তিতাস গ্যাস লিমিটেডের ৩০ কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক জানান, ইতিপূর্বে তিতাস গ্যাসের ১০ জন কর্মকর্তা কর্মচারীর বক্তব্য গ্রহণ করা হয়েছিল। বর্তমানে তাদের বক্তব্য ও সরবরাহকৃত রেকর্ডপত্র যাচাইয়ের কাজ চলছে। বাকি ২০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে আগামী ৫ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর দুদক কার্যালয়ে হাজির হয়ে তাদের বক্তব্য দেওয়ার জন্য নোটিস জারি করা হয়েছে। এর আগে যাদের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে তারা হলেন, তিতাসের মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মো. আবদুল ওহাব, মহাব্যবস্থাপক (জেনারেল সার্ভিসেস) মইনুল ইসলাম, সিবিএ সভাপতি কাজিমুদ্দিন, সহ-সভাপতি জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ অয়েজ উদ্দিন আহম্মদ, উন্নয়নকারী ইউসুফ আলী মিয়াজি, খন্দকার মো. ইউসুফ আলী, প্রকর্মী গোলাম মাওলা সরদার, অফিস সহায়ক জাকির হোসেন ও বিক্রয় সহকারী সাইদুর রহমান। যাদের বক্তব্য গ্রহণ করা হবে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, সুপারভাইজার হারুন আল রশিদ, বিক্রয় সহকারী ফয়েজ আহমেদ লিটন, সিবিএ’র সহসভাপতি জাকির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহম্মেদ, সহকারী কর্মকর্তা দেলোয়ার মোর্শেদ, উপ-ব্যবস্থাপক আনিসুজ্জামান, আবদুল মান্নান, ব্যবস্থাপক হাসিবুর রহমান, আবু বকর সিদ্দিকুর রহমান, কোম্পানি সচিব মাহমুদুর রব ছাড়াও মহররম আলী, খান মইনুল মোস্তাক, আইয়ুব খান চৌধুরী, মিজানুর রহমান, জাকির হোসেন, আবু সাইদ, মো. মফিজ, মানিক মিয়া।