কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শরীয়তপুর-২ আসনের নৌকার প্রার্থী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, নড়িয়া-সখিপুরের মাটি, নৌকার ঘাটি। ৩০ ডিসেম্বর সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনারা নৌকায় সিল মারবেন । আপনাদের ভোটে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটে আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন।
বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত নড়িয়া পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড সোনার বাজার, নড়িয়া বাজার নদী ভাঙ্গন এলাকার বাঁশতলা, নড়িয়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের জেলে পাড়া, প্রেমতলা, দক্ষিণ নড়িয়া, দক্ষন লোনসিং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে, পথসভায় এসব কথা বলেন এনামুল হক শামীম।
এসময় এনামুল হক শামীম আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখিপুর) আসনে নৌকার প্রার্থী দিয়েছেন। নড়িয়া আওয়ামী লীগের দুর্গ। নড়িয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক কিছু করেছেন, করবেন। এজন্য একটা ভোটও নৌকার বাইরে যাওয়া উচিৎ না। নড়িয়ার মানুষ কখনো নৌকার বাইরে যায় না। নৌকার একটা ভোটও যেন নষ্ট না হয়।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সম্পাদক সৈয়দ হেমায়েত হোসেন, নড়িয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী আব্দুল ওহাব বেপারী, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র মো. শহিদুল ইসলাম বাবু রাড়ী, নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাছান আলী রাড়ী, সাধারণ সম্পাদক মাস্টার হাসানুজ্জামান খোকন, ডিঙ্গামানিক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আনোয়ার হোসাইন খান, জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. জাকির বেপারী, জেলা পরিষদের আলমগীর হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবুল হোসেন দেওয়ান, কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদ সাবেক চেয়ারম্যান ইমাম হোসেন দেওয়ান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহ্বায়ক মো. দেলোয়ার হোসেন আকন, নড়িয়া উপজেলার ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন বেপারী, নড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মিহির চক্রবর্তী, নড়িয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. দুলাল বেপারী, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার খলিফা, নড়িয়া বাজার বনিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুল জলিল, পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মিলন জমাদ্দার, সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল ঢালী, কাউন্সিলর শহিদুল ইসলাম সরদার, বাদশা ফকির, সাত্তার খলিফা, আবু জাফর শেখ আনোয়ার মল্লিক, আব্দুর রহমান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন