বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে ছিলেন তারা। সেখানেই তাদের অনেকের জালমুদ্রা তৈরির হাতেখড়ি হয়। জামিনে বের হয়ে প্রতি মাসে অন্তত এক কোটি ভারতীয় রুপি তৈরি ও বিক্রির টার্গেট নিয়ে কাজ শুরু করেছিল তারা। এরই মধ্যে শুরুও হয়েছিল সব কার্যক্রম। তবে বিধি বাম! খবর চলে যায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে। উত্তর বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমানের নির্দেশনায় সহকারী কমিশনার শাহিদুল…