মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ ০০:০০ টা

ভাগ্য বদলের কারখানা

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ভাগ্য বদলের কারখানা

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গি উপজেলার সামসাদ আকতার ও হযরত আলী দম্পতি। এক সময় সংসারে অভাব থাকলেও এখন তাদের কারখানা ৪০০ মানুষের উপার্জনের উৎস। মাসে তাদের আয় প্রায় ২০-২৫ লাখ টাকা। একদিকে যেমন তাদের ভাগ্য বদলেছে অন্যদিকে কর্মসংস্থান হয়েছে এলাকাবাসীর। জানা যায়, ঢাকার একটি গার্মেন্টসে কাজ করতেন হযরত আলী। কিছুদিন পর চাকরি ছেড়ে ২০০৫ সালে বাড়িতে আসেন। স্থানীয় বেসরকারি সংস্থা থেকে ১০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে শুরু করেন পাপোশ বানানোর কাজ। প্রথম দিকে এলাকার সাতজন নারী-পুরুষকে কাজের প্রশিক্ষণ দিয়ে শুরু করেন পাপোশ তৈরি। লাভবান হওয়ায় ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে কাজের পরিধি। বর্তমানে তার কারখানায় কাজ করে প্রায় ৪০০ জন নারী-পুরুষ। প্রতি মাসে তাদের দেওয়া হয় পারিশ্রমিক। বর্তমানে ওই দম্পতির ছোটবড় পাঁচটি পাপোশ কারখানা রয়েছে। দৈনিক এসব কারখানা থেকে ৭০০ থেকে ৮০০ পিস পাপোস তৈরি হয়। মাসে বিক্রি হয় ২০-২৫ লাখ টাকার পণ্য। হযরত আলী ও সামসাদ আকতার জানান, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবেন তারা।

সর্বশেষ খবর