সোমবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০১৭ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

♦  এক পকেটমারের সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে গেছে অন্য এক পকেটমার বন্ধু। দর্শনার্থী বন্ধু : বন্ধু, তুমি কোনো চিন্তা কর না। আজ সকালেই আমি উকিলের সঙ্গে দেখা করে এসেছি। উকিলকে নগদ ২০ হাজার টাকাও দিয়ে এসেছি।

কয়েদি বন্ধু : উকিল কী করলেন? টাকাগুলো পকেটে রেখে দিলেন?

দর্শনাথী বন্ধু : হু। অন্তত ওনার তা-ই ধারণা।

 

♦  পাঁচ ফুট লম্বা একটি ছেলে গেছে পাত্রী দেখতে। পাত্রীর বাবা ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন, বাবা, তুমি কতটুকু লম্বা?

: পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি।

ছেলের মা পাশেই বসেছিলেন। তিনি ছেলেকে বললেন, চুপ কর বাপ, এটা ফেসবুক নয়।

 

♦  তিন ইঁদুর নিজেদের বীরত্বের গল্প করছে।

প্রথম ইঁদুর : জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।

দ্বিতীয় ইঁদুর : কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছিলাম। ফাঁদটা ভেঙে বেরিয়ে এসেছি।

তৃতীয় ইঁদুর : তোরা গল্প কর, আমি আজ উঠি। বাড়ি ফিরে আবার পোষা বিড়ালটাকে খাবার দিতে হবে।

 

♦  এক লোক তার বন্ধুদের কাছ থেকে প্রায়ই এটা-ওটা চেয়ে নিত। একদিন সে তার এক বন্ধুকে গর্ব করে বলছিল, আমার গায়ের শার্ট, প্যান্ট, জুতা, মোজা এমনকি টাই-টা পর্যন্ত আমার বন্ধুদের কাছ থেকে পাওয়া। বলতে পার শুধু গায়ের চামড়াটাই আমার। বন্ধুটি তার ওপর আগে থেকেই রেগে ছিল। বলল, চামড়াটাও তোমার নয় বন্ধু, ওটা বোধহয় গন্ডারের।

 

♦  এক মাসে বাসার ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এলো। বাসায় জরুরি মিটিং বসল।

বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’

তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’

একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’

এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল, ‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!’

 

♦  এক যুবক আর এক সুন্দরী তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।

হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?

ছেলেটি উৎসাহিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব। দেখাও।

মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালটায়।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর