১৭ মে, ২০২৪ ১৭:৪৪

বাংলাদেশে আসছেন তুর্কি সুপারস্টার বুরাক ঔজচিভিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে আসছেন তুর্কি সুপারস্টার বুরাক ঔজচিভিত

বুরাক ঔজচিভিত

শীর্ষস্থানীয় কনজিউমার ডিউরেবলস কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড তাদের রূপান্তর যাত্রার অংশ হিসেবে তুর্কি সুপারস্টার অভিনেতা বুরাক ঔজচিভিত-কে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। বিখ্যাত অভিনেতা বুরাক ঔজচিভিত সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে সিঙ্গার বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বের কথা উল্লেখ করে পোস্ট করেছেন। তাঁর পোস্টের পর ভক্তদের মধ্যে বিপুল প্রত্যাশা এবং কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। সিঙ্গার বাংলাদেশও তাদের অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্টটি শেয়ার করেছে।

সিঙ্গার বাংলাদেশ বুরাক ঔজচিভিত-এর সাথে একাধিক সম্পৃক্ততা এবং উদ্যোগ নিয়ে আসতে চলেছে। অংশীদারিত্বের অংশ হিসেবে, বুরাক ঔজচিভিত সিঙ্গার বাংলাদেশের সাথে একটি ধারাবাহিক কার্যক্রমে অংশ নিতে বাংলাদেশ সফর করবেন। ১৭ এবং ১৮ মে সিঙ্গার বাংলাদেশের উরাধুরা ফ্রাইডে ডিলের সময় singerbd.com থেকে যেকোনো পণ্য কেনার মাধ্যমে ভাগ্যবান বিজয়ী এই প্রিয় অভিনেতার সাথে একান্ত সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করতে পারবেন।

তুরস্কের কচ গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ আর্চেলিক-এর সহযোগিতায় সিঙ্গার বাংলাদেশ একটি ধারাবাহিক রূপান্তর প্রক্রিয়া শুরু করেছে। নতুন কনসেপ্ট স্টোর, নতুন কর্পোরেট অফিস এবং ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট এই রূপান্তরের সবচেয়ে শক্তিশালী স্তম্ভ। সিঙ্গার বাংলাদেশের লক্ষ্য কচ গ্রুপ এবং আর্চেলিকের বৈশ্বিক দক্ষতা এবং মান বাংলাদেশে নিয়ে আসা এবং ভোক্তাদের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করা, যা সিঙ্গার বাংলাদেশ-এর উৎকর্ষের জন্য প্রতিশ্রুতিকে পুনর্ব্যক্ত করে। 


সিঙ্গার বাংলাদেশ সম্পর্কে:

সিঙ্গার বাংলাদেশ-এর অন্যতম বৃহৎ কনজ্যুমার ডিউরেবল পণ্যের খুচরা বিক্রেতা, যার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ৪৬৩টি খুচরা পণ্য বিপণন কেন্দ্র ও ১০০০ এরও বেশি ডিলারশিপ রয়েছে। সিঙ্গার ১৯০৫ সালে এই ভৌগোলিক অঞ্চলে ব্যবসা শুরু করে। বর্তমানে কোম্পানিটি সিঙ্গার ও বেকো-সহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের কনজ্যুমার ডিউরেবল পণ্য বিপণন করছে। কোম্পানি’টির ৫৭ শতাংশ শেয়ার আর্চেলিক-এর মালিকানাধীন এবং বাকি শেয়ার ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে প্রকাশ্যে লেনদেন করা হয়।

আর্চেলিক সম্পর্কে :

বিশ্বব্যাপী ৪০,০০০ জনেরও বেশি কর্মীসহ, আর্চেলিক-এর বৈশ্বিক কার্যক্রমে রয়েছে ৫৩টি দেশে সহায়ক প্রতিষ্ঠান, ৯টি দেশে ৩১টি উৎপাদন সুবিধা এবং ১৪টি ব্র্যান্ডের পূর্ণ মালিকানা বা সীমিত লাইসেন্সের মাধ্যমে ব্যবহার করার অনুমতি (আর্চেলিক, বেকো, গ্রুন্ডিগ, ব্লুমবার্গ, ইলেক্ট্রা ব্রেগেঞ্জ, আর্কটিক, লেইজার, ফ্লাভেল, ডিফাই, অলটাস, ডলেন্স, ভোলটাস বেকো, সিঙ্গার*, হিটাচি*)। সারা বিশ্বে আর্চেলিক-এর ২৮টি গবেষণা ও ডিজাইন কেন্দ্র ও ২২০০ এরও বেশি গবেষক রয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ৩৫০০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক নিবন্ধিত পেটেন্ট আবেদন রয়েছে৷ টানা ৫ম বারের মত, আর্চেলিক এস এন্ড পি গ্লোবাল কর্পোরেট সাসটেইনেবিলিটি অ্যাসেসমেন্টের ডাও জোন্স সাসটেইনেবিলিটি সূচকে ডিএইচপি হাউজহোল্ড ডিউরেবলস শিল্পে (২৭ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে) সর্বোচ্চ স্কোর অর্জন করেছে। আর্চেলিক-এর দৃষ্টিভঙ্গি হল 'বিশ্বকে সম্মান করা, বিশ্বব্যাপী সম্মান অর্জন করা।

এই রকম আরও টপিক

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর