শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

কত শত বছর আগে খনা বলে গিয়েছিলেন, ‘কলা রুয়ে না কেটো পাত, তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত’। এ কথার মানে হচ্ছে, কলার পাতা না কাটলে কলার ফলন বেশি হবে, আর তাতেই হবে অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান। বোঝাই যাচ্ছে কলার বাণিজ্যিক চাহিদা এ অঞ্চলে বহু আগে থেকেই। আর তাই খনার বচনেও স্থান করে নিয়েছিল কলাচাষ বিদ্যা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল-ফসলের মাঝে গম, ধান ও ভুট্টার পরে কলার স্থান। অর্থাৎ ৪ নম্বরে। এশিয়া-প্যাসিফিক কলা উৎপাদনের মূল কেন্দ্র। মূলত ভারতই দখল করে রেখেছে বিশ্ব কলা বাজারের বড় একটি অংশ। দিন দিন কলার বাজার বড় হচ্ছে, ফলে বেড়ে চলেছে কলার উৎপাদন। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে ২০০০ সালের দিকে সারা পৃথিবীতে কলার মোট উৎপাদন ছিল ৬৯ মিলিয়ন টন, আর ২০২০-এর দিকে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১১৬ মিলিয়ন টন, যার অর্থমূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ইউএস ডলারে। এ উৎপাদনের মাত্র ১৫% আন্তর্জাতিক বাজারে বেচাকেনা হয়। কি পুষ্টির দিক দিয়ে, কি চাহিদা- কলার কদর সব দেশের বাজারে কমবেশি রয়েছে। আর এ চাহিদা মাথায় রেখে ভারত, চীন, ব্রাজিল ও সাউথ আফ্রিকা কলার আন্তর্জাতিক বাজারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ কৃষিপ্রধান অর্থনীতির দেশ হিসেবে ওই বাজারে প্রবেশের ন্যূনতম চেষ্টাও আমাদের ছিল না।

কৃষি নিয়ে যত উদ্যোগ সবই মূলত সাধারণ কৃষকের। মূল উন্নয়নচিন্তা এবং উত্তরণও কৃষকের হাত ধরেই। কলার আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে বহুদিন ধরেই হিসাব কষছিলেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কৃষক দেলোয়ার হোসেন, এ দেশের মাটিতে প্রথম টিউলিপ চাষ করে যিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। উন্নতমানের কলা চাষের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার ধরার প্রচেষ্টা নিয়ে তার চিন্তার কথা বছর দেড়েক আগে আমাকে বলেছিলেন তিনি। বলছিলেন, ‘আমরা যে কলার চাষ করি সে কলা দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া যাবে না। তার জন্য প্রয়োজন সুন্দর আকার-আকৃতির ও নজরকাড়া রঙের কলা, পাশাপাশি থাকতে হবে ভালো স্বাদ ও গন্ধ।’ গত বছর থেকেই কলা নিয়ে দেলোয়ার ও তার স্ত্রী শেলীর উদ্যোগের বিষয়ে প্রায়ই কথা হচ্ছিল মোবাইল ফোনে। এর মাঝে করোনার অভিঘাতে সবকিছু থমকে গিয়েছিল। আর সবার মতো আমিও মাস পাঁচেক একেবারে ঘরবন্দী ছিলাম। এই সময়ে একটু একটু করে এগিয়ে গিয়েছেন দেলোয়ার। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেলোয়ারের ফোন, ‘স্যার! আপনাকে একটা জিনিস দেখাব।’ আগেই বলেছি, দেলোয়ারের কাজকারবারের প্রতি আমার দারুণ আগ্রহ। দেলোয়ার-শেলী কৃষিপাগল এ দম্পতি পাল্টে যাওয়া কৃষি নিয়ে বিস্তর কাজ করে চলেছেন। তার পরও যাই-যাচ্ছি করে তার বাড়িতে যাওয়া হলো গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। আর গিয়ে দেখলাম দেলোয়ার বিস্মিত হওয়ার মতোই কাজ করে বসে আছেন। শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামের একখন্ড জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়েছেন তিনি। প্রতিটি কলাগাছে বিশাল কলার ছড়ি। ছড়িগুলো ঢাকা আছে এক ধরনের বিশেষ সাদা কাগজের মোড়কে।

বেশ কয়েক বছর ধরেই এ জাতের কলার নাম শুনে আসছিলাম। মনে পড়ছে ২০১৮ সালে অক্টোবরে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশে গুয়াংজো থেকে চায়না সাউদার্নের একটি ফ্লাইটে চড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চায়না সাউদার্নের বিমানে হালাল খাবার খেতে হলে আগে থেকেই অনলাইনে বুকিং দিতে হয়, বুকিং অনুযায়ী তারা হালাল খাবার সার্ভ করে। সে কথা আমাদের জানা ছিল না। ফলে বুকিং দেওয়া হয়নি। তাই ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আমাদের হালাল খাবার দিতে পারছিলেন না। চীনের খাবার নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। তারা প্রায় সব খাবারেই শূকরের মাংস দিয়ে বসে থাকে। ফ্লাইটের অন্যরা যখন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের দেওয়া খাবারের প্যাকেট খুলে খাচ্ছে আমরা তিনজন চুপচাপ পাশাপাশি সিটে বসে আছি। এ দেখেই বোধকরি এক এয়ার হোস্টেস আমাদের তিনজনের হাতে তিনটি কলা দিয়ে গেল। আধো ভাঙা ইংরেজি উচ্চারণে যেটা বলার চেষ্টা করল, তার মানে হচ্ছে, এটা কলা, এটা হালাল, এটা খেতে পার। আমরা তাকে ধন্যবাদ দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম আমাদের তিনজনের হাতের কলা তিনটি আকার-আকৃতিতে একই মাপের। রংটাও বেশ উজ্জ্বল।

আদিত্যকে বললাম, দেখ আদিত্য! কলাগুলো সব একই মাপের, একটার গায়েও কোনো দাগ নেই।

আদিত্য বরাবরের মতোই কৌতুক করে বলে উঠল, জি বস! দেখে মনে হচ্ছে মেশিনের তৈরি একই সাইজের কলা। পরে জেনেছি ওই কলাগুলো মূলত ছিল জি-নাইন জাতের। জি-নাইন মানে গ্র্যান্ড নাইন। ফরাসি শব্দ গ্র্যান্ড অর্থ লম্বা আর নাইন মানে খাটো। সে অর্থে গ্র্যান্ড নাইন নামের অর্থ দাঁড়ায় ‘লম্বা-খাটো’। এ জাতের কলা আকারে লম্বা কিন্তু যে গাছে ধরে সে গাছটা অপেক্ষাকৃত খাটো। অর্থাৎ খাটো জাতের গাছে লম্বা লম্বা কলা ধরায় এর এমন নামকরণ। বেশ কয়েক বছর হলো ভারতে এ কলার চাষ বেড়েছে। অনেকে মনে করেন ইসরায়েলে এ কলার উৎপত্তি। আমেরিকায় অবশ্য এ কলা ‘চিকিতা’ নামে বেশি পরিচিত। কারণ দক্ষিণ আমেরিকায় উৎপাদিত এসব কলা বিশ্বের অন্যতম ফল উৎপাদন ও বিপণনকারী সংস্থা চিকিতা ব্র্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল আমেরিকায় বাজারজাত করে আসছে। ফলে সেখানকার মানুষ এটাকে চিকিতা কলা নামেই চেনে।

