নেত্রকোনা ও পটুয়াখালীতে নিখোঁজের তিন দিন পর পাওয়া গেছে দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার। রংপুরে চালককে খুন করে অটোরিকশা ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। এছাড়া নাটোর, গাজীপুরের শ্রীপুর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আরও চার খুন-লাশ উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে। নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর— নেত্রকোনা : মোহনগঞ্জে নিখোঁজের তিন দিন পর পল্লী চিকিৎসক ও বিকাশ এজেন্ট মজিবুর রহমানের (৪৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উপজেলার জৈনপুর এলাকায় বেতাই নদীর পাড় থেকে গতকাল মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে পাঁচজনকে। মুজিবুর মোহনগঞ্জ উপজেলার আটবাড়ি জালালপুর গ্রামের কাজী শামসুদ্দিনের ছেলে। পটুয়াখালী : শরীয়তপুর থেকে নিখোঁজের তিন দিন পর পটুয়াখালীতে পাওয়া গেছে এক ব্যক্তির লাশ। দশমিনা উপজেলার নেহালগঞ্জের একটি পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে গতকাল লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যক্তির নাম মোস্তফা খান (৪৫)। তিনি শরীয়তপুর পালং উপজেলার কাশীপুর গ্রামের ইসাহাক খানের ছেলে। রংপুর : কাউনিয়া উপজেলায় চালককে গলা কেটে হত্যার পর তার অটোরিকশা ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। উপজেলার মদামুদন এলাকায় মাহিগঞ্জ-হারাগাছ সড়কে বুধবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত চালকের নাম মমিনুল ইসলাম (২৬)। নাটোর : বড়াইগ্রাম উপজেলার শিবপুরে শ্বশুরবাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ফাতেমা নামে এক নববধূর লাশ। ফাতেমা ওই এলাকার রুবেল হোসেনের স্ত্রী। গত রোজার ঈদের পর দিন তাদের বিয়ে হয়েছিল। শ্রীপুর : গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ও তেলিহাটি গ্রাম থেকে গৃহবধূ এবং এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গৃহবধূ সুমাইয়া আক্তার মুন্নি (১৮) কাপাসিয়া উপজেলার চরগড়িয়ার মোজাম্মেল হকের এবং তাহমিনা আক্তার কুয়াশা (১১) কুষ্টিয়া দৌলতপুরের জাহিদুল ইসলামের মেয়ে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ : সদর উপজেলার বালিয়ডাঙ্গায় গতকাল মাসুম নামে এক যুবকের হাত-পা বাঁধা ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুম উবালিয়াডাঙ্গা গ্রামের গোলাম কাবিরের ছেলে।