দেশে ওয়ার্ল্ড হ্যারিটেজ সাইট সুন্দরবন, ষাটগম্বুজ মসজিদ, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জাদুঘর ও ঘোড়াদীঘি পরিদর্শন করলেন সাত দেশের সামরিক প্রতিনিধিরা। ভারত, নেপাল, মিয়ানমার, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক ও ফিলিস্তিনের ৮ সামরিক কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা গতকাল বিলাসবহুল প্রমোদতরী সানওয়ে ক্রুজে বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও পর্যটন কেন্দ্রে পৌঁছান। বিমান বাহিনীর এয়ার কমোডর রাফি সামরিক এ প্রতিনিধি দলটির নেতৃত্ব দেন। এই বিদেশি সামরিক কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যরা সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন ও পর্যটন কেন্দ্রে হরিণ, কুমির, বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির বাটাগুর বাচকা কচ্ছপের সেড, ফুডট্রেল, সুন্দরনের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করেন। প্রতিনিধি দলটি হাড়বাড়ীয়া পর্যটন কেন্দ্রসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন বলে জানিয়েছেন বন কর্মকর্তা আজাদ কবির। এর আগে রবিবার বিকালে প্রতিনিধি দলটি বাগেরহাটে ষাটগম্বুজ মসজিদ, প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জাদুঘর ও ঘোড়াদীঘি পরিদর্শন করেন।

সামরিক এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন, ভারতের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মানমতি সিং সাবারওয়াল, স্কোয়াড্রন লিডার অমিতোষ শর্মা, মিয়ানমারের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সোয়ে নিয়াত, পাকিস্তানের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী এজাজ, নেপালের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রোশান শমসের রানা, অস্ট্রেলিয়ার লে. কর্নেল ডেমসি চেরলি সিনক্লেয়ার, তুরস্কের কর্নেল এরদাল সাহিন ও ফিলিস্তিনের কর্নেল মাহমুদ এম জে শারাওনাহ।