চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বিগত দুটি সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ওপর মহলের নির্দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রাতেই নাকি ৬০ শতাংশ সিল মেরেছেন। সাতকানিয়ায় আওয়ামী লীগের নেতারাই মধ্যরাতে ভোট চুরির স্বীকারোক্তি দিচ্ছেন। আসন্ন নির্বাচনের ফলও ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে গেছে। ৭ জানুয়ারি সেই ফলাফল শুধু ঘোষণা করা হবে। গতকাল নগরের প্রবর্তক, পাঁচলাইশ আবাসিক ও মেডিকেলের সামনে অসহযোগ আন্দোলনের সমর্থনে ড্যাবের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ড্যাব চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি অধ্যাপক ডা. তমিজ উদ্দীন আহমেদ মানিক, চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. আব্বাস উদ্দীন, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ডা. এস এম সারোয়ার আলম, ড্যাব নেতা ডা. নাজমুল মোর্শেদ, ড্যাব চমেক শাখার সহসাংগঠনিক সম্পাদক ডা. মেহেদী হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, কোন আসনে কোন প্রার্থী কত ভোট পাবেন, তা-ও নির্ধারণ হয়ে গেছে। তাই এখন তামাশার নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কেউ ভোট চায় না। কারণ প্রার্থীরা সবাই আওয়ামী মনোনীত, আওয়ামী ডামি, আওয়ামী বিদ্রোহী ও আওয়ামী অনুমোদিত। তাদের লক্ষ্য একটাই- ‘আমরা আর মামুরা’ মিলে ভোটে নির্বাচিত হওয়া। নির্বাচনের যে সংজ্ঞা তার মধ্যেই এটা পড়ে না। আওয়ামী লীগ নির্বাচন নিয়ে অভিনব তামাশা করছে। সমগ্র বিশ্ব একমত বাংলাদেশে কোনো ইলেকশন হয় না, এক ব্যক্তির দ্বারা সিলেকশন হয়। তাই ভোট নাটক বর্জনের ডাকে সব ভোটার ঐক্যবদ্ধ।
-16_07.jpg?v=1721148270)
-15-07-2024.jpg?v=1721148270)
