সৈয়দপুরে জাল সনদে তিন ব্যক্তি উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন। এদের মধ্যে এমপিওভুক্ত দুজন এবং একজন নন এমপিওভুক্ত। সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতরের (ডিআইএ) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দুই পর্বের প্রতিবেদনের তালিকায় এই তিন শিক্ষকের নাম প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, তিন শিক্ষকের মধ্যে দুজনের একাডেমিক ও একজনের শিক্ষক নিবন্ধন সনদ সঠিক পাওয়া যায়নি। জাল সনদধারী শিক্ষকরা হলেন, নন এমপিওভুক্ত সৈয়দপুরের লক্ষণপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক মেরিনা মান্নান এবং সাতপাই উচ্চ বিদ্যালয়ে এমপিওভুক্ত সহকারী শিক্ষক আবদুল মতিন ও আজিজুল ইসলাম। ডিআইএ প্রকাশিত তথ্য মতে, ২০১৩ সাল থেকে চলতি বছরের ২৫ মে পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের সনদ যাচাই-বাছাই করা হয়। যাচাই-বাছাইয়ে ওই তিন শিক্ষকের সনদ ভুয়া পেয়েছে সংস্থাটি। নীলফামারী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, ডিআইএ থেকে জাল সনদে শিক্ষকদের চাকরি নেওয়ার বিষয়টি জেনেছি। এখনো কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি।