ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলা পিআইও অফিস নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। সরকারি এই কার্যালয়টি অনিয়ম দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে এমন পরিচিতিই ছড়িয়েছে উপজেলার সব জায়গায়। ভুক্তভোগীরা বলছেন সরকার দেশের সব পিআইও অফিসকে দুর্নীতিমুক্ত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু হরিণাকুন্ডুু উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মফিজুর রহমানের অবস্থান এর বিপরীতে। ফলে প্রকাশ্যেই একের পর এক অনিয়ম দুর্নীতি করে যাচ্ছেন তিনি। জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থ বছরের গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্পের ৬০ লাখ টাকা অবশিষ্ট থেকে যায়। এই টাকা অব্যয়িত কোষাগারে জমা না দিয়ে তিনি অফিসের পিয়ন মেহেদী হাসানের একাউন্টে রেখে দেন। ওই অর্থ বছরের গ্রামীণ রাস্তা নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়ম করে ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজস করে তাকে বরাদ্দের ৫৮ লাখ ৭৫ হাজার ৫০০ টাকা তুলে নিয়েছেন। তার পছন্দের ঠিকাদার ছাড়া প্রকল্পের কোনো কাজ দেওয়া হয় না।