যাই হোক, দেলোয়ার আট মাস আগে মাত্র ১০ শতক জায়গায় ৭০টি টিস্যু কালচারের জি-নাইন কলার চারা রোপণ করেছিলেন। সেটিই হয়ে উঠেছে জি-নাইন কলার সফল বাগান। তার কাছে জানতে চাইলাম এত কলার জাত থাকতে জি-নাইন কলা গুরুত্ব দিয়ে আবাদ করার কারণ কী? দেলোয়ার জানালেন এ কলার নানা গুণের কথা। এক. এর ফলন বেশি, অধিক রোগপ্রতিরোধী ও সুস্বাদু। দুই. গাছের আকার তুলনামূলক ছোট হওয়ায় ঝড় বা বাতাসে সহজে ভেঙে পড়ে না। তিন. পাকার পর এবং গাছ থেকে সংগ্রহের পর এ কলা তুলনামূলক বেশি দিন টিকে থাকে অর্থাৎ নষ্ট হয় না বা পচে না। চার. দুই বছরে তিনবার ফলন পাওয়া যায়। পাঁচ. ছড়ির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব কলার আকার একই রকম। ছয়. এ কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। এসব কারণ বিবেচনায় বিশ্বব্যাপী জি-নাইন কলার ব্যাপক বাজার চাহিদা। গাজীপুরের দেলোয়ার ফুল নিয়ে বিশ্ববাজারে কাজ করতে গিয়ে এ কলার বাণিজ্যিক গুরুত্ব কতখানি তা বেশ বুঝতে পেরেছেন। তিনি জানান, ভারতের পুনের একটি কৃষি প্রদর্শনীতে প্রথম তিনি এ কলার দেখা পান। তারপর খুঁজে খুঁজে সেখান থেকে কিছু টিস্যু কালচার চারা নিয়ে আসেন। সে চারাই এখন ফলবান গাছ। সাদা কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। মোড়ক খুলতে খুলতে দেলোয়ার বলছিলেন, যারা রাসায়নিক পদার্থ দেওয়ার ভয়ে কলা খেতে চান না তারা এ কলা খেতে পারবেন নির্ভয়ে। কারণ এ কলা চাষে পরিমিত সার ব্যবহৃত হলেও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না একেবারে। আর বিশেষ মোড়কে কলার ছড়ি মুড়িয়ে রাখায় থাকে পোকামাকড়মুক্ত। মোড়ক খুলতেই কলার ছড়ি বেরিয়ে এলো। বড় ছড়ির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সব কাঁদির কলা একই সাইজের। রং তখনো সবুজই ছিল। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল পাকলে চমৎকার একটা রং হবে। বিন্দু পরিমাণ কোনো স্পট নেই একটি কলাতেও।

দেলোয়ার বলছিলেন, বাণিজ্যিকভাবে এর চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এ কলা টিকে থাকে দীর্ঘ সময়। অর্থাৎ গাছ থেকে কলা নামনোর পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ভালো থাকে। আর রপ্তানি করতে গেলে কলার এমন বৈশিষ্ট্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দেলোয়ার বললেন, স্যার! কথায় আছে কলা সকালে খেলে হীরা, দুপুরে খেলে সোনা, রাতে খেলে ছাই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সকালের নাশতায় একটা কলা অন্তত রাখা উচিত।

পৃথিবীতে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কলা সবার ওপরে। আমাদের দেশে যেমন ভাত প্রধান খাদ্য, আফ্রিকার অনেক দেশে কলাই প্রধান খাদ্য। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে একবার উগান্ডায় গিয়ে দেখেছি সেখানকার মানুষ তিন বেলা সেদ্ধ কলা খেয়েই জীবন ধারণ করে। কলাকে তারা বলে ‘মাটুকে’। কলা চাষিরা ছয়-সাতটি বিশাল ছড়ি একটি সাইকেলে বেঁধে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে যায়। পৃথিবীতে নানা জাতের কলা আছে। সব দেশেই রয়েছে স্থানীয় জাতের কলা। জাতভেদে কলার স্বাদ, গন্ধ পৃথক। পুষ্টি উপাদানের পরিমাণের দিক থেকেও থাকে তারতম্য। সে হিসেবে জি-নাইন কলার পুষ্টিমান বেশ ভালো। তবে দেলোয়ারের লক্ষ্য এ কলা চাষ করে রপ্তানি বাজার ধরা। কিন্তু কলা রপ্তানি করতে হলে ভালো রং আনতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন কলা প্রসেসিং সেন্টার। দেলোয়ার জানালেন, প্রসেসিং সেন্টার বেশ ব্যয়বহুল বিষয়। কলা পাকানোর জন্য সেখানে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বিশেষ চেম্বার থাকে। এভাবে কলা পাকালে কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। চমৎকার হলুদ রং আসে। আর দেখতে ভালো হলে বাজারে তার কদর বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। সরকারের কাছে তার দাবি হচ্ছে দেশের কলা উৎপাদনকারী এলাকা যেমন মধুপুর, নরসিংদী, বগুড়া, কালীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রসেসিং সেন্টার করে দেওয়ার। তিনি আশা করছেন প্রসেসিং সেন্টার করে দিলে গার্মেন্ট শিল্পের পর কলা রপ্তানিও সম্ভাবনাময় খাত হয়ে দাঁড়াবে। কলার বিশ্ববাজারে একটা শক্ত অবস্থান করে নিতে পারবে বাংলাদেশও।

তবে রপ্তানি করতে হলে আগে দরকার বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা। পরিকল্পিতভাবে টিস্যু কালচার চারা তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এ কলার চাষ। এ ক্ষেত্রে মানসম্মত ল্যাবরেটরি গড়ে তোলার দিকে জোর দিচ্ছেন দেলোয়ার। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম একজন কৃষক যদি এক বিঘা অথবা এক একর জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়তে চায় তবে লাভ-খরচের হিসাবটা কেমন হতে পারে? দেলোয়ার জানালেন, এক বিঘা জমিতে ৩৮০টি গাছ লাগানো যাবে। প্রথম বছর গাছপ্রতি খরচ হবে ১৮০ টাকা। এ টাকায় চারার দাম থেকে শুরু করে সার, সেচ, মোড়কসহ সব ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। জি-নাইন কলার প্রতিটি গাছে ফলন আসে ৪০ থেকে ৭৫ হালি করে। কম করে ধরলেও প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছর ফলন আসবে ১৬০টি কলার। সে হিসাবে প্রতি গাছ থেকে ৫০০ টাকার কলা বিক্রি করা সম্ভব। ফলে এক বিঘা জমি থেকে প্রথম ফলনে সব খরচ বাদে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ পাওয়া খুব কঠিন বিষয় নয়। দ্বিতীয় ফলনে খরচ কমে গিয়ে গাছপ্রতি দাঁড়াবে ৫০ টাকারও কম। তখন লাভ হবে তিন গুণ। এভাবে প্রতিটি গাছ থেকে দুই বছরে মিলবে তিনটি ফলন। বোঝা গেল খুব হিসাব করেই মাঠে নেমেছেন দেলোয়ার।

এরই মধ্যে ১ হাজার ২০০ টিস্যু কালচারের চারা বিভিন্ন কৃষকের মাঝে সরবরাহ করেছেন। প্রথম ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। জি-নাইন জাতের কলা সম্প্রসারণে সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশা করছেন দেলোয়ার। প্রসঙ্গত বলছিলেন দেশের বহু সম্ভাবনাময় জায়গা রয়েছে যেখানে সৃষ্টি হতে পারে বাণিজ্যিক কলার বাগান। ইতিমধ্যে জি-নাইন কলা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেক কৃষক।

আজকের কৃষি অনেক বেশি বৈচিত্র্যময়। বাণিজ্যিক কৃষিতে চলছে বৈচিত্র্যের প্রতিযোগিতা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা কৃষক অনেক বেশি এগিয়ে। বিশেষ করে যারা বিশ্ববাজার ও প্রবণতা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন তারা দেশের মাটিতে প্রচলন ঘটাচ্ছেন নতুন নতুন ফল-ফসলের। দেলোয়ার এমনই সম্ভাবনাময় একজন উদ্যোক্তা। তার প্রস্তুতি আজকের বাস্তবতায় যেমন উপযোগী আগামীর কৃষির জন্যও দারুণ এক স্বপ্নজাগানিয়া। আমি বিশ্বাস করি দেলোয়ারের প্রয়াসেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে জি-নাইন জাতের কলা। আর সরকারের উদ্যোগে আমাদের উৎপাদিত কলাও শিগগিরই স্থান করে নেবে আন্তর্জাতিক বাজারে।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা