শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২২, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:২৮, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আস্থা সংকটে বিনিয়োগে মন্দা

দেশে বিনিয়োগে মন্দা চলছে। উচ্চ সুদের হার, উচ্চমূল্যেও বিদ্যুৎ-গ্যাস-জ্বালানি সংকট, ডলার সংকটে টাকার অবমূল্যায়ন, দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ নানা কারণে দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের মধ্যে আস্থাহীনতা চরমে। এ কারণে তাঁরা বিনিয়োগে আগ্রহ পাচ্ছেন না। আবার এসঅ্যান্ডপি, মুডিস ও ফিচ রেটিংয়ে বাংলাদেশের ঋণমানের অবনমনসহ নানা সূচকের দুর্বলতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও সাড়া নেই কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়।

এর ফলে বিনিয়োগ কমে এখন গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসেই নেট এফডিআই কমেছে ২০.১৫ শতাংশ।

ব্যবসায়ী ও বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যবসায় পরিবেশ, আইন-শৃঙ্খলার উন্নতিসহ আস্থার সংকট কাটিয়ে উঠতে না পারলে দেশি-বিদেশি কোনো বিনিয়োগই আসবে না। এদিকে বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ‘রক্ষণশীল’ জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে।

একই সঙ্গে বলেছে, এ বছর বাংলাদেশে নতুন করে আরো ৩০ লাখ মানুষ অতিদরিদ্র হবে। অতিদরিদ্রের হার বেড়ে ৯.৩ শতাংশে পৌঁছাবে। মূলত বিনিয়োগ না হওয়ার ফলে নতুন কর্মসংস্থান না হওয়া এবং মানুষের আয় না বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতেই অতিদরিদ্রের হার বাড়বে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা, বিশ্বব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণ এবং ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দেশ বিনিয়োগের দিক থেকে একটি ক্রান্তিকাল পার করছে।

দেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করছেন না, বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও সাড়া কম। গত কয়েক বছরের দুর্বল ব্যবস্থাপনা, সুশাসনের ঘাটতি, ঋণ কেলেঙ্কারি, অর্থপাচার, ডলার সংকট, রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে খরচ বেড়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন দুর্বলতার ধারাবাহিকতায় এমনিতেই ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা প্রসারে ‘ওয়েট অ্যান্ড সির’ মধ্যে ছিলেন।

জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর আশা করা হয়েছিল পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, এরপর মব সংস্কৃতির কারণে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতিসহ একের পর এক বিনিয়োগ প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়। এর সঙ্গে বড় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নানাভাবে হয়রানি করা, মামলা-হামলা, কারখানায় অসন্তোষ, কারখানা বন্ধ করা, লেনদেন-এলসি খোলায় কড়াকড়ি, ব্যাংকগুলো নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণাসহ সার্বিকভাবে একটি ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

ওই রেশ এখনো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। ফলে বিনিয়োগে যে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে, সেটি এখনো বহাল রয়েছে। নতুন করে নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক সরকার আসার জন্য ব্যবসায়ীদের অপেক্ষার বিষয়টিও সামনে এসেছে। বলা হচ্ছে, রাজনৈতিক সরকার এলে দীর্ঘ সময় নীতির স্থায়িত্ব থাকবে। এতে উদ্যোক্তারা ব্যবসার পরিকল্পনা করতে পারবেন। স্বল্পকালীন সরকারের সময়ে একটি স্থিতিশীল ব্যবসার গ্যারান্টি পাচ্ছেন না তাঁরা। এর ফলে দেশি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও এগিয়ে আসছেন না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ও যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অধ্যাপক ড. বিরূপাক্ষ পাল বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সময়ে সার্বিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যটা খারাপ হয়েছে। অর্থনীতিতে এ সরকারের পারফরম্যান্স সন্তোষজনক নয়। এ সময়ে কলকারখানা বন্ধ হওয়া কাটা ঘায়ে নুনের ছিটার মতো অবস্থা। আর বাংলাদেশ এমন কোনো বিপর্যয়ে যায়নি যে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থনীতির যে জায়গাটায় সরকারের মনোযোগ বাড়ানো দরকার, সে জায়গাটায় মনোযোগ বাড়ায়নি। কিছু রাজনৈতিক আদর্শিক প্রশ্ন, কিছু নৈতিক প্রশ্ন, কিছু ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন, সেগুলোর পেছনে মনোযোগ, সমাজের মধ্যে কিছুটা বিশৃঙ্খলা, কিছুটা মব কালচার এগুলো সৃষ্টি হয়েছে, তাতে ব্যবসা কমেছে আর নতুন বিনিয়োগও থমকে গেছে। এসব কারণে বেকারত্ব বেড়েছে।’

জানা যায়, বিনিয়োগ না হলে বা ব্যবসার সম্প্রসারণ না হলে কাজের সুযোগ কমে যায়। বেকারত্ব বাড়ে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে মানুষ গরিব হয়। দুই দিন আগে বিশ্বব্যাংক তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দিয়েছে যে চলতি বছরে বাংলাদেশে নতুন করে আরো ৩০ লাখ মানুষ অতিদরিদ্রের তালিকায় যুক্ত হবে।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, অতিদারিদ্র্যের হার ৭.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৫ সালে ৯.৩ শতাংশ হবে। জাতীয় দারিদ্র্য হার গত বছর ছিল সাড়ে ২০ শতাংশ। ২০২৫ সালে তা বেড়ে ২২.৯ শতাংশ হবে। বাংলাদেশের ২০২২ সালের জনশুমারি অনুসারে, দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটির বেশি। বিশ্বব্যাংকের হিসাবটি বিবেচনায় নিলে ২০২৫ সাল শেষে অতিগরিব মানুষের সংখ্যা হবে এক কোটি ৫৮ লাখের মতো। অন্যদিকে জাতীয় দারিদ্র্য হার বা গরিব মানুষের সংখ্যা হবে তিন কোটি ৯০ লাখের মতো। ফলে দেখা যাচ্ছে যে বিনিয়োগ স্থবিরতার নেতিবাচক প্রভাব মানুষের আয়হীনতার পাশাপাশি দারিদ্র হারের ওপরও পড়তে যাচ্ছে।

সম্প্রতি সরকার দেশে একটি বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। এতে অনেক বিদেশি বিনিয়োগকারী ও ব্র্যান্ড অংশ নেয়। ওই সম্মেলনে আশা প্রকাশ করা হয় যে বাংলাদেশ ২০৩৫ সালে সিঙ্গাপুর বা থাইল্যান্ড হবে অথবা হওয়ার পথেই রয়েছে। তবে দ্য গ্লোবাল ইকোনমির তথ্যভাণ্ডার থেকে দেখা যায় যে ‘রিটার্ন অন ইকুইটি’ বা ব্যবসায় মূলধন অনুপাতে লাভের অংশের হিসাবে বৈশ্বিক তালিকায় ১৩৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৩তম। ২১ বছরের গড় হিসাবে এটি ১৩.৮৫ শতাংশ।

কিন্তু ‘রিটার্ন অন অ্যাসেট’ তালিকায় বাংলাদেশ নেমে পড়ে ৯৬তম স্থানে, যেখানে রিটার্ন ০.৯৬ শতাংশ। এটি ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানেরও চেয়ে কম। বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর হতে হয়, তাহলে প্রতিবছর প্রবৃদ্ধির হার হতে হবে ৩৩ শতাংশের ওপর, যা পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত কোথাও অর্জিত হয়নি।

অর্থনীতি বিশ্লেষক মামুন রশীদ বলেন, ‘সাধারণত অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে নীতির ধারাবাহিকতার সন্দেহে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না। আর তাঁরা সাধারণত দেশি বিনিয়োকারীদেরও দেখেন। সুদের হারের ঊর্ধ্বগতি, তারল্য সংকট, বেশির ভাগ ব্যাংকের নিজেদেরই সমস্যা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইন্সপেকশনে কড়াকড়ি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, করনীতির দুর্বলতা, অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার দুর্বলতা, ডলারের ঊর্ধ্বগতিতে টাকার অবমূল্যায়ন কত হতে পারে—এ ব্যাপারে মোটামুটি একটা দৃশ্যমান নজরদারি না রেখে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান না।’

তিনি প্রথমত, একটি সরকারের অন্তর্বর্তী অবস্থা; দ্বিতীয়ত, স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করছেন না জানিয়ে বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে বিদেশিরা কোন সাহসে আসবেন? এখানে রিটার্ন অন ইকুইটি বা ব্যবসা থেকে মূলধনের অনুপাতে লাভের অংশ অন্যান্য দেশের তুলনায় খুবই কম। সেই ক্ষেত্রে পুরনো বিনিয়োগকারী ছাড়া নতুন সম্ভাবনা অন্যান্য দেশের তুলনায় খুবই ক্ষীণ।’

অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলেন, বাংলাদেশে যখন বিদেশি উদ্যোক্তাদের সামনে বিনিয়োগ সম্মেলন চলছিল, তখন বাটা, কোকা-কোলাসহ বিভিন্ন বিদেশি ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর হচ্ছিল মব সংস্কৃতির কারণে। এই বার্তাও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বে। এর আগে বিশ্বখ্যাত সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বাংলাদেশ এ সংবাদের প্রতিবাদ করলেও ওই গণমাধ্যম প্রতিবাদটি এখনো ছাপেনি। ফলে নানাভাবে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটিও বিনিয়োগে আস্থার সংকট তৈরি করে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট মীর নাসির হোসেন বলেন, ‘বিনিয়োগে বাংলাদেশে প্রচুর সম্ভাবনা আছে। বড় বাজার, প্রচুর লোকের দেশ। তবে এখানে গ্যাসের সংকট রয়েছে। এটা নিশ্চিত করতে হবে। অনেক পুরনো কারখানা গ্যাস পাচ্ছে না। আর নতুন সম্প্রসারণেও গ্যাস লাগবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের জন্য শিল্পের প্রসার দরকার। এখন মার্কিন শুল্কনীতির পরিবর্তনের কারণে চীনের বেশ কিছু ব্যবসা ও শিল্প এখানে আসার সুযোগ তৈরি হতে পারে। তবে তার জন্য ব্যবস্থাপনাটা ঠিক করে দিতে হবে। অবকাঠামো, কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস ইত্যাদি ক্ষেত্রে উন্নতি করতে হবে।’

তিনি গ্যাসের দাম বাড়ানোর ফলে নতুন যাঁরা বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের ৩৩ শতাংশ বেশি দামে গ্যাস কিনতে হবে জানিয়ে বলেন, ‘এটা নতুনদের উৎসাহিত করবে না। কারণ একই শিল্প যদি কম দামে পায়, আবার নতুন উদ্যোক্তাকে আরো বেশিতে কিনতে হয় তাহলে তার প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাবে।’

বাংলাদেশ ব্যাংক কয়েক দিন আগে বিনিয়োগের সর্বশেষ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, ২০২৪ সালে দেশে মোট নেট এফডিআই এসেছে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৩.২৫ শতাংশ কম। ২০২৩ সালে এই অঙ্ক ছিল ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার।

এর আগে চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বিদেশি বিনিয়োগ আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কমে চার ভাগের প্রায় এক ভাগে নেমেছিল। এ সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ আগের বছরের চেয়ে ৭১ শতাংশের মতো কমে গিয়েছিল। ওই ছয় মাসে মাত্র ২১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ আসে। গত অর্থবছরের একই সময়ে পরিমাণ ছিল ৭৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

পর্যালোচনায় জানা যায়, বিনিয়োগ না হলে অর্থনীতিতে কাঙ্ক্ষিত গতি ফিরবে না। মানুষের কর্মসংস্থান হবে না। আয়ও বাড়বে না। বেসরকারির পাশাপাশি চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়নের গতিও শ্লথ। কাটছাঁট করা হয়েছে বরাদ্দ। এতেও তৃণমূলের শ্রমজীবী মানুষের আয়ের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
পাঁচতলা বাড়ির মালিকও টিসিবির কার্ড নিয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
স্বপ্ননীড়ে শান্তার ‘মিট দ্য ওনার্স’ অনুষ্ঠিত
স্বপ্ননীড়ে শান্তার ‘মিট দ্য ওনার্স’ অনুষ্ঠিত
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
সর্বশেষ খবর
অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে
অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন
হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’
কোরআনের বয়ানে ‘রংধনু পাহাড়’

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের
রেফারি বিতর্কে ফাইনাল বয়কটের হুমকি রিয়ালের

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে আমূল সংস্কার করা হচ্ছে : উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক
গাবতলী টার্মিনালে বাস প্রবেশে আলাদা রোড নির্মাণ হচ্ছে : ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে
একটানা কাজ করতে করতে ক্লান্ত? চাঙা থাকুন এই খাবারগুলো খেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল
মাদক-দুর্নীতি-ইভটিজিং সচেতনতায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'
'হৃতিককে আমার ততটাও সুন্দর পুরুষ মনে হয় না'

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান
অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে ছাত্রদলের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ জাহিদের ভাইয়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'
'সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষাসহ অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়াই সরকারের লক্ষ্য'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলে এক ধাপ এগোলো হায়দরাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী
সার্বিক বিবেচনায় দেশের ক্রান্তিকাল এখনো শেষ হয়নি : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
কলকাতায় মেট্রো ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে 'গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট'

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো
পুতিন-উইটকফ বৈঠক, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আশার আলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার এ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই
৩০ মিনেটে ৩৬ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ৬ দোকান
আগুনে পুড়ল ৬ দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি
কাশ্মীর সীমান্তে উত্তেজনা, দু’পক্ষের গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?
শান্তদের বিশ্বাস করে কি ভুলই করেছেন সিমন্স?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্যামি ব্রুস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ
রাশিয়া ইউক্রেনের সঙ্গে ‘চুক্তিতে প্রস্তুত’: ল্যাভরভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন
'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে
নাজমুলরা এখন চট্টগ্রামে

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়
মালয়েশিয়ায় রাফির স্বর্ণজয়

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়
কাবাডিতে শেষ ম্যাচে সান্ত্বনার জয়

মাঠে ময়দানে