শিরোনাম
সোমবার, ৮ জুলাই, ২০২৪ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

► এক দিন ভোলানাথ দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে। তেল কিনে ভোলানাথ রাগে টং হয়ে দোকানদারকে বললেন-

ভোলানাথ : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই?

দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানি তো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি?

ভোলানাথ : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি। কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।

 

► জান, আমার স্ত্রী কাল রাতে স্বপ্ন দেখেছেন এক কোটিপতির সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে।

: রাতে স্বপ্ন দেখেছেন, হা-হা-হা।

: হাসছো কেন?

: আমার স্ত্রী দিনের বেলায়ও সেই স্বপ্ন দেখেন, বন্ধু।

 

► সরদারজিকে কীভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যস্ত রাখা যায়?

উত্তর : সরদারজিকে একটি কাগজ দিন। যার উভয় দিকে লেখা আছে, ‘অপর পৃষ্ঠায় দেখুন!’

 

► ভক্ত : আপনার আত্মজীবনীটা পড়ে খুব ভালো লাগল।

লেখক : ধন্যবাদ।

ভক্ত : এ রকম আরও কয়েকটা লিখুন না।

 

►স্বামী মেয়েদের বেশি কথা বলা নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে শোনাচ্ছিলেন। সেখানে এক জায়গায় লেখা- মেয়েরা দিনে গড়ে ৩০ হাজার শব্দ উচ্চারণ করে, আর ছেলেরা করে প্রায় ১৫ হাজার শব্দ।

ভদ্রলোকের স্ত্রী বললেন, কারণ, যে কোনো কথা ছেলেদের দুবার করে না বললে তারা শোনে না।

স্বামী : বুঝলাম না, কী বললে আবার বলো তো।

 

►স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কয়েক দিন ধরে মুখ দেখাদেখি বন্ধ। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলেন না। আর যতটুকু বলা প্রয়োজন, তা ইশারায় জানিয়ে দেন। স্বামী দেখলেন, পরের দিন ভোরে তার ফ্লাইট। তাকে উঠতে হবে ভোর ৫টায়। কিন্তু স্ত্রী যদি জাগিয়ে না দেন, তবে কিছুতেই ভোরবেলায় তার ঘুম ভাঙবে না। কিন্তু তারা কথাও তো বলেন না। কী আর করা! স্বামী একটা কাগজে লিখে দিলেন, ‘দয়া করে ভোর ৫টায় আমাকে জাগিয়ে দেবে।’ কাগজটি টেবিলের ওপর রেখে দিলেন, যাতে স্ত্রী দেখতে পান। কিন্তু পরের দিন যখন তার ঘুম ভাঙল, তখন সকাল নয়টা বেজে গেছে এবং বিমানও তাকে ছেড়ে চলে গেছে। তিনি রেগে টং হয়ে স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, কেন তাকে জাগানো হলো না। এদিকে স্ত্রীও সমান তেড়িয়া, ‘এত রাগছো কেন? আমি তো তোমার ওই কাগজটিতে লিখে রেখেছি যে, এখন ভোর ৫টা বাজে, ঘুম থেকে ওঠো। কিন্তু তুমি তো টেরই পেলে না। আমার কী দোষ?’

 

সংগ্রহ : মৌমিতা জান্নাত, রমনা, ঢাকা।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর