রংপুর অঞ্চলের মানুষের দুঃখগাথা একটি নদীর নাম তিস্তা। এই নদী প্রতিবছর বর্ষায় এবং খরা মৌসুমে মানুষের দীর্ঘশ্বাস ভারি করছে। এর থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায় মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। এ নিয়ে এই অঞ্চলের মানুষ আন্দোলন করে আসছে। আন্দোলনের অংশ হিসেবে বুধবার তিস্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করে নিজস্ব অর্থায়নে দ্রুত তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নসহ ছয় দফা দাবিতে তিস্তা পাড়ের পাঁচ জেলার ১২ উপজেলায় মানববন্ধন ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
রংপুরের গংগাচড়ায় উপস্থিতি ছিলেন তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য আব্দুর নূর দুলাল, ছাদেকুল ইসলাম, মাহমুদ আলম, কাউনিয়ায় কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজার রহমান, আশিকুর রহমান, পীরগাছা উপজেলায় কেন্দ্রীয় নেতা বাবুল আকতার, শহিদুল ইসলাম সাজু, রফিকুল ইসলাম। কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় উপস্থিত ছিলেন তিস্তা বাঁচাও নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি নজরুল ইসলাম হক্কানী, স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য মশিয়ার রহমান,কেন্দ্রীয় নেতা মোশাররফ মুনশি, লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা উপজেলার কর্মসূচিতে ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমান,কেন্দ্রীয় নেতা ওসমান গনি বাদশা ও মশিউর রহমান, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম মোস্তফা, হাফিজার রহমান,জলঢাকা উপজেলায় ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা গোলাম পাশা এলিচ,জাহাঙ্গীর আলম, কালিগঞ্জ উপজেলায় কেন্দ্রীয় নেতা ড. মনোয়ারুল ইসলাম,আমিরুল ইসলাম হেলাল, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক, আদিততমারী উপজেলায় কেন্দ্রীয় নেতা দেলোয়ার হোসেন, দীলীপ কুমার রায়, কুড়িগ্রামের রাজার হাট উপজেলায় স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য বখতিয়ার হোসেন শিশির, কেন্দ্রীয় নেতা মোশাররফ হোসেন, মওলানা আব্দুস সালাম,মওলানা এস,এম, জাহিরুল, রাজিকুল ইসলাম, লালমনিরহাট এডভোকেট চিত্তরঞ্জন, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মুন্সি সাজু,মমতাজুর রহমান বাবু প্রমুখ। বিডি প্রতিদিন/এএ