শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিনিয়োগের সুফল নেই রেলে

সেবা কমছে, বাড়ছে অব্যবস্থাপনা । আগামী ৩০ বছরে ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা ব্যয়ের পরিকল্পনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিনিয়োগের সুফল নেই রেলে

সোয়া লাখ কোটি টাকায় দেশজুড়ে চলমান মেগা প্রকল্পের বিশাল কর্মযজ্ঞের চাপ সামলে যাত্রীসেবায় মনোযোগ দিতে পারছে না বাংলাদেশ রেলওয়ে। যাত্রীদের নির্ভরতা বাড়লেও সেবার মান কমছে। বেড়ে গেছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সীমাহীন অব্যবস্থাপনা, অনিয়ম, দুর্নীতির কারণে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না রেলওয়ে। সপ্তাহে একাধিক দুর্ঘটনায় পড়ে লাইন থেকে ছিটকে পড়ছে রেল। গত ১১ বছরে রেলপথের আয়তন বেড়েছে। নতুন রেল ইঞ্জিন, কোচ এসেছে। নতুন নতুন গন্তব্যে রেলপথ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু রেলপথ সংরক্ষণ ও রেল পরিচালনার জন্য যে দক্ষ জনবল দরকার সেটি তাদের নেই। অনেক শাখা লাইন ও রেল স্টেশন বন্ধ হয়েছে। অরক্ষিত রেলপথের মূল্যবান সরঞ্জাম বেহাত হচ্ছে। জনবলের অভাবে রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ করা যাচ্ছে না।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অব্যবস্থাপনা এবং উন্নয়নের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে রেলওয়ে। তারা বলেছেন, এ পরিস্থিতিতে একটাই সমাধান। যত দ্রুত সম্ভব জনবল নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কার্যোপযোগী করে তোলা। কারিগরি কর্মক্ষেত্র হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পরপরই রেলের জনবলকে পরিপূর্ণভাবে কাজে পাওয়া যাবে না। এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও দুই-তিন বছর। একদিকে রেলপথে জনবল সংকট, অন্যদিকে শীর্ষ কর্মকর্তাদের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ রেলের চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে কাজ করছে। ফলে তারা না পারছে রেল পরিচালনায় মনোযোগ দিতে, না পারছে প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে।

রেলপথ মন্ত্রণালয় চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ পেয়েছে ১৭ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। ২০০৯ সাল থেকে চলতি বাজেট পর্যন্ত মোট বরাদ্দ প্রায় ১ লাখ ২ হাজার কোটি টাকা। একই সঙ্গে আগামী ৩০ বছর (২০১৬-৪৫ সাল পর্যন্ত) মেয়াদী মাস্টারপ্ল্যানে ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা ব্যয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এত বিনিয়োগ আর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মধ্যে রেল ধারাবাহিকভাবে লোকসান গুনছে। গত এক যুগে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা লোকসান দিয়েছে সংস্থাটি। এর মধ্যে করোনার সময়ে গত ১৪ মাসে লোকসান দিয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা। যাত্রীদের  অভিযোগ, রেলপথে এত বিপুল বিনিয়োগের পরও রেলসেবার মান মোটেও বাড়েনি বরং কমে গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রেলের বিনিয়োগ হয়েছে মূলত প্রকল্পকেন্দ্রিক। রেল লাইন ব্যবস্থাপনা ও রেল পরিচালনায় আলাদা করে কোনো বিনিয়োগ নেই। ফলে, রেলপথের সংস্কার হচ্ছে না। রেল যখন তখন দুর্ঘটনায় পড়ছে। রেলের যাত্রা দ্রুততর হওয়ার বদলে আগের চেয়ে দীর্ঘতর হয়েছে। ২০১৬ সালে শেষ হওয়া টঙ্গী-ভৈরব ডাবল লাইন নির্মাণ শেষে বর্তমানে ৬৪ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলছে। অথচ এ লাইনে ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলবে বলা হয়েছিল। ২০০০ সালেও ঢাকা-চট্টগ্রাম ৫ ঘণ্টায় আন্তঃনগর ট্রেন চলত। এখন এ পথে ট্রেন পৌঁছতে সময় লাগছে প্রায় ৬ ঘণ্টা। রেলের বগিতে ফ্যান অচল, চেয়ার কোচের হাতল কিংবা ফ্লেক্সিবিলিটি সিস্টেম কাজ না করা, অপরিচ্ছন্ন নোংরা টয়লেট, পানি না থাকা, আলো না থাকা এবং সর্বোপরি যাত্রায় বিলম্ব নিয়ে যাত্রীদের অভিযোগের শেষ নেই। দীর্ঘদিন রেলে কোনো জনবল নিয়োগ হচ্ছে না। উপরন্তু বছরে হাজারখানেক অভিজ্ঞ কর্মী অবসরে চলে যাচ্ছেন। মোট কথা, রেল পরিষেবার অবস্থা সত্যিই বেহাল। নতুন করে জনবল নিয়োগ হলেও তার কার্যকারিতা পেতে লাগবে আরও দুই-তিন বছর। রেলসেবার মান নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে রয়েছে প্রবল অসন্তুষ্টি। তেমনি নিরাপদ যাত্রা নিয়েও শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। কারণ, যখন তখন রেল কাত হয়ে পড়ে লাইনের ওপর। হাজার হাজার যাত্রীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হয় রেলপথে। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে নিরাপদ বাহন হিসেবে পরিচিত রেলে গত ১০ বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে প্রায় আড়াই হাজার। যার নব্বই শতাংশই ঘটেছে লাইনচ্যুতির কারণে। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৫০ জন। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক মনে করেন, রেলের উন্নয়নের যে পরিকল্পনা সেখানেই ঘাটতি আছে। রেলে নতুন বগি, ইঞ্জিন দরকার। রেলপথের সংস্কার ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ দরকার। নতুন বিনিয়োগ, অবকাঠামোও দরকার। কিন্তু সবার আগে দরকার দক্ষ জনবল। রেলে এখন জনবলেরই ঘাটতি আছে। সেটা আগে পূরণ করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এখন যে দুর্ঘটনাগুলো দেখি, সেগুলো মূলত পরিচালনা কিংবা রক্ষণাবেক্ষণ ঘাটতির কারণে দুর্ঘটনা। চালকের ভুল কিংবা সিগন্যাল সিস্টেমের ত্রুটির কথাও উঠে আসছে। এই সবকিছুই কিন্তু পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়, অবকাঠামো নয়। তার মানে এখানে দক্ষ জনশক্তি দরকার। কিন্তু সেখানে বিনিয়োগ নেই। এ মুহূর্তে রেল লাইনের সংস্কার, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত ইত্যাদি কাজে নিয়মিত ব্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের এসব কাজে বাজেট কম। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মানুষ দেখছে যে রেলে হাজার হাজার কোটি টাকা বাজেট ব্যয় হচ্ছে। কিন্তু উন্নয়ন কোথায়? এরকম কারিগরি বিষয়ের উন্নয়ন তো রাতারাতি হয় না। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যখন বাস্তবায়ন হবে, মানুষ যখন এর সুফল পেতে শুরু করবে, ৮ ঘণ্টার যাত্রা ৪ ঘণ্টায় নেমে আসবে তখনি কিন্তু উন্নতিটা দৃশ্যমান হবে। ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের পরিবর্তে যদি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানো যায় তাহলেই তো এক ট্রেন দিয়ে দুই ট্রেনের ট্রিপ দেওয়া যায়। তখন আর এত বগি, ইঞ্জিন, ড্রাইভার প্রয়োজন হবে না। এর জন্য তো রেল লাইনের সংস্কার, সিগন্যালের উন্নতি করতে হবে। কিন্তু সেখানে নজর কম। মেগা প্রজেক্টে টাকা বেশি, সবার নজর সেখানেই। রেল কর্মকর্তারা জানান, রেলে সেবার মান উন্নয়নে প্রচুর লোকবল দরকার। কিন্তু দীর্ঘদিন লোকবল নিয়োগ হয়নি। এখন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু রেল এমন একটি খাত যেখানে দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠতে সময় লাগে। সেই সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।  গত বছরে মার্চ থেকে ১৪ মাসে রেলওয়ে লোকসান দিয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এ সময়ে প্রায় চার মাস ট্রেন চলাচল পুরোপরি বন্ধ ছিল। অধিকাংশ সময় অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করেছে। রেলের সবচেয়ে বেশি অমনোযোগ শাখা লাইন এবং লোকাল ও মেইল ট্রেন পরিচালনায়। লোকাল ও মেইল ট্রেনের যাত্রীদের হাজারো অভিযোগ। আন্তঃনগরের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি মেইল ও লোকাল ট্রেন রেলের প্রায় ৭০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। কিন্তু এদিকে রেলের মনোযোগ কম। অপেক্ষাকৃত কম ব্যস্ত রেলপথগুলোর অবস্থা শোচনীয়। রেল লাইনে পর্যাপ্ত পাথর থাকার কথা থাকলেও তা নেই। সিøপারের নিচে ৬ ইঞ্চি পুরু পাথরের স্তর থাকার কথা, কিন্তু বেশির ভাগ লাইনে ৬ ইঞ্চি তো দূরের কথা পাথরই নেই। রেল ইঞ্জিন ও কোচগুলোর মেয়াদও অনেক আগে ফুরিয়ে গেছে। ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলার কথা থাকলেও মাত্র ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে অধিকাংশ রেল। রেল লাইনের স্লিপার আটকানো লোহার ক্লিপগুলোও খুলে নেওয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও কাঠের স্লিপারগুলো পচে গেছে, উধাও হয়েছে। ভাঙাচোরা স্লিপারগুলোকে বাঁশ দিয়ে জোড়া লাগানোর মতো বিপজ্জনক ঘটনা ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
সংস্কার হয়েছে বৈষম্য আরও বেড়েছে
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা সই
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে দ্রুত সমাধান চায়
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
বেসরকারি খাত শক্তিশালী করবে সৌদি বিনিয়োগ
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
প্রাইভেট কারে এলোপাতাড়ি গুলি যুবদল কর্মী নিহত
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
অন্তর্বর্তী সরকার সফল হোক
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারে তদন্ত শুরু
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
আনুষ্ঠানিক অভিযোগে নাম থাকলেই নির্বাচনে অযোগ্য
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
প্রধান উপদেষ্টার নিউইয়র্ক সফর অত্যন্ত সফল
সর্বশেষ খবর
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯
চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাজীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?
কান্তারা ১: মুক্তির প্রথম ছয়দিনে আয় কতো?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত
ফ্যাকড-ক্যাবের পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন কমিটির গ্র্যান্ড রিসেপশন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু
গণভোট কবে হবে এই সিদ্ধান্ত সরকার জানিয়ে দিক: মঞ্জু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি
ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে হৃদয়-মিরাজের ফিফটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'
ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে 'নগদ'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম