৮ জুলাই, ২০২৪ ১৩:৫০

‘নকল পণ্যের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে’

অনলাইন ডেস্ক

‘নকল পণ্যের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে’

নকল প্রসাধনী সামগ্রী, ওষুধ ও সিগারেট পণ্যসহ অন্যান্য নকল পণ্যের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রচারণার মাধ্যমে জনসাধারণকে সচেতন করতে হবে। নকল প্রতিরোধে এর উৎসে যেতে হবে। উৎসে গিয়ে বন্ধ করলে এ ধরণের অবৈধ কার্যক্রম বন্ধ করা সম্ভব।  

রবিবার সিলেট মহানগরীতে ‘নকল পণ্য প্রতিরোধ ও বর্জনে করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ওই সেমিনারের আয়োজন করে। 

সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তাহমিন আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী এনডিসি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় উপ-পরিচালক মো.ফখরুল ইসলাম,বিএটি বাংলা‌দেশ হেড অব করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স সাবাব আহমদ চৌধুরী প্রমুখ। 

সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী বলেন, ‘বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে নকল পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয় যেমন অপরাধ, তেমনি নকল পণ্য ক্রয় ও তা ব্যবহার করাও অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। কিন্তু বাংলাদেশে নকল পণ্য ক্রয় ও তা ব্যবহার করাকে অপরাধ মনে করা হয় না। যার ফলে কমমূল্যে বিভিন্ন নামী-দামী ব্র্যান্ডের নকল পণ্যে বাজার সয়লাব হয়ে আছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সরকারী কর্মকর্তাবৃন্দ ও সমাজের দায়িত্ববান ব্যক্তিদের যার যার অবস্থান থেকে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে হবে।’
 
সভায় আরও বক্তব্য দেন সিলেট চেম্বারের সহ সভাপতি এহতেশামুল হক চৌধুরী, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, সিলেট এর যুগ্ম কমিশনার মো. জাহাঙ্গীর আলম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. ফজলে এলাহী মো. ফয়সাল প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর