শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

কত শত বছর আগে খনা বলে গিয়েছিলেন, ‘কলা রুয়ে না কেটো পাত, তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত’। এ কথার মানে হচ্ছে, কলার পাতা না কাটলে কলার ফলন বেশি হবে, আর তাতেই হবে অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান। বোঝাই যাচ্ছে কলার বাণিজ্যিক চাহিদা এ অঞ্চলে বহু আগে থেকেই। আর তাই খনার বচনেও স্থান করে নিয়েছিল কলাচাষ বিদ্যা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল-ফসলের মাঝে গম, ধান ও ভুট্টার পরে কলার স্থান। অর্থাৎ ৪ নম্বরে। এশিয়া-প্যাসিফিক কলা উৎপাদনের মূল কেন্দ্র। মূলত ভারতই দখল করে রেখেছে বিশ্ব কলা বাজারের বড় একটি অংশ। দিন দিন কলার বাজার বড় হচ্ছে, ফলে বেড়ে চলেছে কলার উৎপাদন। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে ২০০০ সালের দিকে সারা পৃথিবীতে কলার মোট উৎপাদন ছিল ৬৯ মিলিয়ন টন, আর ২০২০-এর দিকে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১১৬ মিলিয়ন টন, যার অর্থমূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ইউএস ডলারে। এ উৎপাদনের মাত্র ১৫% আন্তর্জাতিক বাজারে বেচাকেনা হয়। কি পুষ্টির দিক দিয়ে, কি চাহিদা- কলার কদর সব দেশের বাজারে কমবেশি রয়েছে। আর এ চাহিদা মাথায় রেখে ভারত, চীন, ব্রাজিল ও সাউথ আফ্রিকা কলার আন্তর্জাতিক বাজারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ কৃষিপ্রধান অর্থনীতির দেশ হিসেবে ওই বাজারে প্রবেশের ন্যূনতম চেষ্টাও আমাদের ছিল না।

কৃষি নিয়ে যত উদ্যোগ সবই মূলত সাধারণ কৃষকের। মূল উন্নয়নচিন্তা এবং উত্তরণও কৃষকের হাত ধরেই। কলার আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে বহুদিন ধরেই হিসাব কষছিলেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কৃষক দেলোয়ার হোসেন, এ দেশের মাটিতে প্রথম টিউলিপ চাষ করে যিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। উন্নতমানের কলা চাষের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার ধরার প্রচেষ্টা নিয়ে তার চিন্তার কথা বছর দেড়েক আগে আমাকে বলেছিলেন তিনি। বলছিলেন, ‘আমরা যে কলার চাষ করি সে কলা দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া যাবে না। তার জন্য প্রয়োজন সুন্দর আকার-আকৃতির ও নজরকাড়া রঙের কলা, পাশাপাশি থাকতে হবে ভালো স্বাদ ও গন্ধ।’ গত বছর থেকেই কলা নিয়ে দেলোয়ার ও তার স্ত্রী শেলীর উদ্যোগের বিষয়ে প্রায়ই কথা হচ্ছিল মোবাইল ফোনে। এর মাঝে করোনার অভিঘাতে সবকিছু থমকে গিয়েছিল। আর সবার মতো আমিও মাস পাঁচেক একেবারে ঘরবন্দী ছিলাম। এই সময়ে একটু একটু করে এগিয়ে গিয়েছেন দেলোয়ার। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেলোয়ারের ফোন, ‘স্যার! আপনাকে একটা জিনিস দেখাব।’ আগেই বলেছি, দেলোয়ারের কাজকারবারের প্রতি আমার দারুণ আগ্রহ। দেলোয়ার-শেলী কৃষিপাগল এ দম্পতি পাল্টে যাওয়া কৃষি নিয়ে বিস্তর কাজ করে চলেছেন। তার পরও যাই-যাচ্ছি করে তার বাড়িতে যাওয়া হলো গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। আর গিয়ে দেখলাম দেলোয়ার বিস্মিত হওয়ার মতোই কাজ করে বসে আছেন। শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামের একখন্ড জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়েছেন তিনি। প্রতিটি কলাগাছে বিশাল কলার ছড়ি। ছড়িগুলো ঢাকা আছে এক ধরনের বিশেষ সাদা কাগজের মোড়কে।

