চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সমিরুল ইসলামের প্রথমবারের নমুনা পরীক্ষায় ফলাফল নেগেটিভ পাওয়া গেছে। গত রবিবার চমেক ল্যাবে এ চিকিৎসকের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তবে করোনার কারণে তার ফুসফুসের যে ক্ষতি হয়েছে তা থেকে সুস্থ হতে একটু সময় লাগবে বলে জানিয়েছে চিকিৎসকরা। তাই তিনি শারীরিকভাবে এখনো সচল হয়ে উঠতে পারেননি। তিনি চট্টগ্রামে প্রথম প্লাজমা থেরাপি নেওয়া চিকিৎসক। গত রবিবার পর্যন্ত চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৮৫ জন। চমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. অনিরুদ্ধ ঘোষ বলেন, ‘ডা. সামিরুল ইসলামের অবস্থা আগের চেয়ে ভালো।
তবে করোনার কারণে ফুসফুসের যে ক্ষতি হয়েছে তা থেকে সুস্থ হতে একটু সময় লাগবে। চিকিৎসা দেওয়ার পর প্রথমবার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এতে নেগেটিভ ফলাফল আসে।’
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার পর্যন্ত চট্টগ্রামে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয় মোট ২ হাজার ৯৮৫ জন। গত রবিবার একদিনেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১১৮ জন। এর মধ্যে ৯১ জন মহানগর এবং ২৭ জন উপজেলার।