শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিনিয়োগের সুফল নেই রেলে

সেবা কমছে, বাড়ছে অব্যবস্থাপনা । আগামী ৩০ বছরে ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা ব্যয়ের পরিকল্পনা
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিনিয়োগের সুফল নেই রেলে

সোয়া লাখ কোটি টাকায় দেশজুড়ে চলমান মেগা প্রকল্পের বিশাল কর্মযজ্ঞের চাপ সামলে যাত্রীসেবায় মনোযোগ দিতে পারছে না বাংলাদেশ রেলওয়ে। যাত্রীদের নির্ভরতা বাড়লেও সেবার মান কমছে। বেড়ে গেছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। সীমাহীন অব্যবস্থাপনা, অনিয়ম, দুর্নীতির কারণে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না রেলওয়ে। সপ্তাহে একাধিক দুর্ঘটনায় পড়ে লাইন থেকে ছিটকে পড়ছে রেল। গত ১১ বছরে রেলপথের আয়তন বেড়েছে। নতুন রেল ইঞ্জিন, কোচ এসেছে। নতুন নতুন গন্তব্যে রেলপথ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কিন্তু রেলপথ সংরক্ষণ ও রেল পরিচালনার জন্য যে দক্ষ জনবল দরকার সেটি তাদের নেই। অনেক শাখা লাইন ও রেল স্টেশন বন্ধ হয়েছে। অরক্ষিত রেলপথের মূল্যবান সরঞ্জাম বেহাত হচ্ছে। জনবলের অভাবে রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ করা যাচ্ছে না।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অব্যবস্থাপনা এবং উন্নয়নের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে রেলওয়ে। তারা বলেছেন, এ পরিস্থিতিতে একটাই সমাধান। যত দ্রুত সম্ভব জনবল নিয়োগ দিয়ে তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কার্যোপযোগী করে তোলা। কারিগরি কর্মক্ষেত্র হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পরপরই রেলের জনবলকে পরিপূর্ণভাবে কাজে পাওয়া যাবে না। এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও দুই-তিন বছর। একদিকে রেলপথে জনবল সংকট, অন্যদিকে শীর্ষ কর্মকর্তাদের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ রেলের চলমান প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে কাজ করছে। ফলে তারা না পারছে রেল পরিচালনায় মনোযোগ দিতে, না পারছে প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে।

রেলপথ মন্ত্রণালয় চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বরাদ্দ পেয়েছে ১৭ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকা। ২০০৯ সাল থেকে চলতি বাজেট পর্যন্ত মোট বরাদ্দ প্রায় ১ লাখ ২ হাজার কোটি টাকা। একই সঙ্গে আগামী ৩০ বছর (২০১৬-৪৫ সাল পর্যন্ত) মেয়াদী মাস্টারপ্ল্যানে ৫ লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ কোটি টাকা ব্যয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এত বিনিয়োগ আর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মধ্যে রেল ধারাবাহিকভাবে লোকসান গুনছে। গত এক যুগে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা লোকসান দিয়েছে সংস্থাটি। এর মধ্যে করোনার সময়ে গত ১৪ মাসে লোকসান দিয়েছে দেড় হাজার কোটি টাকা। যাত্রীদের  অভিযোগ, রেলপথে এত বিপুল বিনিয়োগের পরও রেলসেবার মান মোটেও বাড়েনি বরং কমে গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রেলের বিনিয়োগ হয়েছে মূলত প্রকল্পকেন্দ্রিক। রেল লাইন ব্যবস্থাপনা ও রেল পরিচালনায় আলাদা করে কোনো বিনিয়োগ নেই। ফলে, রেলপথের সংস্কার হচ্ছে না। রেল যখন তখন দুর্ঘটনায় পড়ছে। রেলের যাত্রা দ্রুততর হওয়ার বদলে আগের চেয়ে দীর্ঘতর হয়েছে। ২০১৬ সালে শেষ হওয়া টঙ্গী-ভৈরব ডাবল লাইন নির্মাণ শেষে বর্তমানে ৬৪ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলছে। অথচ এ লাইনে ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলবে বলা হয়েছিল। ২০০০ সালেও ঢাকা-চট্টগ্রাম ৫ ঘণ্টায় আন্তঃনগর ট্রেন চলত। এখন এ পথে ট্রেন পৌঁছতে সময় লাগছে প্রায় ৬ ঘণ্টা। রেলের বগিতে ফ্যান অচল, চেয়ার কোচের হাতল কিংবা ফ্লেক্সিবিলিটি সিস্টেম কাজ না করা, অপরিচ্ছন্ন নোংরা টয়লেট, পানি না থাকা, আলো না থাকা এবং সর্বোপরি যাত্রায় বিলম্ব নিয়ে যাত্রীদের অভিযোগের শেষ নেই। দীর্ঘদিন রেলে কোনো জনবল নিয়োগ হচ্ছে না। উপরন্তু বছরে হাজারখানেক অভিজ্ঞ কর্মী অবসরে চলে যাচ্ছেন। মোট কথা, রেল পরিষেবার অবস্থা সত্যিই বেহাল। নতুন করে জনবল নিয়োগ হলেও তার কার্যকারিতা পেতে লাগবে আরও দুই-তিন বছর। রেলসেবার মান নিয়ে যাত্রীদের মধ্যে রয়েছে প্রবল অসন্তুষ্টি। তেমনি নিরাপদ যাত্রা নিয়েও শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। কারণ, যখন তখন রেল কাত হয়ে পড়ে লাইনের ওপর। হাজার হাজার যাত্রীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকতে হয় রেলপথে। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, সবচেয়ে নিরাপদ বাহন হিসেবে পরিচিত রেলে গত ১০ বছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে প্রায় আড়াই হাজার। যার নব্বই শতাংশই ঘটেছে লাইনচ্যুতির কারণে। এসব দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৫০ জন। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক মনে করেন, রেলের উন্নয়নের যে পরিকল্পনা সেখানেই ঘাটতি আছে। রেলে নতুন বগি, ইঞ্জিন দরকার। রেলপথের সংস্কার ও নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ দরকার। নতুন বিনিয়োগ, অবকাঠামোও দরকার। কিন্তু সবার আগে দরকার দক্ষ জনবল। রেলে এখন জনবলেরই ঘাটতি আছে। সেটা আগে পূরণ করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এখন যে দুর্ঘটনাগুলো দেখি, সেগুলো মূলত পরিচালনা কিংবা রক্ষণাবেক্ষণ ঘাটতির কারণে দুর্ঘটনা। চালকের ভুল কিংবা সিগন্যাল সিস্টেমের ত্রুটির কথাও উঠে আসছে। এই সবকিছুই কিন্তু পরিচালনা সংক্রান্ত বিষয়, অবকাঠামো নয়। তার মানে এখানে দক্ষ জনশক্তি দরকার। কিন্তু সেখানে বিনিয়োগ নেই। এ মুহূর্তে রেল লাইনের সংস্কার, ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত ইত্যাদি কাজে নিয়মিত ব্যস্ত থাকার কথা। কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণের এসব কাজে বাজেট কম। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, মানুষ দেখছে যে রেলে হাজার হাজার কোটি টাকা বাজেট ব্যয় হচ্ছে। কিন্তু উন্নয়ন কোথায়? এরকম কারিগরি বিষয়ের উন্নয়ন তো রাতারাতি হয় না। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যখন বাস্তবায়ন হবে, মানুষ যখন এর সুফল পেতে শুরু করবে, ৮ ঘণ্টার যাত্রা ৪ ঘণ্টায় নেমে আসবে তখনি কিন্তু উন্নতিটা দৃশ্যমান হবে। ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের পরিবর্তে যদি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার বেগে ট্রেন চালানো যায় তাহলেই তো এক ট্রেন দিয়ে দুই ট্রেনের ট্রিপ দেওয়া যায়। তখন আর এত বগি, ইঞ্জিন, ড্রাইভার প্রয়োজন হবে না। এর জন্য তো রেল লাইনের সংস্কার, সিগন্যালের উন্নতি করতে হবে। কিন্তু সেখানে নজর কম। মেগা প্রজেক্টে টাকা বেশি, সবার নজর সেখানেই। রেল কর্মকর্তারা জানান, রেলে সেবার মান উন্নয়নে প্রচুর লোকবল দরকার। কিন্তু দীর্ঘদিন লোকবল নিয়োগ হয়নি। এখন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু রেল এমন একটি খাত যেখানে দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠতে সময় লাগে। সেই সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।  গত বছরে মার্চ থেকে ১৪ মাসে রেলওয়ে লোকসান দিয়েছে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা। এ সময়ে প্রায় চার মাস ট্রেন চলাচল পুরোপরি বন্ধ ছিল। অধিকাংশ সময় অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করেছে। রেলের সবচেয়ে বেশি অমনোযোগ শাখা লাইন এবং লোকাল ও মেইল ট্রেন পরিচালনায়। লোকাল ও মেইল ট্রেনের যাত্রীদের হাজারো অভিযোগ। আন্তঃনগরের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি মেইল ও লোকাল ট্রেন রেলের প্রায় ৭০ শতাংশ যাত্রী পরিবহন করে। কিন্তু এদিকে রেলের মনোযোগ কম। অপেক্ষাকৃত কম ব্যস্ত রেলপথগুলোর অবস্থা শোচনীয়। রেল লাইনে পর্যাপ্ত পাথর থাকার কথা থাকলেও তা নেই। সিøপারের নিচে ৬ ইঞ্চি পুরু পাথরের স্তর থাকার কথা, কিন্তু বেশির ভাগ লাইনে ৬ ইঞ্চি তো দূরের কথা পাথরই নেই। রেল ইঞ্জিন ও কোচগুলোর মেয়াদও অনেক আগে ফুরিয়ে গেছে। ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলার কথা থাকলেও মাত্র ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে অধিকাংশ রেল। রেল লাইনের স্লিপার আটকানো লোহার ক্লিপগুলোও খুলে নেওয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও কাঠের স্লিপারগুলো পচে গেছে, উধাও হয়েছে। ভাঙাচোরা স্লিপারগুলোকে বাঁশ দিয়ে জোড়া লাগানোর মতো বিপজ্জনক ঘটনা ঘটেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

২ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’
‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা
বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু
গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আরও একজনের মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ
অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেরুতে বাস খাদে পড়ে নিহত ১৫, আহত ৩০
পেরুতে বাস খাদে পড়ে নিহত ১৫, আহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে পদ্মা নদীতে ব্যাপক ভাঙন
মানিকগঞ্জে পদ্মা নদীতে ব্যাপক ভাঙন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মায়ামিতে মেসির পাশে এবার রদ্রিগো ডি পল
ইন্টার মায়ামিতে মেসির পাশে এবার রদ্রিগো ডি পল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা