শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

কত শত বছর আগে খনা বলে গিয়েছিলেন, ‘কলা রুয়ে না কেটো পাত, তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত’। এ কথার মানে হচ্ছে, কলার পাতা না কাটলে কলার ফলন বেশি হবে, আর তাতেই হবে অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান। বোঝাই যাচ্ছে কলার বাণিজ্যিক চাহিদা এ অঞ্চলে বহু আগে থেকেই। আর তাই খনার বচনেও স্থান করে নিয়েছিল কলাচাষ বিদ্যা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল-ফসলের মাঝে গম, ধান ও ভুট্টার পরে কলার স্থান। অর্থাৎ ৪ নম্বরে। এশিয়া-প্যাসিফিক কলা উৎপাদনের মূল কেন্দ্র। মূলত ভারতই দখল করে রেখেছে বিশ্ব কলা বাজারের বড় একটি অংশ। দিন দিন কলার বাজার বড় হচ্ছে, ফলে বেড়ে চলেছে কলার উৎপাদন। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে ২০০০ সালের দিকে সারা পৃথিবীতে কলার মোট উৎপাদন ছিল ৬৯ মিলিয়ন টন, আর ২০২০-এর দিকে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১১৬ মিলিয়ন টন, যার অর্থমূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ইউএস ডলারে। এ উৎপাদনের মাত্র ১৫% আন্তর্জাতিক বাজারে বেচাকেনা হয়। কি পুষ্টির দিক দিয়ে, কি চাহিদা- কলার কদর সব দেশের বাজারে কমবেশি রয়েছে। আর এ চাহিদা মাথায় রেখে ভারত, চীন, ব্রাজিল ও সাউথ আফ্রিকা কলার আন্তর্জাতিক বাজারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ কৃষিপ্রধান অর্থনীতির দেশ হিসেবে ওই বাজারে প্রবেশের ন্যূনতম চেষ্টাও আমাদের ছিল না।

কৃষি নিয়ে যত উদ্যোগ সবই মূলত সাধারণ কৃষকের। মূল উন্নয়নচিন্তা এবং উত্তরণও কৃষকের হাত ধরেই। কলার আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে বহুদিন ধরেই হিসাব কষছিলেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কৃষক দেলোয়ার হোসেন, এ দেশের মাটিতে প্রথম টিউলিপ চাষ করে যিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। উন্নতমানের কলা চাষের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার ধরার প্রচেষ্টা নিয়ে তার চিন্তার কথা বছর দেড়েক আগে আমাকে বলেছিলেন তিনি। বলছিলেন, ‘আমরা যে কলার চাষ করি সে কলা দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া যাবে না। তার জন্য প্রয়োজন সুন্দর আকার-আকৃতির ও নজরকাড়া রঙের কলা, পাশাপাশি থাকতে হবে ভালো স্বাদ ও গন্ধ।’ গত বছর থেকেই কলা নিয়ে দেলোয়ার ও তার স্ত্রী শেলীর উদ্যোগের বিষয়ে প্রায়ই কথা হচ্ছিল মোবাইল ফোনে। এর মাঝে করোনার অভিঘাতে সবকিছু থমকে গিয়েছিল। আর সবার মতো আমিও মাস পাঁচেক একেবারে ঘরবন্দী ছিলাম। এই সময়ে একটু একটু করে এগিয়ে গিয়েছেন দেলোয়ার। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেলোয়ারের ফোন, ‘স্যার! আপনাকে একটা জিনিস দেখাব।’ আগেই বলেছি, দেলোয়ারের কাজকারবারের প্রতি আমার দারুণ আগ্রহ। দেলোয়ার-শেলী কৃষিপাগল এ দম্পতি পাল্টে যাওয়া কৃষি নিয়ে বিস্তর কাজ করে চলেছেন। তার পরও যাই-যাচ্ছি করে তার বাড়িতে যাওয়া হলো গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। আর গিয়ে দেখলাম দেলোয়ার বিস্মিত হওয়ার মতোই কাজ করে বসে আছেন। শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামের একখন্ড জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়েছেন তিনি। প্রতিটি কলাগাছে বিশাল কলার ছড়ি। ছড়িগুলো ঢাকা আছে এক ধরনের বিশেষ সাদা কাগজের মোড়কে।

বেশ কয়েক বছর ধরেই এ জাতের কলার নাম শুনে আসছিলাম। মনে পড়ছে ২০১৮ সালে অক্টোবরে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশে গুয়াংজো থেকে চায়না সাউদার্নের একটি ফ্লাইটে চড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চায়না সাউদার্নের বিমানে হালাল খাবার খেতে হলে আগে থেকেই অনলাইনে বুকিং দিতে হয়, বুকিং অনুযায়ী তারা হালাল খাবার সার্ভ করে। সে কথা আমাদের জানা ছিল না। ফলে বুকিং দেওয়া হয়নি। তাই ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আমাদের হালাল খাবার দিতে পারছিলেন না। চীনের খাবার নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। তারা প্রায় সব খাবারেই শূকরের মাংস দিয়ে বসে থাকে। ফ্লাইটের অন্যরা যখন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের দেওয়া খাবারের প্যাকেট খুলে খাচ্ছে আমরা তিনজন চুপচাপ পাশাপাশি সিটে বসে আছি। এ দেখেই বোধকরি এক এয়ার হোস্টেস আমাদের তিনজনের হাতে তিনটি কলা দিয়ে গেল। আধো ভাঙা ইংরেজি উচ্চারণে যেটা বলার চেষ্টা করল, তার মানে হচ্ছে, এটা কলা, এটা হালাল, এটা খেতে পার। আমরা তাকে ধন্যবাদ দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম আমাদের তিনজনের হাতের কলা তিনটি আকার-আকৃতিতে একই মাপের। রংটাও বেশ উজ্জ্বল।

আদিত্যকে বললাম, দেখ আদিত্য! কলাগুলো সব একই মাপের, একটার গায়েও কোনো দাগ নেই।

আদিত্য বরাবরের মতোই কৌতুক করে বলে উঠল, জি বস! দেখে মনে হচ্ছে মেশিনের তৈরি একই সাইজের কলা। পরে জেনেছি ওই কলাগুলো মূলত ছিল জি-নাইন জাতের। জি-নাইন মানে গ্র্যান্ড নাইন। ফরাসি শব্দ গ্র্যান্ড অর্থ লম্বা আর নাইন মানে খাটো। সে অর্থে গ্র্যান্ড নাইন নামের অর্থ দাঁড়ায় ‘লম্বা-খাটো’। এ জাতের কলা আকারে লম্বা কিন্তু যে গাছে ধরে সে গাছটা অপেক্ষাকৃত খাটো। অর্থাৎ খাটো জাতের গাছে লম্বা লম্বা কলা ধরায় এর এমন নামকরণ। বেশ কয়েক বছর হলো ভারতে এ কলার চাষ বেড়েছে। অনেকে মনে করেন ইসরায়েলে এ কলার উৎপত্তি। আমেরিকায় অবশ্য এ কলা ‘চিকিতা’ নামে বেশি পরিচিত। কারণ দক্ষিণ আমেরিকায় উৎপাদিত এসব কলা বিশ্বের অন্যতম ফল উৎপাদন ও বিপণনকারী সংস্থা চিকিতা ব্র্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল আমেরিকায় বাজারজাত করে আসছে। ফলে সেখানকার মানুষ এটাকে চিকিতা কলা নামেই চেনে।

যাই হোক, দেলোয়ার আট মাস আগে মাত্র ১০ শতক জায়গায় ৭০টি টিস্যু কালচারের জি-নাইন কলার চারা রোপণ করেছিলেন। সেটিই হয়ে উঠেছে জি-নাইন কলার সফল বাগান। তার কাছে জানতে চাইলাম এত কলার জাত থাকতে জি-নাইন কলা গুরুত্ব দিয়ে আবাদ করার কারণ কী? দেলোয়ার জানালেন এ কলার নানা গুণের কথা। এক. এর ফলন বেশি, অধিক রোগপ্রতিরোধী ও সুস্বাদু। দুই. গাছের আকার তুলনামূলক ছোট হওয়ায় ঝড় বা বাতাসে সহজে ভেঙে পড়ে না। তিন. পাকার পর এবং গাছ থেকে সংগ্রহের পর এ কলা তুলনামূলক বেশি দিন টিকে থাকে অর্থাৎ নষ্ট হয় না বা পচে না। চার. দুই বছরে তিনবার ফলন পাওয়া যায়। পাঁচ. ছড়ির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব কলার আকার একই রকম। ছয়. এ কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। এসব কারণ বিবেচনায় বিশ্বব্যাপী জি-নাইন কলার ব্যাপক বাজার চাহিদা। গাজীপুরের দেলোয়ার ফুল নিয়ে বিশ্ববাজারে কাজ করতে গিয়ে এ কলার বাণিজ্যিক গুরুত্ব কতখানি তা বেশ বুঝতে পেরেছেন। তিনি জানান, ভারতের পুনের একটি কৃষি প্রদর্শনীতে প্রথম তিনি এ কলার দেখা পান। তারপর খুঁজে খুঁজে সেখান থেকে কিছু টিস্যু কালচার চারা নিয়ে আসেন। সে চারাই এখন ফলবান গাছ। সাদা কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। মোড়ক খুলতে খুলতে দেলোয়ার বলছিলেন, যারা রাসায়নিক পদার্থ দেওয়ার ভয়ে কলা খেতে চান না তারা এ কলা খেতে পারবেন নির্ভয়ে। কারণ এ কলা চাষে পরিমিত সার ব্যবহৃত হলেও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না একেবারে। আর বিশেষ মোড়কে কলার ছড়ি মুড়িয়ে রাখায় থাকে পোকামাকড়মুক্ত। মোড়ক খুলতেই কলার ছড়ি বেরিয়ে এলো। বড় ছড়ির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সব কাঁদির কলা একই সাইজের। রং তখনো সবুজই ছিল। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল পাকলে চমৎকার একটা রং হবে। বিন্দু পরিমাণ কোনো স্পট নেই একটি কলাতেও।

দেলোয়ার বলছিলেন, বাণিজ্যিকভাবে এর চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এ কলা টিকে থাকে দীর্ঘ সময়। অর্থাৎ গাছ থেকে কলা নামনোর পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ভালো থাকে। আর রপ্তানি করতে গেলে কলার এমন বৈশিষ্ট্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দেলোয়ার বললেন, স্যার! কথায় আছে কলা সকালে খেলে হীরা, দুপুরে খেলে সোনা, রাতে খেলে ছাই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সকালের নাশতায় একটা কলা অন্তত রাখা উচিত।

পৃথিবীতে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কলা সবার ওপরে। আমাদের দেশে যেমন ভাত প্রধান খাদ্য, আফ্রিকার অনেক দেশে কলাই প্রধান খাদ্য। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে একবার উগান্ডায় গিয়ে দেখেছি সেখানকার মানুষ তিন বেলা সেদ্ধ কলা খেয়েই জীবন ধারণ করে। কলাকে তারা বলে ‘মাটুকে’। কলা চাষিরা ছয়-সাতটি বিশাল ছড়ি একটি সাইকেলে বেঁধে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে যায়। পৃথিবীতে নানা জাতের কলা আছে। সব দেশেই রয়েছে স্থানীয় জাতের কলা। জাতভেদে কলার স্বাদ, গন্ধ পৃথক। পুষ্টি উপাদানের পরিমাণের দিক থেকেও থাকে তারতম্য। সে হিসেবে জি-নাইন কলার পুষ্টিমান বেশ ভালো। তবে দেলোয়ারের লক্ষ্য এ কলা চাষ করে রপ্তানি বাজার ধরা। কিন্তু কলা রপ্তানি করতে হলে ভালো রং আনতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন কলা প্রসেসিং সেন্টার। দেলোয়ার জানালেন, প্রসেসিং সেন্টার বেশ ব্যয়বহুল বিষয়। কলা পাকানোর জন্য সেখানে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বিশেষ চেম্বার থাকে। এভাবে কলা পাকালে কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। চমৎকার হলুদ রং আসে। আর দেখতে ভালো হলে বাজারে তার কদর বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। সরকারের কাছে তার দাবি হচ্ছে দেশের কলা উৎপাদনকারী এলাকা যেমন মধুপুর, নরসিংদী, বগুড়া, কালীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রসেসিং সেন্টার করে দেওয়ার। তিনি আশা করছেন প্রসেসিং সেন্টার করে দিলে গার্মেন্ট শিল্পের পর কলা রপ্তানিও সম্ভাবনাময় খাত হয়ে দাঁড়াবে। কলার বিশ্ববাজারে একটা শক্ত অবস্থান করে নিতে পারবে বাংলাদেশও।

তবে রপ্তানি করতে হলে আগে দরকার বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা। পরিকল্পিতভাবে টিস্যু কালচার চারা তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এ কলার চাষ। এ ক্ষেত্রে মানসম্মত ল্যাবরেটরি গড়ে তোলার দিকে জোর দিচ্ছেন দেলোয়ার। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম একজন কৃষক যদি এক বিঘা অথবা এক একর জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়তে চায় তবে লাভ-খরচের হিসাবটা কেমন হতে পারে? দেলোয়ার জানালেন, এক বিঘা জমিতে ৩৮০টি গাছ লাগানো যাবে। প্রথম বছর গাছপ্রতি খরচ হবে ১৮০ টাকা। এ টাকায় চারার দাম থেকে শুরু করে সার, সেচ, মোড়কসহ সব ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। জি-নাইন কলার প্রতিটি গাছে ফলন আসে ৪০ থেকে ৭৫ হালি করে। কম করে ধরলেও প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছর ফলন আসবে ১৬০টি কলার। সে হিসাবে প্রতি গাছ থেকে ৫০০ টাকার কলা বিক্রি করা সম্ভব। ফলে এক বিঘা জমি থেকে প্রথম ফলনে সব খরচ বাদে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ পাওয়া খুব কঠিন বিষয় নয়। দ্বিতীয় ফলনে খরচ কমে গিয়ে গাছপ্রতি দাঁড়াবে ৫০ টাকারও কম। তখন লাভ হবে তিন গুণ। এভাবে প্রতিটি গাছ থেকে দুই বছরে মিলবে তিনটি ফলন। বোঝা গেল খুব হিসাব করেই মাঠে নেমেছেন দেলোয়ার।

এরই মধ্যে ১ হাজার ২০০ টিস্যু কালচারের চারা বিভিন্ন কৃষকের মাঝে সরবরাহ করেছেন। প্রথম ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। জি-নাইন জাতের কলা সম্প্রসারণে সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশা করছেন দেলোয়ার। প্রসঙ্গত বলছিলেন দেশের বহু সম্ভাবনাময় জায়গা রয়েছে যেখানে সৃষ্টি হতে পারে বাণিজ্যিক কলার বাগান। ইতিমধ্যে জি-নাইন কলা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেক কৃষক।

আজকের কৃষি অনেক বেশি বৈচিত্র্যময়। বাণিজ্যিক কৃষিতে চলছে বৈচিত্র্যের প্রতিযোগিতা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা কৃষক অনেক বেশি এগিয়ে। বিশেষ করে যারা বিশ্ববাজার ও প্রবণতা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন তারা দেশের মাটিতে প্রচলন ঘটাচ্ছেন নতুন নতুন ফল-ফসলের। দেলোয়ার এমনই সম্ভাবনাময় একজন উদ্যোক্তা। তার প্রস্তুতি আজকের বাস্তবতায় যেমন উপযোগী আগামীর কৃষির জন্যও দারুণ এক স্বপ্নজাগানিয়া। আমি বিশ্বাস করি দেলোয়ারের প্রয়াসেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে জি-নাইন জাতের কলা। আর সরকারের উদ্যোগে আমাদের উৎপাদিত কলাও শিগগিরই স্থান করে নেবে আন্তর্জাতিক বাজারে।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৩২ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন