ঢাকা, বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪

আজকের পত্রিকা

বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল এপেক্স ফুটওয়্যার
অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড-এ ৪র্থ বারের মতো সবচেয়ে পছন্দের রিটেইল জুতার ব্র্যান্ড-এর স্থানটি জিতে নিয়েছে এপেক্স ফুটওয়্যার। নৈপুণ্য, প্রযুক্তি এবং টেকসই পণ্যের অঙ্গীকারের ব্যতিক্রমী সমন্বয়ের মাধ্যমে দেশব্যাপী ক্রেতাদের আস্থা ও প্রশংসা অর্জন করে, আরও একবার এপেক্স এই সম্মানসূচক পুরস্কার অর্জন করলো।

১০,০০০ ক্রেতার ওপর nSearch Ltd.-এর করা একটি সমীক্ষার ভিত্তিতে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। ক্রেতাদের পছন্দসই পণ্য তৈরির পাশাপাশি সামগ্রিক সেবায় এপেক্স-এর দক্ষতারই পরিচয় বহন করে এই পুরস্কার। এপেক্স-এর এই ধারাবাহিক সাফল্যে এর নিয়মিত গ্রাহকদেরও রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। 

১৯৯০ সালে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী’র প্রতিষ্ঠা করা এপেক্স ফুটওয়্যার পরবর্তীতে আমাদের চামড়ার জুতা শিল্পের উন্নয়নে এবং দেশের বাইরেও এর বিস্তার ঘটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। দেশীয় জুতার বাজারে গুণে-মানে অসাধারণ পণ্য সরবরাহ করা 'মেড ইন বাংলাদেশ' ব্র্যান্ড হিসেবে এপেক্স গর্বিত। Venturini, Apex, Maverick, Sprint, Moochie, Nino Rossi, Dr. Mauch, Twinkler এবং SchoolSmart-এর মতো জনপ্রিয় নিজস্ব ব্র্যান্ডগুলোর সাথে Franco স্যান্ডেলের মতো আইকনিক পণ্য এপেক্স ফুটওয়্যার-এর সাফল্যগাথারই সাক্ষ্য দেয়। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে, ২০১৫ সালে চামড়া খাতের বৈশ্বিক সংস্থা লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি)-এর নিরীক্ষায় গোল্ড রেটিংয়ের অর্থাৎ সেরা মানের কারখানার মর্যাদা পায় এপেক্স। এছাড়াও, 'ওয়ার্ল্ডওয়াইড রেসপন্সিবল অ্যাক্রেডিটেড প্রডাকশন' (ডব্লিউআরএপি) সনদ এবং 'বিজনেস সোশ্যাল কমপ্ল্যায়েন্স ইনিশিয়েটিভ' (বিএসসিআই)-এর রেটিং-প্রাপ্ত একমাত্র বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান এপেক্স। 

ফুটওয়্যারের বাইরেও সেরা মানের এক্সেসরি এবং পোশাক দিয়ে, এপেক্স এখন ফ্যাশন ব্র্যান্ডে রূপ নিয়েছে। ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে দেশজোড়া ৪৫০টিরও বেশি স্টোরের একটি শক্তিশালী রিটেইল নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে এপেক্স। এছাড়াও, নাইকি’র মতো গ্লোবাল ব্র্যান্ডের সাথে সম্পৃক্ততা ফুটওয়্যার শিল্পে এপেক্স-কে দিয়েছে বিশেষ স্থান। 'সততার সাথে সমৃদ্ধি' মিশন নিয়ে গ্রাহকদের জন্য ধারাবাহিকভাবে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহের ক্রমাগত প্রচেষ্টাই এপেক্স-এর এই অর্জন সম্ভব করেছে। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন



এই পাতার আরো খবর