ঢাকা, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

আজকের পত্রিকা

স্বাস্থ্যঝুঁকি খতিয়ে দেখতে সীতাকুণ্ডে বিশেষজ্ঞ দল
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
স্বাস্থ্যঝুঁকি খতিয়ে দেখতে সীতাকুণ্ডে বিশেষজ্ঞ দল

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে রাসায়নিক বিস্ফোরণের ঘটনায় আশপাশের মানুষের মধ্যে কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি ও জনস্বাস্থ্যের জন্য ভবিষ্যতে কেমন হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে- তা পর্যবেক্ষণ, পরিবীক্ষণ ও ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উচ্চপর্যায়ের একটি বিশেষজ্ঞ দল সেখানে গিয়েছে।

শুক্রবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলামের নেতৃত্বে টিমটি ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা পরিদর্শন করে। পর্যবেক্ষণের সময় তারা ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উচ্চপর্যায়ের এই টিমের মধ্যে আরও ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. মো. সফিকুল ইসলাম, ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার সহকারী পরিচালক ডা. অনিন্দিতা শবনম কোরেশী, সহকারী পরিচালক ডা. মাহী উদ্দিন আহমেদ, ইভালুয়েটর ডা. ফাবলিনা নওশিন, ডাটা ম্যানেজার মো. রাকিবুল ইসলাম, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) ইন্ডাস্ট্রিয়াল সেফটি অ্যান্ড হেলথ বিভাগের কেমিস্ট মো. জিয়াউল হক ও ডেপুটি চিফ মো. হুমায়ুন কবীর। 

চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরী বলেন, ‘রাসায়নিক বিস্ফোরণে কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একটি উচ্চপর্যায়ের টিম সীতাকুণ্ডের ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণে এসেছে। এই টিম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়া রোগীরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে কীভাবে চিকিৎসা নিচ্ছে তাও পদির্শন করেছে।’ 

প্রসঙ্গত, গত ৪ জুন শনিবার রাত ৯টায় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের কেশবপুর এলাকার বিএম কনটেইনারে আগুন লাগার পর ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। এতে ৪৬ জন নিহত ও তিন শতাধিক আহত হন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ  



এই পাতার আরো খবর