দলে কোনো পদ না থাকলেও কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন জায়েদ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ। তার প্রয়াত বাবা কমান্ডার মোহাম্মদ বজলুর রহমান একসময় জেলা আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, ‘স্কুল-কলেজে ছাত্রলীগ করলেও এখন দলে কোনো পদবি নেই। নেতা নয়, কর্মী হিসেবে এলাকায় কাজ করছি। আমাকে মনোনয়ন দিলে বিজয় নিশ্চিত হবে।’ এখনো ছাত্ররাজনীতি শেষ হয়নি রফিকুল ইসলাম রফিকের। তবে এরই মধ্যে আগামী নির্বাচনে বিএনপির হয়ে এমপি পদে লড়তে খুলনা-৬ আসনে প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন। উঠান বৈঠক থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রচারণা চালাচ্ছেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় এই নেতা। তার নামে পোস্টারও সাঁটানো হচ্ছে এলাকায়। শুধু এই দুজনই নন, আওয়ামী লীগ-বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের বাইরেও অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর বিপুলসংখ্যক নেতার ইচ্ছা এমপি প্রার্থী হওয়ার। ওয়ার্ড, থানা বা জেলা পর্যায়েরও অনেক নেতা এমপি হতে যান। সাবেক বা বর্তমান মন্ত্রী-এমপির সঙ্গে টেক্কা দিয়ে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা। দেশজুড়ে রাস্তায় রাস্তায়, নগর-শহর থেকে গ্রামীণ জনপদেও টানানো হচ্ছে তাদের নামে ডিজিটাল ব্যানার ও রঙিন পোস্টার। প্রচারণা চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকসহ অনলাইনভিত্তিক বিভিন্ন মাধ্যমেও। অযোগ্যদের ভিড়ে যোগ্য নেতারাও এখন কোণঠাসা। রাজনীতিতে সর্বত্রই এখন অযোগ্যদের দৌড়ঝাঁপ বাড়ছে। ৩০০ সংসদীয় আসনের প্রতিটিতেই দুই দলের অন্তত ডজনখানেক নেতা এমপি প্রার্থী হওয়ার জন্য নানামুখী তত্পরতা চালাচ্ছেন।
মিজানুর রহমান বিটু কুষ্টিয়ার খোকসা পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। গত বছর পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু অন্য এক নেতার বিরোধিতায় প্রার্থী হতে পারেননি। এবার আর তিনি পৌরসভা বা উপজেলায় নয়, কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। খোকসায় তার পরিচিতি থাকলেও কুমারখালীর সর্বমহলের নেই। তিনি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হিসেবেও পরিচিত। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে হঠাৎ আলোচনায় এসেছেন।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে মিজানুর রহমান বলেন, ‘রাজনীতি করছি মানুষের সেবা করার জন্য। আপদ-বিপদে এলাকার সব মানুষের পাশে দাঁড়াই। দলীয় নেতা-কর্মীরা দুর্দিনে আমাকে পাশে পান। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলে এই সেবা আরও বৃদ্ধি পাবে।’জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক আক্তারুজ্জামান বাচ্চু। ময়মনসিংহ-১০ আসন (গফরগাঁও-পাগলা) থেকে তিনিও বিএনপির প্রার্থী হতে চান। এরই মধ্যে তার পক্ষ থেকে এলাকায় একাধিকবার পোস্টারও লাগানো হয়েছে। রাজনীতি না করেও একই আসনে এমপি হওয়ার ইচ্ছা বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান সুলতানের ছেলে মুশফিকুর রহমানের। বিএনপির রাজনীতিতে সরাসরি যুক্ত না থাকলেও পৈতৃক পরিচয়ই তার হাতিয়ার। যদিও সেখানে বিএনপির সম্ভাবনাময় প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
এ জেড এম জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘দল যেখান থেকে মনোনয়ন দেবে সেখান থেকেই লড়তে চাই। ময়মনসিংহ সদর থেকেও নির্বাচন করার কথাও দল থেকে বলা হচ্ছে।’ মনোনয়নের ক্ষেত্রে দল যোগ্যদের বাছাই করবে, এমনটাই প্রত্যাশা তার।
সম্প্রতি মারা যাওয়ার আগে আওয়ামী লীগের প্রবীণ এক পার্লামেন্টারিয়ান আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘এমপি কি কাঁচকি মাছের ভাগা? সবাই এমপি হতে চায়। আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক আদর্শ, চিন্তা ও চেতনায় লালন করে অসাধারণ সাংগঠনিক দক্ষতায় একসময় যারা গণমানুষের আস্থা অর্জন করতেন তারাই দলের মনোনয়ন চাইতেন। তাদের কোনো ডিজিটাল ব্যানার, পোস্টারের প্রয়োজন হতো না। মানুষের হৃদয়ে, দলীয় কর্মীদের মুখে মুখে তাদের নাম উচ্চারিত হতো। একেকটি আসনে এক এক দলের দু-তিন জনের বেশি কেউ মনোনয়নও চাইতেন না। অসংখ্য আসনে এক এক দলের একজন করেই মনোনয়ন চাইতেন, যার সম্ভাবনা দলের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত নিশ্চিত ছিল।’
জানা যায়, ময়মনসিংহ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রয়াত এমপি প্রমোদ মানকিনপুত্র জুয়েল আরেং, হালুয়াঘাট উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক খান, বিএনপি থেকে দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপি চেয়ারপাসনের উপদেষ্টা আফজাল এইচ খান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলী আজগর, জাতীয় পার্টি থেকে সোহরাব উদ্দিন, উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক পাপ্পু মনোনয়নপ্রত্যাশী। ময়মনসিংহ-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য শরীফ আহমেদ, সাবেক এমপি হায়াতুর রহমান খান বেলাল, ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ লিটন ও ফজলুল হক, বিএনপি থেকে নির্বাহী কমিটির সদস্য শাহ শহীদ সারোয়ার, তারাকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদার, ফুলপুরের উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল বাশার আকন্দ ও এনায়েতুর রহমান, জাতীয় পার্টি থেকে সাবেক ডিআইজি মুরাদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নূর মোহাম্মদ নূরু মনোনয়ন চাইছেন।
ময়মনসিংহ-৩ আসনে বর্তমান এমপি নাজিম উদ্দিন আহমেদ ছাড়াও আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন শরীফ হাসান অনু, নাজনীন আলম, সামিউল আলম লিটন ও আবদুর রফিক। বিএনপি থেকে এম ইকবাল হোসাইন, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার মকবুল হোসেন বকুল, আইনজীবী নেতা নূরুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান আহাম্মেদ তায়েবুর রহমান হিরণ, ড্যাব কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি ডা. মো. আবদুস সেলিম, জাতীয় পার্টি থেকে জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন মনোনয়নপ্রত্যাশী।
ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন ধর্মমন্ত্রী আলহাজ অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল হক খোকা, সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব এম এ আজিজ। বিএনপি থেকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহাব আকন্দ, উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুল ইসলাম মো. ওয়ালিদ, শহর বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কাজী রানা। জাতীয় পার্টি থেকে বর্তমান সংসদ সদস্য ও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ মনোনয়নপ্রত্যাশী। এ ছাড়া প্রতিটি আসনে একাধিক প্রার্থী এখন থেকেই নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের বর্তমান এমপি গাজী ম. ম আমজাদ হোসেন মিলন ছাড়াও দলীয় মনোনয়ন চাইবেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ড. হোসেন মনসুর, কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কৃষিবিদ সাখাওয়াত হোসেন সুইট, তাড়াশ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল হক, সাবেক এমপি ইসহাক হোসেন তালুকদারপুত্র ইমরুল হাসান ইমন প্রমুখ। এ ছাড়াও বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক এমপি আবদুল মান্নান তালুকদার, তাড়াশ উপজেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার সেলিম জাহাঙ্গীর, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাইফুল ইসলাম শিশির প্রমুখ।
পাবনা-৫ আসনে বর্তমান এমপি খন্দকার গোলাম ফারুক প্রিন্স ছাড়াও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন—সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাবেক ভিপি সোহেল হাসান শাহীন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক কামিল হোসেন, জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক রকিব হাসান টিপু প্রমুখ। জাতীয় পার্টি থেকে সাবেক এমপি মকবুল হোসেন সন্টু, জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আলহাজ মন্তাজ উদ্দিন, বিএনপি থেকে পৌর মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু, সাবেক রাকসুর ভিপি জহুরুল ইসলাম প্রমুখ মনোনয়ন প্রত্যাশী।
পাবনা-৪ আসনে বর্তমান এমপি ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরিফ ডিলু ছাড়াও স্বেচ্ছাসেবক লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম লিটন, মন্ত্রীর মেয়ে জামাই ও ঈশ্বরদী পৌর মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু, সাবেক এমপি পাঞ্জাব আলী বিশ্বাস মনোনয়ন চাইবেন। বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজুল ইসলাম সরদার, কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, ব্যবসায়ী আকরাম আলী খান, জামায়াত থেকে আবু তালেব মণ্ডলের কথাও শোনা যাচ্ছে। পাবনা-৩ আসনে বর্তমান সরকারদলীয় সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন ছাড়াও ফরিদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা আলী আশরাফুল কবির, ভাঙ্গুড়া উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান বাকি বিল্লাহ প্রমুখ মনোনয়ন প্রত্যাশী। এদিকে বিএনপি থেকে সাবেক এমপি আনোয়ারুল ইসলাম, জেলা বিএনপির দফতর সম্পাদক জহুরুল ইসলাম মনোনয়ন চাইবেন। পাবনা-২ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য খন্দকার আজিজুল হক আরজু ছাড়াও কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি মির্জা আবদুল জলিল, সাবেক সচিব ড. মজিবুর রহমান, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াহাব মনোনয়ন প্রত্যাশী। বিএনপি থেকে সাবেক এমপি সেলিম রেজা হাবিব, কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন মনোনয়ন প্রত্যাশী। পাবনা-১ আসনে বর্তমান এমপি ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, বেড়া পৌর মেয়র আবদুল বাতেন, ব্যবসায়ী দুলাল হোসেন মনোনয়ন চাইবেন। এদিকে বিএনপি থেকে সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মঞ্জুর কাদের, বিএনপি নেতা রইচ উদ্দিন মনোনয়ন প্রত্যাশী। জাতীয় পার্টি থেকে জেলা নেতা নাসির উদ্দিন।
পটুয়াখালী-১ আসনে আওয়ামী লীগ দলীয় যাদের নাম শোনা যায় এরা হলেন, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. শাহজাহান মিয়া, কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও দুমকি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ হাওলাদার মনোনয়ন প্রত্যাশী। বিএনপি সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্নেহাষু সরকার কুট্টি মনোনয়ন প্রত্যাশী। জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সদর আসনের এমপি এ বি এম রুহুল আমীন হাওলাদার।
পটুয়াখালী-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইবেন উপজেলা সভাপতি জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ এমপি, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শামশুল হক রেজা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা বিশিষ্ট শিল্পপতি এস এম ফিরোজ আলম মনোনয়ন চাইবেন। বিএনপি দলীয় কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম ফারুক আহমেদ তালুকদার, সাবেক এমপি শহিদুল আলম তালুকদার, কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা মো. মুনির হোসেন, কেন্দ্রীয় শহীদ জিয়া গবেষণা পরিষদের সভাপতি ও সাবেক ছাত্রদল নেতা আনিচুর রহমান আনিচ মনোনয়ন প্রত্যাশী।
পটুয়াখালী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন এমপি, কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর হোসেন দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। বিএনপি দলীয় উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি মো. শাহজাহান খান, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহ-সভাপতি জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো. গোলাম মোস্তফা, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় সাবেক ছাত্রদল নেতা হাসান মামুন, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মো. রফিকুল ইসলাম মনোনয়ন প্রত্যাশী।
পটুয়াখালী-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহাবুবুর রহমান এমপি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল ইসলাম লিটন, কুয়াকাটা পৌর সভার মেয়র আবদুল বারেক মোল্লা। বিএনপি দলীয় কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক কলাপাড়া উপজেলা বিএনপি সভাপতি এ বি এম মোশারেফ হোসেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির, জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও কলাপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোস্তাফিজুর রহমান মনোনয়ন চাইবেন।
* রিপোর্ট তৈরিতে সহায়তা করেছেন আমাদের জেলা প্রতিনিধিরা।