শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

মাসের শুরুতেই মোবাইলে চলে যায় পড়ার খরচ। সেই টাকায় হলে থাকা ও শিক্ষা উপকরণ কেনার পাশাপাশি ভাবনাহীন পড়ালেখা। প্রতি মাসে বৃত্তি দিয়ে অতিদরিদ্র পরিবারের মেধাবী দুই হাজারের অধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনার খরচ জুগিয়ে তাঁদের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখছে দেশের শীর্ষ শিল্পপরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে সারা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যাল কলেজ কিংবা নার্সিং ইনস্টিটিউটে পড়া এসব শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিশ্চিত করছে।

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়ে মহানুভবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। বৃত্তি পাওয়া কয়েকজন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থী ও নার্সিং পড়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে তাঁদের অনুভূতি তুলে ধরেছেন জাকারিয়া জামান

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

মায়ের স্বপ্নপূরণে সহযোগিতা করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

ছামিয়া আক্তার, তৃতীয় বর্ষ, গুলশানারা নার্সিং কলেজ

নার্সিং একটি মহৎ পেশা। সেবামূলক এই পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পেরে মহান রাব্বুল আলামিনের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের তিন ভাই-বোনের মধ্যে আমি মেজো।

মায়ের অনেক ইচ্ছা ছিল আমি একজন নার্স হব। ইন্টারমিডিয়েট পাস করার পর কোনো রকম কোচিং ছাড়াই বিএসসি ইন নার্সিংয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। সরকারিতে হয়নি। মা আর বোনের ইচ্ছায় ভর্তি হয়ে গেলাম প্রাইভেট নার্সিং কলেজে।

টিউশনি করে বেতন দিতাম, বাবা কোনো রকমে দিতেন বাসাভাড়া আর বোন টিউশনি করে দিতেন সেমিস্টার ফি। এভাবেই মিলেমিশে পড়াশোনার খরচ চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে আমার মায়ের লিভার ক্যান্সার ধরা পড়ে। এই ঝড়ে আমার পরিবার ভেঙে তছনছ হয়ে যায়। বলে রাখা ভালো, আমার বাবার হাত ও পা ভেঙে গিয়েছিল একটি অ্যাকসিডেন্টে, যখন আমি দশম শ্রেণিতে পড়ি।

কিন্তু আমার বাবার ইচ্ছাশক্তি উনাকে আবার দাঁড় করিয়েছে। মায়ের ক্যান্সারের মতো ব্যয়বহুল চিকিৎসা করাতে আমাদের হিমশিম খেতে হয়েছে। চতুর্থ কেমোথেরাপি দেওয়ার আগে মা শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মায়ের চিকিৎসায় খরচ করে আমরা পুরো নিঃস্ব হয়ে যাই। আমার পড়ার খরচ চালানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। এমন অবস্থায় আল্লাহ পাকের অশেষ দয়ার অসিলায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমার বিপদে অসিলা হয়ে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘ ও বসুন্ধরা গ্রুপকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, যারা আমার মায়ের স্বপ্নপূরণে আমার পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে মানুষের সেবা করব

মারিয়া আক্তার, তৃতীয় বর্ষ, গ্রীন লাইফ কলেজ অব নার্সিং

আমি অত্যন্ত সাধারণ পরিবারের মেয়ে। যখন প্রথম শ্রেণিতে পড়ি, বাবা আমাদের ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যান। ছোট ছিলাম বলে এত কিছু বুঝতাম না। বাবা না থাকার কষ্ট কেমন জানতাম না। যখন বড় হলাম, চারদিকের পরিবেশ বুঝতে শিখলাম, তখন বাবার জন্য মন খারাপ হতো। আমার লাইফের সুপার উওম্যান হলেন আমার মা। কারণ বাবা মারা যাওয়ার পর মা আমাকে ছেড়ে কোথাও যাননি, বরং পরিবেশ পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করে আমাকে এই পর্যন্ত  নিয়ে এসেছেন। মা না থাকলে হয়তো আমি কখনোই এই পর্যন্ত আসতে পারতাম না। মা আমাকে নার্সিং পড়ার স্বপ্ন দেখান। নার্সিং পড়ার বিষয়টি ভালোই মনে হয়েছিল। কেননা এর থেকে আমার স্বপ্নপূরণ ও মায়ের পাশে দাঁড়ানো দুটিই করতে পারব। সিদ্ধান্ত নিই যে আমি নার্সিংই পড়ব। উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে নিজের স্বপ্নপূরণের উদ্দেশ্যে অচেনা শহরে পা রাখি। নার্সিং অ্যাডমিশন দিই। গভর্নমেন্টে সুযোগ আসেনি। আমার মন ভেঙে যায়। কিন্তু আমার স্বপ্নপূরণের জন্য পাশে দাঁড়ান শ্রদ্ধেয় ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ স্যার। তিনি আমাকে প্রাইভেট নার্সিং কলেজে অ্যাডমিশন করিয়ে দেন এবং আমার পড়াশোনায় সাহায্য করেন। বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে পাওয়া বসুন্ধরা গ্রুপের এই বৃত্তি আমার পড়াশোনায় অনেক সাহায্য করে। আমার এই পর্যন্ত আসার পেছনে অবদান রয়েছে আবদুল্লাহ স্যার ও বসুন্ধরা শুভসংঘের। তারা যদি আমার পাশে না দাঁড়াত, তাহলে আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নই থেকে যেত। কখনোই নার্সিং পড়া হতো না।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

নৈশপ্রহরী থেকে আমি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র

উহ্লাচিং মারমা, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ থেকে বৃত্তি পাওয়া একজন ছাত্র আমি। আমার এই সংক্ষিপ্ত জীবনের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। পড়ালেখার অধ্যায় শুরু হয়েছিল নানুর বাড়ি থেকে। আমার জীবন খুব একটা সুখের ছিল না। পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি আমার বাবা। হঠাৎ বাবার শরীরে ধরা পড়ে এক মারাত্মক রোগ। বাবার কিছু ফসলি জমি ছিল, সেটি বিক্রি করে এবং মানুষের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে ভারতে চিকিৎসা করে মোটামুটি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন। এরপর আমাদের পরিবারে প্রচুর অর্থসংকট দেখা দেয়। বাবা আবার চাকরি করতে শুরু করেন। যখন কলেজে পড়ি, বাবা স্ট্রোক করে প্যারালাইসড হয়ে পড়েন। বাবার চাকরিটা আমাকে দেওয়া হয়। সারা রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আবার সকালে এসে ঘুমিয়ে যেতাম। কারণ আমি একজন নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজ করতাম। সারা রাত কাজ করার পর যখনই সময় পেতাম, যেকোনো জায়গায় বসে পড়াশোনা করতাম। এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলাম। মা-বাবাকে বললাম আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাই। মা বললেন, ‘আমি জানি তুমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাও। তুমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে তোমার বাবার চিকিৎসার খরচ কে চালাবে?’ আমি থেমে থাকিনি। অক্লান্ত পরিশ্রম আর চাকরির প্রেসার, কষ্ট সহ্য করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিই। গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে চান্স পাই। আমার জীবনসংগ্রামের গল্প শুনে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাশে দাঁড়ায়। বসুন্ধরা শুভসংঘ ও বসুন্ধরা গ্রুপকে আমার মতো ছাত্র-ছাত্রীদের স্কলারশিপের মাধ্যমে পড়ালেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

আমার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রেখেছে বসুন্ধরা গ্রুপ

চাইওয়াপ্রু মারমা, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আমার  বাবা একজন কৃষক এবং মা গৃহিণী। তাঁরা উভয়েই খুবই পরিশ্রমী, সৎ ও নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের প্রতীক। আমরা চার ভাই-বোন। সবাই পড়াশোনা করছি। বাবা পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। আমাদের চার ভাই-বোন যত বড় হচ্ছি, তত আমাদের পড়াশোনা ও ভরণ-পোষণের খরচ বেড়ে যাচ্ছে। ফলে আমাদের পরিবার আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়েছে। এসব আর্থিক সংকটের কারণে আমার পড়াশোনার পথ কঠিন হয়ে পড়েছে। এই পথচলায় অর্থনৈতিক সমস্যা বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তবু থেমে যাইনি। পড়াশোনা করেছি নানা অভাব-অনটনের মাঝেও। দায়িত্বশীল মা-বাবার উৎসাহ ও ভালোবাসা  এবং নিজের স্বপ্ন ধরে রাখার চেষ্টা আমাকে আজ এখানে এনে দিয়েছে। আমি এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গর্বিত শিক্ষার্থী। আমার এই কঠিন পথচলার মাঝে স্বস্তি জুগিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ।

বসুন্ধরা শুভসংঘ বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আমাকে প্রতি মাসে পড়ার খরচ দিচ্ছে। তাদের দেওয়া এই বৃত্তি শুধু আমার পড়াশোনার খরচ সামলাতেই সাহায্য করেনি, এটি আমার স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রেখেছে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের কাছে, বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। ভবিষ্যতে নিজেকে এমনভাবে গড়ে তুলতে চাই, যাতে নিজের পরিবার, সমাজ ও দেশের জন্য কিছু করতে পারি। আমি বিশ্বাস করি, ছোট জায়গা থেকে বড় স্বপ্ন দেখা যায়, যদি পাশে থাকে সঠিক মানুষ আর নিজের অটুট ইচ্ছাশক্তি।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

পড়াশোনা বন্ধ হওয়ার মুহূর্তে পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা

জান্নাতুল ফেরদৌসী, তৃতীয় বর্ষ, ময়মনসিংহ নার্সিং কলেজ

স্বাস্থ্যসেবার প্রতি গভীর আগ্রহ ও উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন আমাকে ছোটবেলা থেকেই আকৃষ্ট করে। তবে আর্থিক সংকট আমার পড়াশোনা এবং পরিবারের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। কভিড-১৯ মহামারির কারণে আমার পরিবার উল্লেখযোগ্য ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। বাবা এনজিওতে চাকরি করতেন, কিন্তু করোনার পর সেটিও হারিয়ে ফেলেন।  তাঁর অসুস্থতা ও আর্থিক সংকট আমার পড়াশোনা এবং ছোট ভাইয়ের শিক্ষাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। প্রচণ্ড চাপে থাকা আমাকে ও আমার বাবাকে চিন্তামুক্ত করেছে বসুন্ধরা গ্রুপের দেওয়া স্কলারশিপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে পাওয়া এই স্কলারশিপ আমার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হয়ে উঠেছে। আমার টিউশন ফি, বই এবং অন্যান্য শিক্ষাসামগ্রীর ব্যয় বহন করতে সাহায্য করছে। পরিবারের আর্থিক চাপ কমাচ্ছে। বসুন্ধরা গ্রুপের দেওয়া এই সহায়তা আমাকে একাডেমিক ক্ষেত্রে মনোযোগী হতে এবং বিদেশে উন্নত শিক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে সাহায্য করছে। পরিবারের একমাত্র ভবিষ্যৎ উপার্জনকারী হিসেবে আমার শিক্ষা সম্পন্ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আমার পরিবারের আর্থিক স্থিতিশীলতা নয়, আমার ছোট ভাইয়ের পড়াশোনার ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতেও ভূমিকা রাখছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে আমি অবদান রাখতে চাই। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করতে চাই। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই শিক্ষাবৃত্তি পেয়ে আমি আমার স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে পারব। বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি আমার আজীবন কৃতজ্ঞতা। পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়ার অন্তিম মুহূর্তে আমাকে আশার আলো দেখানোর জন্য আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

আমার ভাইও নিশ্চিন্তে পড়তে পারছে

রাইফানা নিশাত, চতুর্থ বর্ষ, রেইস নার্সিং ইনস্টিটিউট

আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। তাদের সহযোগিতায় আমি আমার পড়াশোনা ভালোভাবে করতে পারছি। বাবা নেই। পরিবারের বড় মেয়ে আমি। যখন নার্সিংয়ে ভর্তি হই, তখন হঠাৎ করেই বাবা মারা যান। মা একজন গৃহিণী। ছোট একটি ভাই আছে। সে দশম শ্রেণিতে পড়ে।

বাবা না থাকায় পরিবারের খরচ এবং দুজনের পড়াশোনার খরচ চালানো মায়ের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছিল। মা অনেক কষ্ট করে আত্মীয়দের কাছে সাহায্য চেয়ে আমাদের পড়াশোনার খরচ চালাতেন। এমনকি একসময় আমাদের কাছে বই কেনার টাকাও ছিল না, তখন সবার কাছ থেকে
সাহায্য নিয়ে বই কিনতে পেরেছি। শুধু বই কিনলেই তো হয় না। কলেজে যাওয়ার জন্য যাতায়াত খরচ লাগত। সব মিলিয়ে কী করব, তা নিয়ে আমরা দিশাহারা হয়ে পড়েছিলাম। এমন অবস্থায় প্রকৃত বন্ধুর মতো সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

প্রতি মাসে যে টাকা তারা দেয়, সেই টাকা দিয়ে আমার পড়াশোনা এবং যাতায়াত খরচ খুব ভালোভাবে চালাতে পেরেছি। এখন আমার কোনো অসুবিধা হয় না পড়াশোনা করতে। আমার ভাইও পড়াশোনা করতে পারছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমি এই উপকারটা পেয়েছি। এই উপকারের জন্য আমি সারা জীবন

কৃতজ্ঞ থাকব। বসুন্ধরা গ্রুপের সাহায্যের জন্যই আজ আমি স্বপ্নটা একটু একটু করে পূরণ করতে পারছি।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

হাজারো নিভে যাওয়া স্বপ্ন জিইয়ে রাখে বসুন্ধরা গ্রুপ

ফাতেমা জান্নাত, প্রথম বর্ষ, গ্রীন লাইফ কলেজ অব নার্সিং

আমার জীবনের শুরুটা খুবই সংগ্রামের, অভাবের এবং একাকিত্বের। আমার খুব ছোটবেলায় মা-বাবার ডিভোর্স হয়ে যায়। সে সময়টা আমার শিশুমনের পক্ষে বোঝা সম্ভব ছিল না, শুধু টের পেতাম জীবনটা হঠাৎ বদলে গেছে। এর পর থেকে বড় হয়েছি শুধু মায়ের হাতে। মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে থাকা শুরু করি। বাবা ছেড়ে যাওয়ার পরও মা আমাকে ছেড়ে কোথাও যাননি। অনেক যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূল পরিবেশ সামলে আমাকে বড় করে তুলেছেন। মা না থাকলে আমি কখনোই এই পর্যন্ত আসতে পারতাম না। ছোটবেলা থেকেই মায়ের কষ্টটা অনুভব করেছি। চেয়েছি একদিন বড় হয়ে মায়ের পাশে দাঁড়াব। সেই ইচ্ছা থেকেই নার্সিংয়ে ভর্তি হই, কিন্তু অভাবের সংসার থেকে উঠে আসা আমার পড়ার খরচ আসবে কোথা থেকে সেটা কখনো ভাবিনি। দেবদূতের মতো আমার পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমার স্বপ্নপূরণের জন্য আরেকজন মানুষ আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি  শ্রদ্ধেয় ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ স্যার। তিনি শুধু একজন চিকিৎসক নন, একজন মহানুভব মানুষ, যাঁর সহানুভূতি আর আর্থিক সহায়তা আমার এই পথচলাকে অনেক সহজ করেছে। স্যারই আমাকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তির ব্যবস্থা করে দেন। বসুন্ধরা শুভসংঘের এই বৃত্তি পেয়ে আমি নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করতে পারছি। এমন করে পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানাই।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

আমার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

সত্য কুমার তঞ্চঙ্গ্যা, ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

প্রাথমিকে পড়ার সময়টা বেশ আমার সুন্দরভাবে কেটেছে। সেখানে কোনো ফি দিতে হতো না। এ জন্য মা-বাবার টাকা-পয়সার জন্য কোনো হিমশিম খেতে হয়নি। যখন মাধ্যমিকে ভর্তি হলাম, তখন থেকেই শুরু হলো টাকা-পয়সার জন্য হিমশিম খাওয়া। এসএসসি পাস করলাম নিজ উপজেলার একটি স্কুল থেকে। মা-বাবা আর দিদির প্রচণ্ড ইচ্ছা ছিল আমাকে শহরের কলেজে পড়াবেন। তাঁরা আমাকে ভর্তি করিয়ে দিলেন রাঙামাটি সরকারি কলেজে। অনেক কষ্টে আমাকে টাকার জোগান দিয়েছিলেন। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। আমার আর পরিবারের সবার ইচ্ছা ছিল আমি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ব, কিন্তু টাকা-পয়সা না থাকায় কোচিং করা আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না। পরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বড় ভাই আমাকে চবিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত একটি ফ্রি কোচিং সেন্টারের কথা বললেন। আমি সেখানে কোচিং করি এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাই। ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন বিভাগে ভর্তি হই। ভর্তি হওয়ার পর উপলব্ধি করতে পারি, আমাদের মতো হিমশিম খাওয়া পরিবারের পক্ষে মাসে এত টাকার খরচ চালানো কঠিন। ভগবানের দূত হিসেবে এই চিন্তার অবসান করে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ। তারা আমার পড়ালেখার খরচ বহন করার দায়িত্ব নিল। আমি সত্যি এই খুশিটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। বসুন্ধরা শুভসংঘের দেওয়া বৃত্তির কারণে আজ আমার চিন্তার ভার লাঘব হয়েছে। আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকব

তাপসী রানি রায়, তৃতীয় বর্ষ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, মাগুরা

দিনাজপুর জেলার বোচাগঞ্জ উপজেলার মুর্শিদাহাট গ্রামে আমাদের বাড়ি। বাবা একজন দিনমজুর। পরিবারে সদস্যসংখ্যা চার। ছোটবেলা থেকেই পরিবারের অভাব-অনটন দেখে এসেছি। ২০১৮ সালে এসএসসি, ২০২০ সালে এইচএসসি পাস করি। এরপর শুরু হয় আরেক নতুন জীবনযুদ্ধ। ভর্তি পরীক্ষা। কোথাও চান্স পাইনি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি হইনি। অনেকে বলত আমার দ্বারা আর পড়াশোনা সম্ভব নয়। ২০২২ সালের মার্চ মাসে আমি দিনাজপুর মহিলা অধিদপ্তরে সেলাইয়ের কাজ শেখার জন্য যাই। মূলত সেখান থেকে আমার নতুন জীবনের সূচনা হয়েছিল। সেলাইয়ের কাজ শেখার পাশাপাশি আমি নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিই। মাগুরা নার্সিং ইনস্টিটিউটে চান্স পাই। নার্সিং জীবনে এসেই বসুন্ধরা শুভসংঘের সঙ্গে আমার পথচলা শুরু হয়। দরিদ্র পরিবারের সন্তান আমি, পড়ালেখার খরচ চালাতে পারব না—এটি বসুন্ধরা শুভসংঘ কেন্দ্র থেকে জানত। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যার সারা দেশের দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা করেন। আমার পড়ালেখার খরচ চালানোর জন্য আর্থিক সহযোগিতার আবেদন করি। আবেদনটি বসুন্ধরা শুভসংঘ গ্রহণ করে। সেই সুবাদে আমি প্রতি মাসে শিক্ষাবৃত্তি পেতে থাকি, যার জন্য আমার পড়ালেখা চালিয়ে নিতে পারছি। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি এবং বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকব। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রত্যেক সদস্যের জন্য আমার অন্তর থেকে অভিনন্দন ও ভালোবাসা। বসুন্ধরা শুভসংঘ এভাবেই সবার পাশে থাকুক।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

হাজারো শিক্ষার্থীর জীবনে আশার আলো বসুন্ধরা গ্রুপ

কেন্টন চাকমা, নৃত্যকলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ শুধু আমার জীবনযুদ্ধের সারথি নয়, বরং আমাকে শেখাচ্ছে কিভাবে আরেকজন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীকে সাহায্য করা যায়। ছোটবেলা থেকে জেনেছি দরিদ্রতা কী এবং দরিদ্রতার সঙ্গে পাল্লা দিয়েই বহু কষ্টে পড়াশোনা করেছি। আমার প্রাইমারি, হাই স্কুল ও কলেজ—সব কিছু খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলায়। মা-বাবার দুই সন্তানের মধ্যে আমি ছোট। শিশুকাল থেকেই পড়াশোনায় ভালো ছিলাম। যখন এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পাই, মা-বাবার আশা আরো বেড়ে যায়। তাঁরা চাইতেন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। একসময় আসে জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সেই পরীক্ষা। অ্যাডমিশন টেস্ট দিয়ে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই। ভালো সাবজেক্টে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করি। বাবা খুব খুশি হন আবার খুব চিন্তিতও হন। আমি এর আগে কখনো উপজেলার বাইরে গিয়ে পড়াশোনা করিনি। বাড়ি ছেড়ে অন্য জায়গায় পড়া মানেই থাকা-খাওয়ার খরচ। ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর বাবার আশা-ভরসার ভিতটা যতটা শক্ত হয়েছিল, খরচের চিন্তায় সেটা নিভে যেতে লাগল। আমাদের মতো নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে দরিদ্রতা। শুরু হয় আমার লড়াই। এই লড়াইয়ে আমার সারথি হয় বসুন্ধরা শুভসংঘ। দেশের সবচেয়ে বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ আমার পাশে দাঁড়ায়। আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর জীবনে আশার আলো হয়ে আসে বসুন্ধরা গ্রুপ। তাদের দেওয়া শিক্ষাবৃত্তি আমাকে নিশ্চিন্তে পড়ার সাহস জোগায়। আমি এখন নির্বিঘ্নে পড়ছি। বাবাও এখন চিন্তামুক্ত।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

এই উপকারের জন্য সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকব

ফারজানা আক্তার, দ্বিতীয় বর্ষ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, জয়পুরহাট

আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে আমার  খারাপ সময়ে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আপনাদের সহযোগিতার জন্যই আমি পড়াশোনা ভালোভাবে করতে পারছি। আমার বাবা দিনমজুর, মা গৃহিণী। আমি আর আমার ভাই পড়াশোনা করি। ভাই সপ্তম শ্রেণির ছাত্র। মা-বাবা আমার পড়াশোনার জন্য অনেক কষ্ট করেন। এমনও হয়েছে, বাসায় রান্না হবে কিন্তু রান্নার জন্য ঘরে কোনো চাল নেই। বাবা ভাবছেন ওই দিনের কাজের টাকা দিয়ে চাল কিনবেন। আমি বাবাকে বললাম, আমার বই লাগবে। বাবা কোনো কিছু না ভেবেই সেই টাকায় আমাকে বই কিনে দিয়েছেন। ২০২৪ সালে সব খারাপ সময় একসঙ্গে আসতে লাগল। মা হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এক দিনে ৩০০ টাকার ওষুধ লাগত। বাবা যেহেতু দিনমজুর, তাঁর কাছে প্রতিদিন ৩০০ টাকার ওষুধ কেনা অনেক কষ্টসাধ্য। বাজারে জিনিসপত্রের দামে আগুন। আবার বাসাভাড়া। আমাদের দুই ভাই-বোনের পড়ার খরচ তো আছেই। এত কিছু বাবা কেমন করে সামলাবেন? চিন্তায় চিন্তায় বাবা অসুস্থ হয়ে যাচ্ছিলেন। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধবকে কল করলে কেউ ধরত না। কল করলেই মনে করত টাকার জন্য কল করেছি। আমার সেই খারাপ সময়ে প্রকৃত বন্ধুর মতো হাত বাড়িয়ে দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। সেই থেকে প্রতি মাসে আমাকে বৃত্তি দিয়ে সহায়তা করছে বসুন্ধরা গ্রুপ। মাসে মাসে যে বৃত্তিটা পাই, সেই টাকা দিয়ে খুব ভালোভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি। আমার আর কোনো অসুবিধা হয় না পড়াশোনা করতে। আপনাদের এই উপকারের জন্য সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকব।

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

বসুন্ধরা গ্রুপ এগিয়ে না এলে পড়াশোনা এখানেই শেষ হয়ে যেত

সচিব কান্তি চাকমা, লোকপ্রশাসন ও সরকার পরিচালনা বিদ্যা বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একজন সদস্য হিসেবে এই পর্যন্ত আসতে আমাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। ছোট শিশু থাকাকালে মাকে হারিয়েছি। এরপর দাদা-দাদি আমাকে দেখভাল করেছেন। আমার দাদু নিতান্তই দরিদ্র মানুষ। নিজের সংসার চালাতেই হিমশিম খান। অনেক কষ্ট করে আমাকে এত দিন পড়িয়েছেন। আমি নিজেও খুব কষ্ট করেছি। এখন আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার খরচ দাদু কিভাবে দেবেন? এটা চালানো দাদুর কাছে সাতসমুদ্র পাড়ি দেওয়ার মতো। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও আমার পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তখনই কালের কণ্ঠ আমার জীবনসংগ্রামের গল্প তুলে ধরে। আমার সংগ্রামের গল্প জানতে পেরে বসুন্ধরা শুভসংঘ এগিয়ে আসে। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আমার পড়াশোনার দায়িত্ব নেওয়া হয়। প্রতি মাসে আমাকে পড়াশোনা ও হলে থেকে খাওয়ার খরচ দেওয়া হয়। এর আগে আমি খুবই ভেঙে পড়েছিলাম। কিভাবে আমার পড়াশোনা চালাব? একপ্রকার অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে সব সময় মন খারাপ করে থাকতাম। এখন আনন্দের সঙ্গে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারছি। এতে দাদু-দাদা, বন্ধুবান্ধব এবং শুভাকাঙ্ক্ষীসহ সবাই অনেক খুশি।  অনেক অনেক কৃতজ্ঞ কালের কণ্ঠের প্রতি। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেষ করা যাবে না। বসুন্ধরা গ্রুপ এগিয়ে না এলে হয়তো আমার পড়াশোনা এখানেই শেষ হয়ে যেত। আমি সবার কাছে আশীর্বাদপ্রার্থী, ভবিষ্যতে যেন মানুষের মতো মানুষ হতে পারি। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো আমিও যেন ভবিষ্যতে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াতে পারি।

এই বিভাগের আরও খবর
বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার
বই দিবসে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের শুভসংঘের বই উপহার
মনপুরায় ইউএনও'র সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মনপুরায় ইউএনও'র সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বইয়ে বইয়ে বন্ধন, বসুন্ধরা শুভসংঘের সঙ্গে স্বপ্নযাত্রার পথচলা
বইয়ে বইয়ে বন্ধন, বসুন্ধরা শুভসংঘের সঙ্গে স্বপ্নযাত্রার পথচলা
পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ক্ষেতলালে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে শুভসংঘের রোপণ করা সারি সারি তালগাছ
ক্ষেতলালে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে শুভসংঘের রোপণ করা সারি সারি তালগাছ
বসুন্ধরা শুভসংঘের কমলগঞ্জ উপজেলা শাখার নতুন কমিটি
বসুন্ধরা শুভসংঘের কমলগঞ্জ উপজেলা শাখার নতুন কমিটি
সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা
সুই-সুতার ফোঁড়ে জীবনের নতুন নকশা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা
উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা
উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা
জীবননগরে জীব বৈচিত্রের গুরুত্ব ও রক্ষায় করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা
জীবননগরে জীব বৈচিত্রের গুরুত্ব ও রক্ষায় করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের নবযাত্রা
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পথসভা ও মানববন্ধন করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সর্বশেষ খবর
ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকা ও চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার
ভারতে বন্ধ করা হল পিএসএলের সরাসরি সম্প্রচার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি
গেতাফে ম্যাচে জয় পেলেও এন্দ্রিকের পারফরম্যান্সে ক্ষুব্ধ আনচেলত্তি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার
বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’
‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’
‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ
কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীভাবে এত দ্রুত রোগা হয়েছিলেন করণ জোহর?
কীভাবে এত দ্রুত রোগা হয়েছিলেন করণ জোহর?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার
শিগগিরই ঢাকার চার পয়েন্টে সিগন্যাল লাইট চালু হবে: সরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা