হোটেল ম্যানেজার : স্যার, রাতে ভালো ঘুম হয়েছে তো?
বোর্ডার : খুব! আপনার হোটেলের মশা এমন শক্তিশালী যে আমার প্রায় উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল ভাগ্যিস খাটে ছারপোকা ছিল। ওরা আমাকে টেনে ধরে না রাখলে সকালে আমাকে হয়তো অন্য কোথাও পেতেন।
♦
ম্যাডাম : লিটু, তুমি হোম ওয়ার্ক নিয়ে আসোনি কেন?
লিটু : ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু আমাদের বাড়ির কুকুর হোম ওয়ার্কের কাগজটা খেয়ে ফেলেছে।
ম্যাডাম : বাবু, তুমি হোম ওয়ার্ক করনি কেন?
বাবু: ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু কাগজটা আমি খেয়ে ফেলেছি।
ম্যাডাম : কেন?
বাবু : কারণ, আমাদের বাসায় কুকুর নেই!
♦
একলোক স্যুপ অর্ডার দিয়েছেন।
ওয়েটার স্যুপ নিয়ে এলে ভদ্রলোক বললেন, ‘তোমার বুড়ো আঙুল আমার স্যুপে ডুবে আছে!’
ওয়েটার : ভয় নেই স্যার। আপনার স্যুপ তেমন গরম না।
♦
চিৎকার করে এলবিডব্লিউর আবেদন করল বোলার, ‘হাউজ দ্যাট!’ এদিকে ব্যাটসম্যান তখন পায়ে বল লেগে ব্যথায় কোঁকাচ্ছে। ধীর পায়ে ব্যাটসম্যানের দিকে এগিয়ে গেলেন আম্পায়ার। বললেন, ‘হাঁটতে পারবে তো?’
ব্যাটসম্যান : হুম। রানার লাগবে না। আমি রান করতে পারব।
আম্পায়ার : রান করতে হবে না। হেঁটে হেঁটে প্যাভিলিয়নে ফিরতে পারলেই হবে। কারণ তুমি আউট।
♦
প্লেন টেক-অফ করার কিছুক্ষণ পরই পাইলট নিজের পিঠে রিভলবারের খোঁচা অনুভব করলেন।
: সোজা লন্ডন চল।
: জনাব, আমরা তো লন্ডনেই যাচ্ছি।
: তা জানি, কিন্তু এর আগে দুবার লন্ডনের টিকিট কেটেও লন্ডন যেতে পারিনি। হাইজ্যাকারের কবলে পড়ে আমাকে একবার আফ্রিকা আরেকবার চীনে যেতে হয়েছে। এবার আমি লন্ডনেই যেতে চাই।
♦
এক লোক নতুন গাড়ি কিনেছেন। ড্রাইভার বলল, স্যার একটা স্ক্রু ড্রাইভার লাগবে। ভদ্রলোক খিঁচিয়ে উঠলেন, “ইস ড্রাইভার তো একজন রেখেছিই আবার স্ক্রু টাইট দেওয়ার জন্য আরেক জন ড্রাইভার?”
সংগ্রহ : জুয়েল রানা, লোহাগড়া, নড়াইল।