ঢাকা, বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০২৪

আজকের পত্রিকা

ভাটায় কমে যায় : পাউবো
জোয়ারে বরিশালের ৭ নদীর পানি বিপৎসীমায়
নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
ফাইল ছবি

পূর্ণিমার প্রভাব কেটে গেলেও এখনো বরিশালের কয়েকটি নদীর পানি বিপৎসীমার মধ্যে রয়েছে। তবে ভাটায় বিপৎসীমার নিচে থাকে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম। 

তিনি জানান, জোয়ারে পানি বিপৎসীমার মধ্যে থাকলেও ভাটায় কমে যায়। 

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় কীর্তনখোলা নদীর পানি বিপৎসীমা ২ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একইভাবে বিষখালীর নদীর ঝালকাঠি পয়েন্টের পানির বিপৎসীমা ১ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। কিন্তু প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৪৫ সেন্টিমিটার উচ্চতা দিয়ে। বিষখালী নদীর বেতাগী পয়েন্টে প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৭৯ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। এ পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৬৮ সেন্টিমিটার। একই নদীর বরগুনা পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৯৭ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

পাথরঘাটা পয়েন্টে বিষখালী নদীর বিপৎসীমা ১ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৭৩ সেন্টিমিটার দিয়ে। সুরমা-মেঘনা নদীর দৌলতখান পয়েন্টের বিপৎসীমা ২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ৩ দশমিক ৩৯ সেন্টিমিটার দিয়ে। একই নদীর তজুমদ্দিন পয়েন্টের বিপৎসীমা ২ দশমিক ২২ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ২ দশমিক ৯৯ সেন্টিমিটার। 

তেতুলিয়া নদীর ভোলা খেয়াঘাট এলাকার বিপৎসীমা ১ দশমিক ৯১ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৮৮ সেন্টিমিটার দিয়ে। বুড়িশ্বর নদীর আমতলী পয়েন্টে বিপৎসীমা ২ দশমিক ০৭ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৯০ সেন্টিমিটার দিয়ে। এ নদীর মির্জাগঞ্জ পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশকি ৮০ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। 

কচা নদীর উমেদপুর পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৬৫ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার উচ্চতায়। বলেশ্বর নদীর পিরোজপুর পয়েন্টের বিপৎসীমা ১ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার। প্রবাহিত হচ্ছে ১ দশমিক ৬১ সেন্টিমিটার উচ্চতায়।   বিডি-প্রতিদিন/বাজিত



এই পাতার আরো খবর