শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪২, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৬:৫৩, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

গভীর সংকটে গার্মেন্টস খাত: বন্ধ ১৫৫ কারখানা, চাকরি হারালেন লাখো শ্রমিক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গভীর সংকটে গার্মেন্টস খাত: বন্ধ ১৫৫ কারখানা, চাকরি হারালেন লাখো শ্রমিক

গভীর সংকটে দেশের তৈরি পোশাক, টেক্সটাইল ও নিট পোশাক খাত। শিল্প মালিকরা বলছেন, জ্বালানির সংকট, শ্রমিক অসন্তোষ ও ব্যাংক খাতের অস্থিতিশীলতা এই খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এতে গত এক বছরে তৈরি পোশাক, নিটওয়্যার ও টেক্সটাইলশিল্পের ১৪০টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতে ৭৬টি, নিট খাতে ৫০টি এবং টেক্সটাইল খাতের ১৪টি কারখানা রয়েছে।

এক বছরে ১৪০টি কারখানার মোট ৯৪ হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন বলে খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন। সম্প্রতি বেক্সিমকো গ্রুপ তাদের ১৫টি পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। সব মিলিয়ে বন্ধ ১৫৫ কারখায় এক লাখ ৩৪ হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ, ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহার, কাঁচামাল আমদানিতে এলসি সমস্যা, শিল্পে অব্যাহত গ্যাসসংকট, গ্যাস ট্যারিফ বৃদ্ধি করা, বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ না পাওয়া, অব্যাহতভাবে শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধির ফলে উৎপাদন খরচ বাড়ায় অনেকে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না। আবার অনেকে কারখানায় শ্রমিকদের বেতন দিতে না পেরে কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন।

দেশের রপ্তানি আয়ের সিংহ ভাগ অবদান রাখা শিল্পে অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে রপ্তানি বাজারে ভাগ বসাচ্ছে প্রতিবেশী দেশগুলো। এতে কারখানার মালিক যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি দীর্ঘ মেয়াদে দেশের রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভাটা পড়েছে।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩.৩৩ শতাংশ। এর বিপরীতে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া থেকে পোশাক আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। গত এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আগের বছরের তুলনায় ভারতের পোশাক রপ্তানি ৩৫ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রয়প্রবণতার এই পরিবর্তনকে ব্যবসায়ীরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে দেখছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই প্রবণতা মোকাবেলায় বাংলাদেশের পোশাক খাতকে নতুন কৌশল নিতে হবে।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) জানিয়েছে, এক বছরে সংগঠনটির সদস্যভুক্ত ৭৬টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারখানায় কাজ করা ৫১ হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। শ্রমিকদের ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না অন্তত ১৫৮টি কারখানা।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিকেএমইএ) জানিয়েছে, এক বছরের মধ্যে এই খাতের ৫০টির বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এর মধ্যে ৩৫ হাজারের বেশি শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।

অন্যদিকে বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সূত্র জানায়, বিটিএমএর ১৪টি বৃহৎ কারখানা পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এসব কারখানায় কাজ করা প্রায় আট হাজার কর্মী চাকরি হারিয়েছেন।

বিটিএমএ বলেছে, বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার মূল্যমান কমায় বস্ত্র খাতসহ উৎপাদনমুখী শিল্প-কারখানা কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এতে চলতি মূলধনের ঘাটতিতে পড়েছেন তাঁরা।

দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত পোশাকশিল্পের অস্থিরতার মধ্যেই নতুন করে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী তাদের ১৫টি পোশাক কারখানার প্রায় ৪০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এ জন্য গাজীপুরে রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র কারখানাগুলো কার্যাদেশ পায়নি- এমন কারণ দেখিয়েছে।

যদিও শ্রমিকদের দাবি, অর্ডার এলেও মালিকপক্ষ নিজেরাই তা ফেরত দিয়ে কারখানা বন্ধ করে দিয়েছেন। গত ১৫ ডিসেম্বর জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে শিল্পগোষ্ঠীটির সব কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিকদের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ছাঁটাই কার্যকরের কথা জানানো হয়।

বেক্সিমকোর একটি কারখানার চাকরি হারানো শ্রমিক তানজিনা বেগম (৩৬) বলেন, ‘বন্ধ হওয়ার পাঁচ বছর আগে যোগ দিয়েছিলাম। জীবনে জৌলুস না থাকলেও পরিবারের পাঁচ সদস্যের তিন বেলা খাবার জুটত বেতনের টাকায়। কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন সেই পথ বন্ধ। রংপুরে গ্রামের বাড়িতে বৃদ্ধ মা-বাবা ও স্কুলপড়ুয়া মেয়ে আছে।  টাকা না পাঠাতে পারলে তারা না খেয়ে থাকবে। তাদের ওষুধ বন্ধ হয়ে যাবে। মেয়ের লেখাপড়া শেষ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘কারখানার সামনে এসেছি, যদি কারখানা খোলে-এমন খবরের আশায়।’

জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন বলেন, ‘বিপুলসংখ্যক শ্রমিককে ঝুঁকিতে না ফেলে বেক্সিমকো গ্রুপের অংশীজনদের সম্কদ বাজেয়াপ্ত করে কারখানা চালু রাখতে সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।’

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, ‘সরকার নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার পরও কারখানা চালু রাখা যাচ্ছে না। তাই কর্তৃপক্ষ মজুরি দিতে না পেরে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে। বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠীর রপ্তানি আয়ের প্রকৃত চিত্র না থাকায় মজুরি পরিশোধে সরকারকে গত চার মাসে দায় নিতে হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার। প্রতিষ্ঠানটি একটি সরকারি ব্যাংক থেকে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা উধাও করে দিয়েছে।’

চট্টগ্রামের দেশ গার্মেন্টসের হাত ধরেই সারা দেশে গার্মেন্টস ব্যবসার প্রসার হলেও এখন চট্টগ্রামেই কমছে প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। গত চার মাসে চট্টগ্রামে গার্মেন্টস বন্ধ হয়েছে চারটি। অর্থাৎ আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত চার মাসে প্রতি মাসে একটি করে গার্মেন্টস বন্ধ হয়েছে। ফলে বেকার হয়েছে প্রায় তিন হাজার শ্রমিক। এই সংকট নিরসনে সরকারের পক্ষ থেকে টাস্কফোর্স গঠন করে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের আহবান জানিয়েছেন বিজিএমইএর নেতারা।

বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘দেশের পোশাক খাতে প্রায় ৭৬টি কারখানা চলতি বছরই বন্ধ হয়েছে। ছয় মাসে ৫০টির বেশি কম্কানি বন্ধ হয়েছে। বন্ধ কারখানার ৫১ হাজারের বেশি শ্রমিক চাকরি হারিয়েছে। শ্রমিক অসন্তোষ ও উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মালিকরা টিকে থাকতে পারেনি। গ্যাসসংকট, উচ্চ সুদহার, এলসি জটিলতাসহ নানা কারণে ছোট ও মধ্যম কম্কানিগুলো বন্ধ হয়েছে। সম্ক্রতি বড় কিছু কম্কানিও বন্ধ হয়েছে রাজনৈতিক ইস্যুর কারণে। আবার অনেকে শ্রমিকদের বেতন দিয়ে টিকতে পারছে না। রপ্তানিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখা পোশাক খাত যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও অস্থিতিশীল হবে। এতে আমাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় থাকা দেশগুলো বেশি লাভবান হবে।’

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘এক বছরের মধ্যে নিট পোশাক খাতে ৫০টির বেশি কারখানা বন্ধ হয়েছে। আগামী তিন থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে আরো কারখানা বন্ধ হবে। এর মধ্যে ৩৫ হাজারের বেশি শ্রমিক বেকার হয়েছে। কারখানা ভাঙচুর করায় অনেক শ্রমিক চাকরি হারাচ্ছে। অন্যায়ভাবে কারখানা বন্ধ করায় মামলা দিচ্ছে, গ্রেপ্তার হচ্ছে। আমাদের আশপাশে আরো কিছু কারখানা বন্ধ হয়েছে। যারা চাকরি হারাচ্ছে, তারা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে।’

তিনি বলেন, তৈরি পোশাক খাতের পরিস্থিতি এই পর্যায়ে আসার পেছনে শ্রম অসন্তোষ অন্যতম। এ কারণে অনেকের শিপমেন্ট বাতিল হয়েছে। ফলে ব্যাংক সুবিধা দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে। কারখানা বন্ধ করে দিয়ে আর ব্যবসা করতে দিচ্ছে না। কিছু ক্রেতার অনৈতিক আচরণের কারণেও অনেকে হয়রানির শিকার হচ্ছে।

এদিকে শ্রমিক নেতারা বলছেন, একজন শ্রমিক কাজ হারালে সমাজে এর নানামুখী প্রভাব পড়ে। শ্রমিকরা শুধু অর্থনীতির দিক থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হন না, মানবিকভাবেও বিপন্ন হয়ে পড়েন।

শ্রমিক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদের (স্কপ) শীর্ষ নেতা এবং সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন বলেন, ‘একটা শ্রমিকের চাকরি চলে যাওয়ার পর যখন বাসাভাড়া, বাজার করা বন্ধ হয়ে যায়, তখন তার প্রভাব অর্থনীতিতে পড়ে, ওই অঞ্চলে পড়ে। এতে শ্রমিকরা শুধু অর্থনীতির দিক থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় না, মানবিকভাবেও বিপন্ন হয়ে পড়ে। বেক্সিমকো গ্রুপের কারখানার ক্ষেত্রে যাদের লে-অফ করা হয়েছে, তাদের প্রতি মাসে বেতন বাবদ সাত কোটি টাকা লাগে। এই টাকা কে দেবে? অন্য কারখানার ক্ষেত্রে দু-তিন মাস কাজ করার পর যদি বেতন না দিতে পারে, তাহলে বুঝতে হবে সেই মালিকের কারখানা চালানোর মতো সামর্থ্য নেই। আবার কারখানা চালু রাখা, অর্ডার নেওয়া, কাঁচামাল কেনা, বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার পর শ্রমিকের মজুরি দেবে না, বঞ্চিত করবে, তা সমর্থনযোগ্য নয়।’

