শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

কত শত বছর আগে খনা বলে গিয়েছিলেন, ‘কলা রুয়ে না কেটো পাত, তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত’। এ কথার মানে হচ্ছে, কলার পাতা না কাটলে কলার ফলন বেশি হবে, আর তাতেই হবে অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান। বোঝাই যাচ্ছে কলার বাণিজ্যিক চাহিদা এ অঞ্চলে বহু আগে থেকেই। আর তাই খনার বচনেও স্থান করে নিয়েছিল কলাচাষ বিদ্যা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল-ফসলের মাঝে গম, ধান ও ভুট্টার পরে কলার স্থান। অর্থাৎ ৪ নম্বরে। এশিয়া-প্যাসিফিক কলা উৎপাদনের মূল কেন্দ্র। মূলত ভারতই দখল করে রেখেছে বিশ্ব কলা বাজারের বড় একটি অংশ। দিন দিন কলার বাজার বড় হচ্ছে, ফলে বেড়ে চলেছে কলার উৎপাদন। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে ২০০০ সালের দিকে সারা পৃথিবীতে কলার মোট উৎপাদন ছিল ৬৯ মিলিয়ন টন, আর ২০২০-এর দিকে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১১৬ মিলিয়ন টন, যার অর্থমূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ইউএস ডলারে। এ উৎপাদনের মাত্র ১৫% আন্তর্জাতিক বাজারে বেচাকেনা হয়। কি পুষ্টির দিক দিয়ে, কি চাহিদা- কলার কদর সব দেশের বাজারে কমবেশি রয়েছে। আর এ চাহিদা মাথায় রেখে ভারত, চীন, ব্রাজিল ও সাউথ আফ্রিকা কলার আন্তর্জাতিক বাজারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ কৃষিপ্রধান অর্থনীতির দেশ হিসেবে ওই বাজারে প্রবেশের ন্যূনতম চেষ্টাও আমাদের ছিল না।

কৃষি নিয়ে যত উদ্যোগ সবই মূলত সাধারণ কৃষকের। মূল উন্নয়নচিন্তা এবং উত্তরণও কৃষকের হাত ধরেই। কলার আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে বহুদিন ধরেই হিসাব কষছিলেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কৃষক দেলোয়ার হোসেন, এ দেশের মাটিতে প্রথম টিউলিপ চাষ করে যিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। উন্নতমানের কলা চাষের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার ধরার প্রচেষ্টা নিয়ে তার চিন্তার কথা বছর দেড়েক আগে আমাকে বলেছিলেন তিনি। বলছিলেন, ‘আমরা যে কলার চাষ করি সে কলা দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া যাবে না। তার জন্য প্রয়োজন সুন্দর আকার-আকৃতির ও নজরকাড়া রঙের কলা, পাশাপাশি থাকতে হবে ভালো স্বাদ ও গন্ধ।’ গত বছর থেকেই কলা নিয়ে দেলোয়ার ও তার স্ত্রী শেলীর উদ্যোগের বিষয়ে প্রায়ই কথা হচ্ছিল মোবাইল ফোনে। এর মাঝে করোনার অভিঘাতে সবকিছু থমকে গিয়েছিল। আর সবার মতো আমিও মাস পাঁচেক একেবারে ঘরবন্দী ছিলাম। এই সময়ে একটু একটু করে এগিয়ে গিয়েছেন দেলোয়ার। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেলোয়ারের ফোন, ‘স্যার! আপনাকে একটা জিনিস দেখাব।’ আগেই বলেছি, দেলোয়ারের কাজকারবারের প্রতি আমার দারুণ আগ্রহ। দেলোয়ার-শেলী কৃষিপাগল এ দম্পতি পাল্টে যাওয়া কৃষি নিয়ে বিস্তর কাজ করে চলেছেন। তার পরও যাই-যাচ্ছি করে তার বাড়িতে যাওয়া হলো গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। আর গিয়ে দেখলাম দেলোয়ার বিস্মিত হওয়ার মতোই কাজ করে বসে আছেন। শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামের একখন্ড জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়েছেন তিনি। প্রতিটি কলাগাছে বিশাল কলার ছড়ি। ছড়িগুলো ঢাকা আছে এক ধরনের বিশেষ সাদা কাগজের মোড়কে।

বেশ কয়েক বছর ধরেই এ জাতের কলার নাম শুনে আসছিলাম। মনে পড়ছে ২০১৮ সালে অক্টোবরে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশে গুয়াংজো থেকে চায়না সাউদার্নের একটি ফ্লাইটে চড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চায়না সাউদার্নের বিমানে হালাল খাবার খেতে হলে আগে থেকেই অনলাইনে বুকিং দিতে হয়, বুকিং অনুযায়ী তারা হালাল খাবার সার্ভ করে। সে কথা আমাদের জানা ছিল না। ফলে বুকিং দেওয়া হয়নি। তাই ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আমাদের হালাল খাবার দিতে পারছিলেন না। চীনের খাবার নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। তারা প্রায় সব খাবারেই শূকরের মাংস দিয়ে বসে থাকে। ফ্লাইটের অন্যরা যখন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের দেওয়া খাবারের প্যাকেট খুলে খাচ্ছে আমরা তিনজন চুপচাপ পাশাপাশি সিটে বসে আছি। এ দেখেই বোধকরি এক এয়ার হোস্টেস আমাদের তিনজনের হাতে তিনটি কলা দিয়ে গেল। আধো ভাঙা ইংরেজি উচ্চারণে যেটা বলার চেষ্টা করল, তার মানে হচ্ছে, এটা কলা, এটা হালাল, এটা খেতে পার। আমরা তাকে ধন্যবাদ দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম আমাদের তিনজনের হাতের কলা তিনটি আকার-আকৃতিতে একই মাপের। রংটাও বেশ উজ্জ্বল।

আদিত্যকে বললাম, দেখ আদিত্য! কলাগুলো সব একই মাপের, একটার গায়েও কোনো দাগ নেই।

আদিত্য বরাবরের মতোই কৌতুক করে বলে উঠল, জি বস! দেখে মনে হচ্ছে মেশিনের তৈরি একই সাইজের কলা। পরে জেনেছি ওই কলাগুলো মূলত ছিল জি-নাইন জাতের। জি-নাইন মানে গ্র্যান্ড নাইন। ফরাসি শব্দ গ্র্যান্ড অর্থ লম্বা আর নাইন মানে খাটো। সে অর্থে গ্র্যান্ড নাইন নামের অর্থ দাঁড়ায় ‘লম্বা-খাটো’। এ জাতের কলা আকারে লম্বা কিন্তু যে গাছে ধরে সে গাছটা অপেক্ষাকৃত খাটো। অর্থাৎ খাটো জাতের গাছে লম্বা লম্বা কলা ধরায় এর এমন নামকরণ। বেশ কয়েক বছর হলো ভারতে এ কলার চাষ বেড়েছে। অনেকে মনে করেন ইসরায়েলে এ কলার উৎপত্তি। আমেরিকায় অবশ্য এ কলা ‘চিকিতা’ নামে বেশি পরিচিত। কারণ দক্ষিণ আমেরিকায় উৎপাদিত এসব কলা বিশ্বের অন্যতম ফল উৎপাদন ও বিপণনকারী সংস্থা চিকিতা ব্র্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল আমেরিকায় বাজারজাত করে আসছে। ফলে সেখানকার মানুষ এটাকে চিকিতা কলা নামেই চেনে।

যাই হোক, দেলোয়ার আট মাস আগে মাত্র ১০ শতক জায়গায় ৭০টি টিস্যু কালচারের জি-নাইন কলার চারা রোপণ করেছিলেন। সেটিই হয়ে উঠেছে জি-নাইন কলার সফল বাগান। তার কাছে জানতে চাইলাম এত কলার জাত থাকতে জি-নাইন কলা গুরুত্ব দিয়ে আবাদ করার কারণ কী? দেলোয়ার জানালেন এ কলার নানা গুণের কথা। এক. এর ফলন বেশি, অধিক রোগপ্রতিরোধী ও সুস্বাদু। দুই. গাছের আকার তুলনামূলক ছোট হওয়ায় ঝড় বা বাতাসে সহজে ভেঙে পড়ে না। তিন. পাকার পর এবং গাছ থেকে সংগ্রহের পর এ কলা তুলনামূলক বেশি দিন টিকে থাকে অর্থাৎ নষ্ট হয় না বা পচে না। চার. দুই বছরে তিনবার ফলন পাওয়া যায়। পাঁচ. ছড়ির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব কলার আকার একই রকম। ছয়. এ কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। এসব কারণ বিবেচনায় বিশ্বব্যাপী জি-নাইন কলার ব্যাপক বাজার চাহিদা। গাজীপুরের দেলোয়ার ফুল নিয়ে বিশ্ববাজারে কাজ করতে গিয়ে এ কলার বাণিজ্যিক গুরুত্ব কতখানি তা বেশ বুঝতে পেরেছেন। তিনি জানান, ভারতের পুনের একটি কৃষি প্রদর্শনীতে প্রথম তিনি এ কলার দেখা পান। তারপর খুঁজে খুঁজে সেখান থেকে কিছু টিস্যু কালচার চারা নিয়ে আসেন। সে চারাই এখন ফলবান গাছ। সাদা কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। মোড়ক খুলতে খুলতে দেলোয়ার বলছিলেন, যারা রাসায়নিক পদার্থ দেওয়ার ভয়ে কলা খেতে চান না তারা এ কলা খেতে পারবেন নির্ভয়ে। কারণ এ কলা চাষে পরিমিত সার ব্যবহৃত হলেও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না একেবারে। আর বিশেষ মোড়কে কলার ছড়ি মুড়িয়ে রাখায় থাকে পোকামাকড়মুক্ত। মোড়ক খুলতেই কলার ছড়ি বেরিয়ে এলো। বড় ছড়ির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সব কাঁদির কলা একই সাইজের। রং তখনো সবুজই ছিল। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল পাকলে চমৎকার একটা রং হবে। বিন্দু পরিমাণ কোনো স্পট নেই একটি কলাতেও।

দেলোয়ার বলছিলেন, বাণিজ্যিকভাবে এর চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এ কলা টিকে থাকে দীর্ঘ সময়। অর্থাৎ গাছ থেকে কলা নামনোর পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ভালো থাকে। আর রপ্তানি করতে গেলে কলার এমন বৈশিষ্ট্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দেলোয়ার বললেন, স্যার! কথায় আছে কলা সকালে খেলে হীরা, দুপুরে খেলে সোনা, রাতে খেলে ছাই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সকালের নাশতায় একটা কলা অন্তত রাখা উচিত।

পৃথিবীতে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কলা সবার ওপরে। আমাদের দেশে যেমন ভাত প্রধান খাদ্য, আফ্রিকার অনেক দেশে কলাই প্রধান খাদ্য। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে একবার উগান্ডায় গিয়ে দেখেছি সেখানকার মানুষ তিন বেলা সেদ্ধ কলা খেয়েই জীবন ধারণ করে। কলাকে তারা বলে ‘মাটুকে’। কলা চাষিরা ছয়-সাতটি বিশাল ছড়ি একটি সাইকেলে বেঁধে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে যায়। পৃথিবীতে নানা জাতের কলা আছে। সব দেশেই রয়েছে স্থানীয় জাতের কলা। জাতভেদে কলার স্বাদ, গন্ধ পৃথক। পুষ্টি উপাদানের পরিমাণের দিক থেকেও থাকে তারতম্য। সে হিসেবে জি-নাইন কলার পুষ্টিমান বেশ ভালো। তবে দেলোয়ারের লক্ষ্য এ কলা চাষ করে রপ্তানি বাজার ধরা। কিন্তু কলা রপ্তানি করতে হলে ভালো রং আনতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন কলা প্রসেসিং সেন্টার। দেলোয়ার জানালেন, প্রসেসিং সেন্টার বেশ ব্যয়বহুল বিষয়। কলা পাকানোর জন্য সেখানে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বিশেষ চেম্বার থাকে। এভাবে কলা পাকালে কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। চমৎকার হলুদ রং আসে। আর দেখতে ভালো হলে বাজারে তার কদর বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। সরকারের কাছে তার দাবি হচ্ছে দেশের কলা উৎপাদনকারী এলাকা যেমন মধুপুর, নরসিংদী, বগুড়া, কালীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রসেসিং সেন্টার করে দেওয়ার। তিনি আশা করছেন প্রসেসিং সেন্টার করে দিলে গার্মেন্ট শিল্পের পর কলা রপ্তানিও সম্ভাবনাময় খাত হয়ে দাঁড়াবে। কলার বিশ্ববাজারে একটা শক্ত অবস্থান করে নিতে পারবে বাংলাদেশও।

তবে রপ্তানি করতে হলে আগে দরকার বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা। পরিকল্পিতভাবে টিস্যু কালচার চারা তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এ কলার চাষ। এ ক্ষেত্রে মানসম্মত ল্যাবরেটরি গড়ে তোলার দিকে জোর দিচ্ছেন দেলোয়ার। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম একজন কৃষক যদি এক বিঘা অথবা এক একর জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়তে চায় তবে লাভ-খরচের হিসাবটা কেমন হতে পারে? দেলোয়ার জানালেন, এক বিঘা জমিতে ৩৮০টি গাছ লাগানো যাবে। প্রথম বছর গাছপ্রতি খরচ হবে ১৮০ টাকা। এ টাকায় চারার দাম থেকে শুরু করে সার, সেচ, মোড়কসহ সব ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। জি-নাইন কলার প্রতিটি গাছে ফলন আসে ৪০ থেকে ৭৫ হালি করে। কম করে ধরলেও প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছর ফলন আসবে ১৬০টি কলার। সে হিসাবে প্রতি গাছ থেকে ৫০০ টাকার কলা বিক্রি করা সম্ভব। ফলে এক বিঘা জমি থেকে প্রথম ফলনে সব খরচ বাদে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ পাওয়া খুব কঠিন বিষয় নয়। দ্বিতীয় ফলনে খরচ কমে গিয়ে গাছপ্রতি দাঁড়াবে ৫০ টাকারও কম। তখন লাভ হবে তিন গুণ। এভাবে প্রতিটি গাছ থেকে দুই বছরে মিলবে তিনটি ফলন। বোঝা গেল খুব হিসাব করেই মাঠে নেমেছেন দেলোয়ার।

এরই মধ্যে ১ হাজার ২০০ টিস্যু কালচারের চারা বিভিন্ন কৃষকের মাঝে সরবরাহ করেছেন। প্রথম ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। জি-নাইন জাতের কলা সম্প্রসারণে সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশা করছেন দেলোয়ার। প্রসঙ্গত বলছিলেন দেশের বহু সম্ভাবনাময় জায়গা রয়েছে যেখানে সৃষ্টি হতে পারে বাণিজ্যিক কলার বাগান। ইতিমধ্যে জি-নাইন কলা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেক কৃষক।

আজকের কৃষি অনেক বেশি বৈচিত্র্যময়। বাণিজ্যিক কৃষিতে চলছে বৈচিত্র্যের প্রতিযোগিতা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা কৃষক অনেক বেশি এগিয়ে। বিশেষ করে যারা বিশ্ববাজার ও প্রবণতা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন তারা দেশের মাটিতে প্রচলন ঘটাচ্ছেন নতুন নতুন ফল-ফসলের। দেলোয়ার এমনই সম্ভাবনাময় একজন উদ্যোক্তা। তার প্রস্তুতি আজকের বাস্তবতায় যেমন উপযোগী আগামীর কৃষির জন্যও দারুণ এক স্বপ্নজাগানিয়া। আমি বিশ্বাস করি দেলোয়ারের প্রয়াসেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে জি-নাইন জাতের কলা। আর সরকারের উদ্যোগে আমাদের উৎপাদিত কলাও শিগগিরই স্থান করে নেবে আন্তর্জাতিক বাজারে।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির মার্কিন প্রস্তাব মানতে নারাজ রাশিয়া

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হাসপাতালে, আছেন নিবিড় পর্যবেক্ষণে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা অস্বাস্থ্যকর?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫
সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ, আহত ১৫

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই
সিদ্ধিরগঞ্জে ফার্নিচার মার্কেটে আগুনে, ১৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
কুষ্টিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স
ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে এবারের ঈদ আনন্দমুখর হয়ে উঠেছে: প্রিন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক