ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪

আজকের পত্রিকা

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ
আইসিসির ‘প্রি-সিডিং’ পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন স্টার্ক
অনলাইন ডেস্ক
মিচেল স্টার্ক

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আইসিসির ‘প্রি-সিডিং’ পদ্ধতি নিয়ে হচ্ছে আলোচনা-সমালোচনা। চলমান এই চর্চায় শামিল হয়েছেন মিচেল স্টার্কও। বৈশ্বিক আসরে আগে থেকে সুইপার এইটে জায়গা নির্ধারণের এই নিয়ম একদমই ভালো লাগেনি অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ পেসারের।

টুর্নামেন্ট শুরুর আগে থেকেই আটটি দলকে ‘সেরা বাছাই’ হিসেবে নির্ধারণ করে রেখেছে আইসিসি। তাই সুপার এইটে উঠলে তাদের জায়গা কোথায় হবে, সেটাও আগে থেকে জানা এই দলগুলোর। গ্রুপ সেরা কিংবা রানার্সআপের কোনো হিসেব নেই তাদের জন্য।

ভারত এ১, পাকিস্তান এ২, ইংল্যান্ড বি১, অস্ট্রেলিয়া বি২, নিউজিল্যান্ড সি১, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সি২, দক্ষিণ আফ্রিকা ডি১ ও শ্রীলঙ্কা ডি২; এভাবে করা হয়েছে সিডিং। আর সুপার এইটে এক নম্বর গ্রুপে এ১, বি২, সি১ ও ডি২ এবং দুই নম্বর গ্রুপে এ২, বি১, সি২ ও ডি১ রাখা হয়েছে। সিডিং করা ৮ দলের কেউ পরের ধাপে উঠতে না পারলে তাদের জায়গায় যারা উঠবে, তারা পাবে বাদ পড়া দলের সিডিং নম্বর।

‘বি’ গ্রুপের সেরা হওয়া অস্ট্রেলিয়ার সুপার এইটে জায়গা হয়েছে পূর্বনির্ধারিত দুই নম্বরে গ্রুপে। যেখানে তাদের সঙ্গে আছে আরেক গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ভারত। ওই গ্রুপে থাকা আফগানিস্তানেরও সম্ভাবনা রয়েছে গ্রুপ সেরা হওয়ার। অর্থাৎ সুপার এইটে একই পুলে দেখা যেতে পারে তিনটি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন দলকে।

আইসিসির এই ‘প্রি-সিডিং’ পদ্ধতির পক্ষে নন স্টার্ক। স্কটল্যান্ডকে হারানো পর গতিময় এই পেসার জানালেন নিজের অবস্থান। তিনি বলেন, “আমার মনে হয়, আগে থেকে জায়গা নির্ধারণ (প্রি-সিডিং) নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। আমি এটার পক্ষে কিনা, নিশ্চিত নই।”

আগামী শুক্রবার বাংলাদেশ কিংবা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে সুপার এইটের লড়াই শুরু করবে অস্ট্রেলিয়া।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ



এই পাতার আরো খবর