শুক্রবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৩ ০০:০০ টা
সংক্ষিপ্ত

টুকু-জুয়েলসহ বিএনপির ২৯ নেতা-কর্মীর কারাদণ্ড

আদালত প্রতিবেদক

রাজধানীর শাহজাহানপুর ও গুলশান থানার নাশকতার পৃথক দুই মামলায় যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলসহ বিএনপির ২৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় ৪৫ জনকে খালাসও দেওয়া হয়েছে। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী এ রায় ঘোষণা করেন। শাহজাহানপুর থানার মামলায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, মো. ভাসানী চাকলাদার, মো. মহসীন, মো. হানিফ হোসেন বাবু, মো. বেলাল উদ্দিন, বিএনপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব মো. রফিকুল ইসলাম মজনু, মো. তারিকুল ইসলাম জিকির, মো. বাতেন, কাজী মো. জামাল, ইমরান খান ইমন, মো. সোহাগ ভূঁইয়া, আ. সালাম খান, আরিফুর রহমান সুজন, শেখ শহিদুল্লাহ টিপু, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. আবদুল্লাহ জামাল চৌধুরী আদিত্য, মো. সেলিম আহমেদ ও হুমায়ূন কবির নাহিদ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকায় ২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে নাশকতার অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। পরে পুলিশ তদন্ত শেষে ৬৪ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

এদিকে গুলশান থানার নাশকতার মামলায় বিএনপির নয় নেতা-কর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিন এ রায় দেন। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মেহেদী বাপ্পী, মাইনুল হাসান প্রকাশ মিশু, শরিফুল, জাকির হোসেন, মজিবুর রহমান প্রকাশ মজি, মামুন চৌধুরী, রুবেল হোসেন, আতিকুর রহমান, বিল্লাল হোসেন। এ মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আমিনুল ইসলাম নামে এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে মিছিল করেন আসামিরা। এ সময় যানবাহন ভাঙচুরের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ।

 

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর