক্ষের সমীকরণ নিয়ে কম আলোচনা হয়নি বলিপাড়ায়। ধর্মেন্দ্রর প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হেমা মালিনীর মনোমালিন্য কারও অজানা নয়।  তার প্রভাব পড়েছে দুই পক্ষের সন্তানদের সম্পর্কেও। ভাইবোন হলেও চার দশক ধরে নিজেদের মধ্যে দূরত্ব রেখেছেন সানি-ববি এবং এষা-অহনা। তবে ‘গাদার টু’র সাফল্যই নাকি ঘুচিয়ে দিয়েছে সেই দূরত্ব।  

 

সর্বশেষ খবর