বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, ‘শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রেখে কোনো আলোচনা হবে না।’ তিনি বলেন, উত্তরাঞ্চলের মধ্যে বগুড়া হচ্ছে বিএনপির ঘাঁটি। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বিএনপিকে সবচেয়ে বেশি আসন দিয়ে সরকার গঠনে সহযোগিতা করেছেন এ অঞ্চলের জনগণ। ১৯ জুন বগুড়ায় সবচেয়ে বড় সমাবেশ হবে। এ সমাবেশ ঘিরে শুধু বগুড়া নয়, এই অঞ্চলের সবকিছু অচল হয়ে যাবে। এ দিন আমরা দেখিয়ে দিতে চাই বগুড়া বিএনপির ঘাঁটি। এ অঞ্চলে আওয়ামী লীগের কোনো স্থান নেই। গতকাল বিকালে বগুড়া টিএমএসএস মহিলা মার্কেট অডিটরিয়ামে ১৯ জুন রংপুর ও রাজশাহী বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব একথা বলেন।
যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের আয়োজনে কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকুর সভাপতিত্বে এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহিন শওকত, এ এইচ এম ওবায়দুর রহমান চন্দন, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও পৌর মেয়র রেজাউল করিম বাদশা, সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর তালুকদার হেনা, রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী এশা, পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হামিদুর রহমান হামিদ, নওগাঁ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, নাটোর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রোহিত নেওয়াজ, রাজশাহী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বিশ্বনাথ সরকার, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মইনুল হাসান সাদিক, সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান সাচ্চু, লালমনিরহাট জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক এ কে এম মনিরুল হক, চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিএনপি নেতা গোলাম জাকারিয়া, বগুড়া জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খাদেমুল ইসলাম খাদেম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম শুভ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী রিগ্যান প্রমুখ।