বেশ কয়েক বছর ধরেই এ জাতের কলার নাম শুনে আসছিলাম। মনে পড়ছে ২০১৮ সালে অক্টোবরে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশে গুয়াংজো থেকে চায়না সাউদার্নের একটি ফ্লাইটে চড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চায়না সাউদার্নের বিমানে হালাল খাবার খেতে হলে আগে থেকেই অনলাইনে বুকিং দিতে হয়, বুকিং অনুযায়ী তারা হালাল খাবার সার্ভ করে। সে কথা আমাদের জানা ছিল না। ফলে বুকিং দেওয়া হয়নি। তাই ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আমাদের হালাল খাবার দিতে পারছিলেন না। চীনের খাবার নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। তারা প্রায় সব খাবারেই শূকরের মাংস দিয়ে বসে থাকে। ফ্লাইটের অন্যরা যখন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের দেওয়া খাবারের প্যাকেট খুলে খাচ্ছে আমরা তিনজন চুপচাপ পাশাপাশি সিটে বসে আছি। এ দেখেই বোধকরি এক এয়ার হোস্টেস আমাদের তিনজনের হাতে তিনটি কলা দিয়ে গেল। আধো ভাঙা ইংরেজি উচ্চারণে যেটা বলার চেষ্টা করল, তার মানে হচ্ছে, এটা কলা, এটা হালাল, এটা খেতে পার। আমরা তাকে ধন্যবাদ দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম আমাদের তিনজনের হাতের কলা তিনটি আকার-আকৃতিতে একই মাপের। রংটাও বেশ উজ্জ্বল।

আদিত্যকে বললাম, দেখ আদিত্য! কলাগুলো সব একই মাপের, একটার গায়েও কোনো দাগ নেই।

আদিত্য বরাবরের মতোই কৌতুক করে বলে উঠল, জি বস! দেখে মনে হচ্ছে মেশিনের তৈরি একই সাইজের কলা। পরে জেনেছি ওই কলাগুলো মূলত ছিল জি-নাইন জাতের। জি-নাইন মানে গ্র্যান্ড নাইন। ফরাসি শব্দ গ্র্যান্ড অর্থ লম্বা আর নাইন মানে খাটো। সে অর্থে গ্র্যান্ড নাইন নামের অর্থ দাঁড়ায় ‘লম্বা-খাটো’। এ জাতের কলা আকারে লম্বা কিন্তু যে গাছে ধরে সে গাছটা অপেক্ষাকৃত খাটো। অর্থাৎ খাটো জাতের গাছে লম্বা লম্বা কলা ধরায় এর এমন নামকরণ। বেশ কয়েক বছর হলো ভারতে এ কলার চাষ বেড়েছে। অনেকে মনে করেন ইসরায়েলে এ কলার উৎপত্তি। আমেরিকায় অবশ্য এ কলা ‘চিকিতা’ নামে বেশি পরিচিত। কারণ দক্ষিণ আমেরিকায় উৎপাদিত এসব কলা বিশ্বের অন্যতম ফল উৎপাদন ও বিপণনকারী সংস্থা চিকিতা ব্র্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল আমেরিকায় বাজারজাত করে আসছে। ফলে সেখানকার মানুষ এটাকে চিকিতা কলা নামেই চেনে।

যাই হোক, দেলোয়ার আট মাস আগে মাত্র ১০ শতক জায়গায় ৭০টি টিস্যু কালচারের জি-নাইন কলার চারা রোপণ করেছিলেন। সেটিই হয়ে উঠেছে জি-নাইন কলার সফল বাগান। তার কাছে জানতে চাইলাম এত কলার জাত থাকতে জি-নাইন কলা গুরুত্ব দিয়ে আবাদ করার কারণ কী? দেলোয়ার জানালেন এ কলার নানা গুণের কথা। এক. এর ফলন বেশি, অধিক রোগপ্রতিরোধী ও সুস্বাদু। দুই. গাছের আকার তুলনামূলক ছোট হওয়ায় ঝড় বা বাতাসে সহজে ভেঙে পড়ে না। তিন. পাকার পর এবং গাছ থেকে সংগ্রহের পর এ কলা তুলনামূলক বেশি দিন টিকে থাকে অর্থাৎ নষ্ট হয় না বা পচে না। চার. দুই বছরে তিনবার ফলন পাওয়া যায়। পাঁচ. ছড়ির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব কলার আকার একই রকম। ছয়. এ কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। এসব কারণ বিবেচনায় বিশ্বব্যাপী জি-নাইন কলার ব্যাপক বাজার চাহিদা। গাজীপুরের দেলোয়ার ফুল নিয়ে বিশ্ববাজারে কাজ করতে গিয়ে এ কলার বাণিজ্যিক গুরুত্ব কতখানি তা বেশ বুঝতে পেরেছেন। তিনি জানান, ভারতের পুনের একটি কৃষি প্রদর্শনীতে প্রথম তিনি এ কলার দেখা পান। তারপর খুঁজে খুঁজে সেখান থেকে কিছু টিস্যু কালচার চারা নিয়ে আসেন। সে চারাই এখন ফলবান গাছ। সাদা কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। মোড়ক খুলতে খুলতে দেলোয়ার বলছিলেন, যারা রাসায়নিক পদার্থ দেওয়ার ভয়ে কলা খেতে চান না তারা এ কলা খেতে পারবেন নির্ভয়ে। কারণ এ কলা চাষে পরিমিত সার ব্যবহৃত হলেও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না একেবারে। আর বিশেষ মোড়কে কলার ছড়ি মুড়িয়ে রাখায় থাকে পোকামাকড়মুক্ত। মোড়ক খুলতেই কলার ছড়ি বেরিয়ে এলো। বড় ছড়ির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সব কাঁদির কলা একই সাইজের। রং তখনো সবুজই ছিল। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল পাকলে চমৎকার একটা রং হবে। বিন্দু পরিমাণ কোনো স্পট নেই একটি কলাতেও।

দেলোয়ার বলছিলেন, বাণিজ্যিকভাবে এর চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এ কলা টিকে থাকে দীর্ঘ সময়। অর্থাৎ গাছ থেকে কলা নামনোর পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ভালো থাকে। আর রপ্তানি করতে গেলে কলার এমন বৈশিষ্ট্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দেলোয়ার বললেন, স্যার! কথায় আছে কলা সকালে খেলে হীরা, দুপুরে খেলে সোনা, রাতে খেলে ছাই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সকালের নাশতায় একটা কলা অন্তত রাখা উচিত।

পৃথিবীতে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কলা সবার ওপরে। আমাদের দেশে যেমন ভাত প্রধান খাদ্য, আফ্রিকার অনেক দেশে কলাই প্রধান খাদ্য। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে একবার উগান্ডায় গিয়ে দেখেছি সেখানকার মানুষ তিন বেলা সেদ্ধ কলা খেয়েই জীবন ধারণ করে। কলাকে তারা বলে ‘মাটুকে’। কলা চাষিরা ছয়-সাতটি বিশাল ছড়ি একটি সাইকেলে বেঁধে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে যায়। পৃথিবীতে নানা জাতের কলা আছে। সব দেশেই রয়েছে স্থানীয় জাতের কলা। জাতভেদে কলার স্বাদ, গন্ধ পৃথক। পুষ্টি উপাদানের পরিমাণের দিক থেকেও থাকে তারতম্য। সে হিসেবে জি-নাইন কলার পুষ্টিমান বেশ ভালো। তবে দেলোয়ারের লক্ষ্য এ কলা চাষ করে রপ্তানি বাজার ধরা। কিন্তু কলা রপ্তানি করতে হলে ভালো রং আনতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন কলা প্রসেসিং সেন্টার। দেলোয়ার জানালেন, প্রসেসিং সেন্টার বেশ ব্যয়বহুল বিষয়। কলা পাকানোর জন্য সেখানে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বিশেষ চেম্বার থাকে। এভাবে কলা পাকালে কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। চমৎকার হলুদ রং আসে। আর দেখতে ভালো হলে বাজারে তার কদর বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। সরকারের কাছে তার দাবি হচ্ছে দেশের কলা উৎপাদনকারী এলাকা যেমন মধুপুর, নরসিংদী, বগুড়া, কালীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রসেসিং সেন্টার করে দেওয়ার। তিনি আশা করছেন প্রসেসিং সেন্টার করে দিলে গার্মেন্ট শিল্পের পর কলা রপ্তানিও সম্ভাবনাময় খাত হয়ে দাঁড়াবে। কলার বিশ্ববাজারে একটা শক্ত অবস্থান করে নিতে পারবে বাংলাদেশও।

তবে রপ্তানি করতে হলে আগে দরকার বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা। পরিকল্পিতভাবে টিস্যু কালচার চারা তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এ কলার চাষ। এ ক্ষেত্রে মানসম্মত ল্যাবরেটরি গড়ে তোলার দিকে জোর দিচ্ছেন দেলোয়ার। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম একজন কৃষক যদি এক বিঘা অথবা এক একর জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়তে চায় তবে লাভ-খরচের হিসাবটা কেমন হতে পারে? দেলোয়ার জানালেন, এক বিঘা জমিতে ৩৮০টি গাছ লাগানো যাবে। প্রথম বছর গাছপ্রতি খরচ হবে ১৮০ টাকা। এ টাকায় চারার দাম থেকে শুরু করে সার, সেচ, মোড়কসহ সব ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। জি-নাইন কলার প্রতিটি গাছে ফলন আসে ৪০ থেকে ৭৫ হালি করে। কম করে ধরলেও প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছর ফলন আসবে ১৬০টি কলার। সে হিসাবে প্রতি গাছ থেকে ৫০০ টাকার কলা বিক্রি করা সম্ভব। ফলে এক বিঘা জমি থেকে প্রথম ফলনে সব খরচ বাদে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ পাওয়া খুব কঠিন বিষয় নয়। দ্বিতীয় ফলনে খরচ কমে গিয়ে গাছপ্রতি দাঁড়াবে ৫০ টাকারও কম। তখন লাভ হবে তিন গুণ। এভাবে প্রতিটি গাছ থেকে দুই বছরে মিলবে তিনটি ফলন। বোঝা গেল খুব হিসাব করেই মাঠে নেমেছেন দেলোয়ার।

এরই মধ্যে ১ হাজার ২০০ টিস্যু কালচারের চারা বিভিন্ন কৃষকের মাঝে সরবরাহ করেছেন। প্রথম ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। জি-নাইন জাতের কলা সম্প্রসারণে সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশা করছেন দেলোয়ার। প্রসঙ্গত বলছিলেন দেশের বহু সম্ভাবনাময় জায়গা রয়েছে যেখানে সৃষ্টি হতে পারে বাণিজ্যিক কলার বাগান। ইতিমধ্যে জি-নাইন কলা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেক কৃষক।

আজকের কৃষি অনেক বেশি বৈচিত্র্যময়। বাণিজ্যিক কৃষিতে চলছে বৈচিত্র্যের প্রতিযোগিতা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা কৃষক অনেক বেশি এগিয়ে। বিশেষ করে যারা বিশ্ববাজার ও প্রবণতা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন তারা দেশের মাটিতে প্রচলন ঘটাচ্ছেন নতুন নতুন ফল-ফসলের। দেলোয়ার এমনই সম্ভাবনাময় একজন উদ্যোক্তা। তার প্রস্তুতি আজকের বাস্তবতায় যেমন উপযোগী আগামীর কৃষির জন্যও দারুণ এক স্বপ্নজাগানিয়া। আমি বিশ্বাস করি দেলোয়ারের প্রয়াসেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে জি-নাইন জাতের কলা। আর সরকারের উদ্যোগে আমাদের উৎপাদিত কলাও শিগগিরই স্থান করে নেবে আন্তর্জাতিক বাজারে।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ২ পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ২ পরিবর্তন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা