ঢাকা, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০২৪

আজকের পত্রিকা

নতুন প্রজন্ম ও বাঙ্গালি জাতির প্রেরণার উৎস ৭ই মার্চের ভাষণ : হুইপ ইকবালুর রহিম
দিনাজপুর প্রতিনিধি

জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণ উল্লেখ করে বলেন, ইউনেস্কো বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণকে বিশ্ব ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই ভাষণের মাধ্যমে সশস্ত্র বাঙ্গালি জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। নতুন প্রজন্ম ও বাঙ্গালি জাতির কাছে ৭ই মার্চের ভাষণ প্রেরণার উৎস যোগাবে।

তিনি বলেন, আজকে বাঙালি জাতি মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে। বাংলাদেশ আজকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। সবই বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বিগত সরকার বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে মুছে ফেলতে চেয়েছিল। ৭ই মার্চের ভাষণকে নিষিদ্ধ করেছিল। বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। তারা আজ ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে বাংলাদেশ আজ উন্নত দেশের কাতারে এগিয়ে যাচ্ছে।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে দিনাজপুর জেলা প্রশাসন চত্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

এসময় শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন দিনাজপুর জেলা প্রশাসক খালেদ মোহাম্মদ জাকী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিপিএম, পিপিএম (বার), দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরী, দিনাজপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইমদাদ সরকার, শহর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রায়হান কবীর সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক এস এম খালেকুজ্জামান রাজু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. মমিনুল ইসলাম প্রমুখ। 

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, জেলা আওয়ামী লীগ, শহর ও কোতয়ালী আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জেলা ও শহর মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, দিনাজপুর প্রেসক্লাব, সাংবাদিক ইউনিয়ন, এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ, এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সংগঠন। 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা



এই পাতার আরো খবর