এই শ্রমিক নেতা বলেন, ‘পোশাক কারখানা থেকে শ্রমিকদের ছাঁটাই নিয়মিত ঘটনা হয়ে গেছে। এতে শ্রমিকরা কোনো কারখানায় বেশিদিন বা স্থায়ীভাবে কাজ করতে পারছে না। এ জন্য কারখানার মালিকরা সুবিধা পায়। একটি হলো বর্ধিত বেতন দিতে হয় না। গ্র্যাচুইটিসহ অন্যান্য যে সুবিধা আছে, সেগুলোর অধিকারী হয় না। দ্বিতীয়ত, ছাঁটাই করার ক্ষেত্রে যারা একটু সংগঠিত হওয়া বা সংগঠন করার দক্ষতা অর্জন করে, তাদের কারখানা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তৃতীয়ত, মালিকরা ছাঁটাইকে একটা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে নেয়, যাতে শ্রমিকদের মধ্যে চাকরি চলে যাওয়ার আতঙ্ক থাকে। এতে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়।’

বিজিএমইএর সহসভাপতি রাকিবুল আলম চৌধুরী বলেন, ‘দেশের পোশাক খাতে অস্থিরতার কারণে প্রায় ৩০ শতাংশ ক্রয়াদেশ কমে গেছে। অস্থিরতা থাকলে ক্রেতারা ক্রয়াদেশ দিতে চায় না। আগে ক্রেতারা বাংলাদেশের পোশাক মালিকদের পেছনে ঘুরত। এখন ক্রয়াদেশ অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। আমাদের এখন ক্রেতাদের খুঁজে বের করে কাপড় বিক্রি করতে হচ্ছে। চট্টগ্রামে গত চার মাসে লোকসান সামাল দিতে না পেরে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত চারটি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এই সংকট নিরসনে সরকারের পক্ষ থেকে টাস্কফোর্স গঠন করে প্রথমে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। তারপর সমাধানে হাত দিতে হবে।’

মিথিলা অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান আযহার খান বলেন, ‘সরকার যদি আমাদের নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করে, তবে এই সংকট অনেক কমে যাবে। আমরা টিকে থাকতে পারব। যদি এলপি গ্যাস দিয়ে আমাদের কারখানা চালাতে হয়, তবে অনেক খরচ পড়বে। এত খরচ বাড়িয়ে উৎপাদনে টিকে থাকা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’

শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বেতন বকেয়া থাকলে শ্রমিকরা তো বারবার রাস্তায় নামবেই। কারণ রাস্তায় না নামলে তাদের কথা কেউ শোনে না। এখন আমাদের প্রথম কাজ হলো শ্রমিকদের বেতন যেন বকেয়া না হয়। সব কিছু মাথায় রেখে সম্মিলিত ও পরিকল্পিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে শ্রম সংস্কার কমিশন সুপারিশ প্রণয়ন করা হচ্ছে।’

সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ বলেন, ‘দর-কষাকষির সুযোগ, গার্মেন্টস সেক্টরে ভয়ভীতিহীন পরিবেশ তৈরি, ইউনিয়নচর্চার পরিবেশ তৈরির উদ্যোগ যদি না নেওয়া হয়, তাহলে আজকের সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
ভিয়েতনামের ২০ হাজার মেট্রিক টন চাল চট্টগ্রাম বন্দরে
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ
নীতি সহায়তা পেলে খেলাপি ঋণশোধে আগ্রহী হবে বড় গ্রুপ
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
গ্যাসসংকটে শিল্প উৎপাদনে ধস
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২৬ দিনে এলো ২২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, ভোটগ্রহণ ২৮ মে
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
ইরানের বিস্ফোরণের কারণে বন্দরের কাছে স্কুল-অফিস বন্ধের নির্দেশ
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দলগুলোর সমর্থন ছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়: সিইসি
দলগুলোর সমর্থন ছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার বাস্তবায়ন সম্ভব নয়: সিইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ
বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে বাংলাদেশি হিন্দু শিক্ষার্থীদের বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে বাংলাদেশি হিন্দু শিক্ষার্থীদের বাংলা নববর্ষ উদযাপন

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’
দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা
সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল
শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ
পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ
গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল
হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?
জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাকিবের আরও কাছে তাইজুল
সাকিবের আরও কাছে তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭১ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭১ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!
ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প
‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে
ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে

মাঠে ময়দানে

এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট

শিল্প বাণিজ্য

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে

আবাহনী না মোহামেডান
আবাহনী না মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

তাইজুলের স্পিন ভেলকি
তাইজুলের স্পিন ভেলকি

মাঠে ময়দানে

এপারেই ব্যস্ত জয়া...
এপারেই ব্যস্ত জয়া...

শোবিজ