সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী গতকাল থেকে জেলার মধ্যে গণপরিবহন চলা শুরু হলেও পুরোপুরিভাবে মানা হচ্ছে না এই নির্দেশনা। ঢাকা-চট্টগ্রাম-মহাসড়ক ও ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কে দূরপাল্লার কিছু যাত্রীবাহী বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। এ সব বাস ফেনী-কুমিল্লা, ফেনী-নোয়াখালী রুটের। যদিও পরিবহন চালক ও মালিকরা দাবি করছেন তাদের বাসগুলো ফেনী সীমান্তেই থাকছে, অন্য জেলায় যাচ্ছে না। অন্য জেলার সীমান্ত থেকে চলাচল করছে সে জেলার বাস। তবে যাত্রীরা জানান, অন্য জেলা থেকেই আসা-যাওয়া করছেন তারা। মহিপাল থেকে ঠাসাঠাসি করে পরিবহনে উঠনো হচ্ছে যাত্রী। ফেনীর সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হারুন মজুমদার জানান, জরুরি প্রয়োজন হওয়ায় তিনি বাধ্য হয়ে মাইক্রোতে করে চট্টগ্রাম যাচ্ছেন। তবে মাইক্রোতে মানা হচ্ছে না কোনো রকম স্বাস্থ্যবিধি। লাকডাউনের পর থেকেই সড়ক দখল করে নিয়েছে মাইক্রো ও প্রাইভেট কার। মহাসড়কে সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে কিভাবে গণ-পরিবহন চলছে এ বিষয়ে ফেনীর মহিপাল হাইওয়ে থানার ওসি জাকির হোসেন বলেন, আমরা মালিক ও শ্রমিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলছি। চেষ্টা করছি পরিবহনগুলোর যাতায়াত জেলার সীমানার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার।