ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, কাগমারী সম্মেলনের রাজনৈতিক তাৎপর্য বিশাল এবং জাতির জীবনে এর ফলাফল ছিল সুদূরপ্রসারী। সে সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাঙালি নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী কাগমারী সম্মেলনে ঘোষণা করেন ‘পূর্ব বাংলার জনগণের ওপর যেভাবে অর্থনৈতিক শোষণ ও বিজাতীয় শাসন চলছে, তাতে এমন একটা দিন আসবে যেদিন পূর্ব বাংলার জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানকে আসসালামু আলাইকুম বলতে বাধ্য হবে’। মওলানা ভাসানীর কণ্ঠে এ কথা উচ্চারিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে স্বায়ত্তশাসন তথা বাংলাদেশে স্বাধীনতার দাবি জোরদার হয়। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডিতে গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ভাসানী অনুসারী পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ ও অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী প্রমুখ।
, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ডাকসু ভিপি নুরুল হক নূর, ডিএল সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মণি। বিজ্ঞপ্তি।