‘জাগো সম্ভাবনায় জাগো কবিতায়’- এ স্লোগান নিয়ে কাল রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী ২৯তম জাতীয় কবিতা উৎসব। এবারের উৎসবে প্রতি বছরের মতো থাকছে একুশের গান, উৎসব সংগীত, স্বরচিত কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, কবিতার গান, সেমিনার ও প্রদর্শনী। এ ছাড়া ভিন্নভাষী কবিদের জন্য ‘অন্য ভাষার কবিতা’ শিরোনামে একটি আলাদা অধিবেশন থাকবে। মালয়েশিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেন, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, ইকুয়েডর, অস্ট্রেলিয়াসহ পৃথিবীর প্রায় আটটি দেশের কবিরা উৎসবের বিভিন্ন পর্বে অংশ নেবেন। গতকাল দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান জাতীয় কবিতা পরিষদ। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী, সাধারণ সম্পাদক আসলাম সানী, আহ্বায়ক কবি মুহাম্মদ সামাদ, যুগ্ম-আহ্বায়ক কবি তারিক সুজাত, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কবি কাজী রোজি, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কবি আমিনুর রহমান সুলতান, আনজীর লিটন, শাহাদাত হোসেন নিপু প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন জাতীয় কবিতা উৎসবের আহ্বায়ক কবি মুহাম্মদ সামাদ। অনুষ্ঠানের কর্মসূচি তুলে ধরেন যুগ্ম-আহ্বায়ক কবি তারিক সুজাত।
মাজহারুল ইসলাম কচির একক চিত্রপ্রদর্শনী : ধানমন্ডির ঢাকা আর্ট সেন্টারে শুরু হলো শিল্পী মাজাহারুল ইসলাম কচির ৯ দিনব্যাপী একক চিত্রপ্রদর্শনী। গতকাল সন্ধ্যায় ‘ভ্রুণ উৎসব’ শীর্ষক এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইফ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ড. শোয়েব জিবরান। ঢাকাস্থ চট্টগ্রাম কারুশিল্প পর্ষদের সভাপতি স্বপন আচার্যের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিল্পী মাজহারুল ইসলাম। তেল ও জলরঙের ৩৯টি মূর্ত ও বিমূর্ত ছবি দিয়ে সাজানো হয়েছে এই প্রদর্শনী। ৭ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে এই প্রদর্শনী।