সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০২০ ০০:০০ টা

বসুন্ধরা রেস্টুরেন্ট চেইনের খাবার মিলবে ইভ্যালিতে

নিজস্ব প্রতিবেদক

বসুন্ধরা রেস্টুরেন্ট চেইনের খাবার মিলবে ইভ্যালিতে

বসুন্ধরা গ্রুপের জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট চেইন ‘দ্য ফুড হল’, ‘সানফ্লাওয়ার রেস্টুরেন্ট’ এবং ‘বাবা রাফি’র সঙ্গে ইভ্যালির চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান এবং ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামিমা নাসরিন -বাংলাদেশ প্রতিদিন

এখন থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট চেইন ‘দ্য ফুড হল’, ‘সানফ্লাওয়ার রেস্টুরেন্ট’ এবং ‘বাবা রাফি’র খাবার পাওয়া যাবে ই-কমার্সভিত্তিক অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইভ্যালিতে। অনলাইনে অর্ডার করলে দ্রুততম সময়ে গ্রাহকের দোরগোড়ায় এসব চেইন ফুডশপের খাবার পৌঁছে দেবে ইভ্যালি। এ লক্ষ্যে গতকাল প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান এবং ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামিমা নাসরিন। রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার্স-২ এ অনুষ্ঠিত এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান ও ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল উপস্থিত ছিলেন। চুক্তি অনুসারে, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্স এবং পূর্বাচল ৩০০ ফুট সড়ক সংলগ্ন মেহেদি ফুড কোর্টসহ রাজধানীতে অবস্থিত বসুন্ধরা রেস্টুরেন্ট চেইনের আওতাভুক্ত চেইন ফুডশপ বাবা রাফি বাংলাদেশ, সানফ্লাওয়ার রেস্টুরেন্ট এবং দ্য ফুড হলের খাবার ইভ্যালিতেই অর্ডার করতে পারবেন গ্রাহকরা। অর্ডার অনুযায়ী দ্রুততম সময়ে খাবারগুলো গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেবে ইভ্যালি। গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় অফারে খাবার হোম ডেলিভারি করা হবে বলে ইভ্যালির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। চুক্তি স্বাক্ষর বিষয়ে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ই-ফুড নামে ইভ্যালির ফুড ডেলিভারি সেবা কার্যক্রম শুরু হয়েছে দুই মাস আগে। ইভ্যালিতে নিবন্ধিত প্রায় ৩৫ লাখ গ্রাহককে আমরা এই ফুড ডেলিভারি সেবা দিতে চাই। এ জন্য আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের বাবা রাফি, সানফ্লাওয়ার রেস্টুরেন্ট এবং দ্য ফুড হলের সঙ্গে চুক্তি করলাম। এর মাধ্যমে এসব রেস্টুরেন্টের খাবার ইভ্যালির সিস্টার কনসার্ন ই-ফুডের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হবে। বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত হতে পারাটা আমাদের জন্য অতি আনন্দের এবং সম্মানের বিষয়। বর্তমানে ঢাকায় থাকা বসুন্ধরার এসব রেস্টুরেন্টের খাবার সরবরাহ করা হবে। পরবর্তীতে ঢাকার বাইরের অন্য শহরগুলোতেও ই-ফুড সেবার পরিধি বাড়ানো হবে। আমরা চেষ্টা করব অর্ডার দেওয়ার আধা ঘণ্টার মধ্যেই খাবার পৌঁছে দিতে। সর্বোচ্চ এক ঘণ্টার মধ্যে খাবার গ্রাহকের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।

সর্বশেষ খবর