শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক আয়ের উৎস হতে পারে জি-নাইন কলা

কত শত বছর আগে খনা বলে গিয়েছিলেন, ‘কলা রুয়ে না কেটো পাত, তাতেই কাপড়, তাতেই ভাত’। এ কথার মানে হচ্ছে, কলার পাতা না কাটলে কলার ফলন বেশি হবে, আর তাতেই হবে অন্ন-বস্ত্রের সংস্থান। বোঝাই যাচ্ছে কলার বাণিজ্যিক চাহিদা এ অঞ্চলে বহু আগে থেকেই। আর তাই খনার বচনেও স্থান করে নিয়েছিল কলাচাষ বিদ্যা। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত ফল-ফসলের মাঝে গম, ধান ও ভুট্টার পরে কলার স্থান। অর্থাৎ ৪ নম্বরে। এশিয়া-প্যাসিফিক কলা উৎপাদনের মূল কেন্দ্র। মূলত ভারতই দখল করে রেখেছে বিশ্ব কলা বাজারের বড় একটি অংশ। দিন দিন কলার বাজার বড় হচ্ছে, ফলে বেড়ে চলেছে কলার উৎপাদন। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তথ্যমতে ২০০০ সালের দিকে সারা পৃথিবীতে কলার মোট উৎপাদন ছিল ৬৯ মিলিয়ন টন, আর ২০২০-এর দিকে এসে তা বেড়ে হয়েছে ১১৬ মিলিয়ন টন, যার অর্থমূল্য গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ বিলিয়ন ইউএস ডলারে। এ উৎপাদনের মাত্র ১৫% আন্তর্জাতিক বাজারে বেচাকেনা হয়। কি পুষ্টির দিক দিয়ে, কি চাহিদা- কলার কদর সব দেশের বাজারে কমবেশি রয়েছে। আর এ চাহিদা মাথায় রেখে ভারত, চীন, ব্রাজিল ও সাউথ আফ্রিকা কলার আন্তর্জাতিক বাজারে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ কৃষিপ্রধান অর্থনীতির দেশ হিসেবে ওই বাজারে প্রবেশের ন্যূনতম চেষ্টাও আমাদের ছিল না।

কৃষি নিয়ে যত উদ্যোগ সবই মূলত সাধারণ কৃষকের। মূল উন্নয়নচিন্তা এবং উত্তরণও কৃষকের হাত ধরেই। কলার আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে বহুদিন ধরেই হিসাব কষছিলেন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কৃষক দেলোয়ার হোসেন, এ দেশের মাটিতে প্রথম টিউলিপ চাষ করে যিনি সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। উন্নতমানের কলা চাষের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার ধরার প্রচেষ্টা নিয়ে তার চিন্তার কথা বছর দেড়েক আগে আমাকে বলেছিলেন তিনি। বলছিলেন, ‘আমরা যে কলার চাষ করি সে কলা দিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া যাবে না। তার জন্য প্রয়োজন সুন্দর আকার-আকৃতির ও নজরকাড়া রঙের কলা, পাশাপাশি থাকতে হবে ভালো স্বাদ ও গন্ধ।’ গত বছর থেকেই কলা নিয়ে দেলোয়ার ও তার স্ত্রী শেলীর উদ্যোগের বিষয়ে প্রায়ই কথা হচ্ছিল মোবাইল ফোনে। এর মাঝে করোনার অভিঘাতে সবকিছু থমকে গিয়েছিল। আর সবার মতো আমিও মাস পাঁচেক একেবারে ঘরবন্দী ছিলাম। এই সময়ে একটু একটু করে এগিয়ে গিয়েছেন দেলোয়ার। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে দেলোয়ারের ফোন, ‘স্যার! আপনাকে একটা জিনিস দেখাব।’ আগেই বলেছি, দেলোয়ারের কাজকারবারের প্রতি আমার দারুণ আগ্রহ। দেলোয়ার-শেলী কৃষিপাগল এ দম্পতি পাল্টে যাওয়া কৃষি নিয়ে বিস্তর কাজ করে চলেছেন। তার পরও যাই-যাচ্ছি করে তার বাড়িতে যাওয়া হলো গত ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। আর গিয়ে দেখলাম দেলোয়ার বিস্মিত হওয়ার মতোই কাজ করে বসে আছেন। শ্রীপুরের কেওয়া পূর্বখন্ড গ্রামের একখন্ড জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়েছেন তিনি। প্রতিটি কলাগাছে বিশাল কলার ছড়ি। ছড়িগুলো ঢাকা আছে এক ধরনের বিশেষ সাদা কাগজের মোড়কে।

বেশ কয়েক বছর ধরেই এ জাতের কলার নাম শুনে আসছিলাম। মনে পড়ছে ২০১৮ সালে অক্টোবরে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার উদ্দেশে গুয়াংজো থেকে চায়না সাউদার্নের একটি ফ্লাইটে চড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল আমার দুই সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চায়না সাউদার্নের বিমানে হালাল খাবার খেতে হলে আগে থেকেই অনলাইনে বুকিং দিতে হয়, বুকিং অনুযায়ী তারা হালাল খাবার সার্ভ করে। সে কথা আমাদের জানা ছিল না। ফলে বুকিং দেওয়া হয়নি। তাই ফ্লাইট কর্তৃপক্ষ আমাদের হালাল খাবার দিতে পারছিলেন না। চীনের খাবার নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। তারা প্রায় সব খাবারেই শূকরের মাংস দিয়ে বসে থাকে। ফ্লাইটের অন্যরা যখন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের দেওয়া খাবারের প্যাকেট খুলে খাচ্ছে আমরা তিনজন চুপচাপ পাশাপাশি সিটে বসে আছি। এ দেখেই বোধকরি এক এয়ার হোস্টেস আমাদের তিনজনের হাতে তিনটি কলা দিয়ে গেল। আধো ভাঙা ইংরেজি উচ্চারণে যেটা বলার চেষ্টা করল, তার মানে হচ্ছে, এটা কলা, এটা হালাল, এটা খেতে পার। আমরা তাকে ধন্যবাদ দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম আমাদের তিনজনের হাতের কলা তিনটি আকার-আকৃতিতে একই মাপের। রংটাও বেশ উজ্জ্বল।

আদিত্যকে বললাম, দেখ আদিত্য! কলাগুলো সব একই মাপের, একটার গায়েও কোনো দাগ নেই।

আদিত্য বরাবরের মতোই কৌতুক করে বলে উঠল, জি বস! দেখে মনে হচ্ছে মেশিনের তৈরি একই সাইজের কলা। পরে জেনেছি ওই কলাগুলো মূলত ছিল জি-নাইন জাতের। জি-নাইন মানে গ্র্যান্ড নাইন। ফরাসি শব্দ গ্র্যান্ড অর্থ লম্বা আর নাইন মানে খাটো। সে অর্থে গ্র্যান্ড নাইন নামের অর্থ দাঁড়ায় ‘লম্বা-খাটো’। এ জাতের কলা আকারে লম্বা কিন্তু যে গাছে ধরে সে গাছটা অপেক্ষাকৃত খাটো। অর্থাৎ খাটো জাতের গাছে লম্বা লম্বা কলা ধরায় এর এমন নামকরণ। বেশ কয়েক বছর হলো ভারতে এ কলার চাষ বেড়েছে। অনেকে মনে করেন ইসরায়েলে এ কলার উৎপত্তি। আমেরিকায় অবশ্য এ কলা ‘চিকিতা’ নামে বেশি পরিচিত। কারণ দক্ষিণ আমেরিকায় উৎপাদিত এসব কলা বিশ্বের অন্যতম ফল উৎপাদন ও বিপণনকারী সংস্থা চিকিতা ব্র্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল আমেরিকায় বাজারজাত করে আসছে। ফলে সেখানকার মানুষ এটাকে চিকিতা কলা নামেই চেনে।

যাই হোক, দেলোয়ার আট মাস আগে মাত্র ১০ শতক জায়গায় ৭০টি টিস্যু কালচারের জি-নাইন কলার চারা রোপণ করেছিলেন। সেটিই হয়ে উঠেছে জি-নাইন কলার সফল বাগান। তার কাছে জানতে চাইলাম এত কলার জাত থাকতে জি-নাইন কলা গুরুত্ব দিয়ে আবাদ করার কারণ কী? দেলোয়ার জানালেন এ কলার নানা গুণের কথা। এক. এর ফলন বেশি, অধিক রোগপ্রতিরোধী ও সুস্বাদু। দুই. গাছের আকার তুলনামূলক ছোট হওয়ায় ঝড় বা বাতাসে সহজে ভেঙে পড়ে না। তিন. পাকার পর এবং গাছ থেকে সংগ্রহের পর এ কলা তুলনামূলক বেশি দিন টিকে থাকে অর্থাৎ নষ্ট হয় না বা পচে না। চার. দুই বছরে তিনবার ফলন পাওয়া যায়। পাঁচ. ছড়ির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সব কলার আকার একই রকম। ছয়. এ কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। এসব কারণ বিবেচনায় বিশ্বব্যাপী জি-নাইন কলার ব্যাপক বাজার চাহিদা। গাজীপুরের দেলোয়ার ফুল নিয়ে বিশ্ববাজারে কাজ করতে গিয়ে এ কলার বাণিজ্যিক গুরুত্ব কতখানি তা বেশ বুঝতে পেরেছেন। তিনি জানান, ভারতের পুনের একটি কৃষি প্রদর্শনীতে প্রথম তিনি এ কলার দেখা পান। তারপর খুঁজে খুঁজে সেখান থেকে কিছু টিস্যু কালচার চারা নিয়ে আসেন। সে চারাই এখন ফলবান গাছ। সাদা কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছড়ি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ফলনও বেশ ভালো হয়েছে। মোড়ক খুলতে খুলতে দেলোয়ার বলছিলেন, যারা রাসায়নিক পদার্থ দেওয়ার ভয়ে কলা খেতে চান না তারা এ কলা খেতে পারবেন নির্ভয়ে। কারণ এ কলা চাষে পরিমিত সার ব্যবহৃত হলেও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না একেবারে। আর বিশেষ মোড়কে কলার ছড়ি মুড়িয়ে রাখায় থাকে পোকামাকড়মুক্ত। মোড়ক খুলতেই কলার ছড়ি বেরিয়ে এলো। বড় ছড়ির ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত সব কাঁদির কলা একই সাইজের। রং তখনো সবুজই ছিল। তবে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল পাকলে চমৎকার একটা রং হবে। বিন্দু পরিমাণ কোনো স্পট নেই একটি কলাতেও।

দেলোয়ার বলছিলেন, বাণিজ্যিকভাবে এর চাষের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এ কলা টিকে থাকে দীর্ঘ সময়। অর্থাৎ গাছ থেকে কলা নামনোর পর এক থেকে দেড় মাস পর্যন্ত ভালো থাকে। আর রপ্তানি করতে গেলে কলার এমন বৈশিষ্ট্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

দেলোয়ার বললেন, স্যার! কথায় আছে কলা সকালে খেলে হীরা, দুপুরে খেলে সোনা, রাতে খেলে ছাই। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আমাদের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সকালের নাশতায় একটা কলা অন্তত রাখা উচিত।

পৃথিবীতে জনপ্রিয় ফলগুলোর মধ্যে কলা সবার ওপরে। আমাদের দেশে যেমন ভাত প্রধান খাদ্য, আফ্রিকার অনেক দেশে কলাই প্রধান খাদ্য। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে একবার উগান্ডায় গিয়ে দেখেছি সেখানকার মানুষ তিন বেলা সেদ্ধ কলা খেয়েই জীবন ধারণ করে। কলাকে তারা বলে ‘মাটুকে’। কলা চাষিরা ছয়-সাতটি বিশাল ছড়ি একটি সাইকেলে বেঁধে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাজারে বিক্রি করতে যায়। পৃথিবীতে নানা জাতের কলা আছে। সব দেশেই রয়েছে স্থানীয় জাতের কলা। জাতভেদে কলার স্বাদ, গন্ধ পৃথক। পুষ্টি উপাদানের পরিমাণের দিক থেকেও থাকে তারতম্য। সে হিসেবে জি-নাইন কলার পুষ্টিমান বেশ ভালো। তবে দেলোয়ারের লক্ষ্য এ কলা চাষ করে রপ্তানি বাজার ধরা। কিন্তু কলা রপ্তানি করতে হলে ভালো রং আনতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন কলা প্রসেসিং সেন্টার। দেলোয়ার জানালেন, প্রসেসিং সেন্টার বেশ ব্যয়বহুল বিষয়। কলা পাকানোর জন্য সেখানে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার বিশেষ চেম্বার থাকে। এভাবে কলা পাকালে কলার গায়ে কোনো দাগ পড়ে না। চমৎকার হলুদ রং আসে। আর দেখতে ভালো হলে বাজারে তার কদর বেশি হবে সেটাই স্বাভাবিক। সরকারের কাছে তার দাবি হচ্ছে দেশের কলা উৎপাদনকারী এলাকা যেমন মধুপুর, নরসিংদী, বগুড়া, কালীগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় প্রসেসিং সেন্টার করে দেওয়ার। তিনি আশা করছেন প্রসেসিং সেন্টার করে দিলে গার্মেন্ট শিল্পের পর কলা রপ্তানিও সম্ভাবনাময় খাত হয়ে দাঁড়াবে। কলার বিশ্ববাজারে একটা শক্ত অবস্থান করে নিতে পারবে বাংলাদেশও।

তবে রপ্তানি করতে হলে আগে দরকার বাণিজ্যিক বাগান গড়ে তোলা। পরিকল্পিতভাবে টিস্যু কালচার চারা তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া যেতে পারে এ কলার চাষ। এ ক্ষেত্রে মানসম্মত ল্যাবরেটরি গড়ে তোলার দিকে জোর দিচ্ছেন দেলোয়ার। তার কাছে জানতে চেয়েছিলাম একজন কৃষক যদি এক বিঘা অথবা এক একর জমিতে জি-নাইন কলার বাগান গড়তে চায় তবে লাভ-খরচের হিসাবটা কেমন হতে পারে? দেলোয়ার জানালেন, এক বিঘা জমিতে ৩৮০টি গাছ লাগানো যাবে। প্রথম বছর গাছপ্রতি খরচ হবে ১৮০ টাকা। এ টাকায় চারার দাম থেকে শুরু করে সার, সেচ, মোড়কসহ সব ধরনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। জি-নাইন কলার প্রতিটি গাছে ফলন আসে ৪০ থেকে ৭৫ হালি করে। কম করে ধরলেও প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছর ফলন আসবে ১৬০টি কলার। সে হিসাবে প্রতি গাছ থেকে ৫০০ টাকার কলা বিক্রি করা সম্ভব। ফলে এক বিঘা জমি থেকে প্রথম ফলনে সব খরচ বাদে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা লাভ পাওয়া খুব কঠিন বিষয় নয়। দ্বিতীয় ফলনে খরচ কমে গিয়ে গাছপ্রতি দাঁড়াবে ৫০ টাকারও কম। তখন লাভ হবে তিন গুণ। এভাবে প্রতিটি গাছ থেকে দুই বছরে মিলবে তিনটি ফলন। বোঝা গেল খুব হিসাব করেই মাঠে নেমেছেন দেলোয়ার।

এরই মধ্যে ১ হাজার ২০০ টিস্যু কালচারের চারা বিভিন্ন কৃষকের মাঝে সরবরাহ করেছেন। প্রথম ফলনও পেয়েছেন আশানুরূপ। জি-নাইন জাতের কলা সম্প্রসারণে সরকারি উদ্যোগের প্রত্যাশা করছেন দেলোয়ার। প্রসঙ্গত বলছিলেন দেশের বহু সম্ভাবনাময় জায়গা রয়েছে যেখানে সৃষ্টি হতে পারে বাণিজ্যিক কলার বাগান। ইতিমধ্যে জি-নাইন কলা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেক কৃষক।

আজকের কৃষি অনেক বেশি বৈচিত্র্যময়। বাণিজ্যিক কৃষিতে চলছে বৈচিত্র্যের প্রতিযোগিতা। এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা কৃষক অনেক বেশি এগিয়ে। বিশেষ করে যারা বিশ্ববাজার ও প্রবণতা সম্পর্কে খোঁজখবর রাখছেন তারা দেশের মাটিতে প্রচলন ঘটাচ্ছেন নতুন নতুন ফল-ফসলের। দেলোয়ার এমনই সম্ভাবনাময় একজন উদ্যোক্তা। তার প্রস্তুতি আজকের বাস্তবতায় যেমন উপযোগী আগামীর কৃষির জন্যও দারুণ এক স্বপ্নজাগানিয়া। আমি বিশ্বাস করি দেলোয়ারের প্রয়াসেই দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে জি-নাইন জাতের কলা। আর সরকারের উদ্যোগে আমাদের উৎপাদিত কলাও শিগগিরই স্থান করে নেবে আন্তর্জাতিক বাজারে।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