নৈবেদ্য (৩৩)
সত্যিই সে পারে হে ভবিষ্যৎ, হে অনাগত মেঘ, নিষ্ক্রান্ত হও, নয়তো নিপতিত। অন্তত দেবীর ঘোমটা নাচুক মৃদু বাতাসে, যখন সে হাসে! অন্তত আমার এ নৈবেদ্য, এই ফুলডোর শুকিয়ে যাক তার অবহেলায়।
নৈবেদ্য (৩৪) এতোটা তৃষ্ণ ছিল না কখনো, জল দেখে বরং বেড়ে গেল দ্বিগুণ। নিকটে গেলে জল বরফ হয়ে যায় শরীরের উষ্ণতা তখন নিষিদ্ধ হয় শরীরের নিয়মে।
কবি: প্রাক্তন শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমান শিক্ষার্থী, মাস্টার অব পারফর্মিং আর্টস, বেঙ্গালুর বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত।
বিডি প্রতিদিন/৭ মার্চ ২০১৭/হিমেল