নৈবেদ্য ২২
প্রার্থনার দিন এলে কেবল প্রার্থনাই করা হবে তোমাকে ডাকছি তাই এই অবসরে। জানি না তোমার পয়গম্বরেরা কী করতো, আমি তো নিজের পয়গাম নিজেই নিয়ে এলাম।
নৈবেদ্য ২৩ একজন প্রেমিকার হাজার প্রেমিক থাকুক দেবীর যেন একজন পুজারিই থাকে। সবুজাভ হয়ে ওঠার আগেই ঢেকে দাও এই রাক্ষসী পূর্ণিমা চাঁদ, এই জ্যোৎস্না যেন ওড়না তোমার জড়ায় তাবৎ আমাকে। ঢেকে রাখ ওই চাঁদ, দেবী রাক্ষসী, যেন আর কেউ-ই তোমার পুজারি না হয়ে ওঠে।
নৈবেদ্য ২৪ মন্দির জুড়ে শুক্লানবমীর চাঁদ দিয়েছে হানা, পূর্ণিমা রাত, দেবী চুল ছেড়ে দাও আমি গলায় পেচিয়ে মরি।
কবি: সাবেক শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমান শিক্ষার্থী, মাস্টার অব পারফর্মিং আর্টস, বেঙ্গালুর বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত।
বিডি প্রতিদিন/২৫ জানুয়ারি ২০১৭/হিমেল