শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২

হার না মানা জাতি বাঙালি

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হার না মানা জাতি বাঙালি

দুই হাজার বছরেরও বেশি আগে মহাবীর আলেকজান্ডারের গ্রিসের মানুষ জানত সেদিনের গঙ্গারিড তথা আজকের বাঙালি জাতির কথা। মধ্যযুগে বাংলাদেশ ছিল এক সমৃদ্ধ জনপদ। মরক্কোর বিশ্বখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা সারা বিশ্ব ঘুরে বাংলাদেশে এসে মন্তব্য করেন, ‘আমি পৃথিবীর বহু দেশ ঘুরেছি কিন্তু পণ্যের এমন প্রাচুর্য ও সস্তা দর আর কোথাও দেখিনি।’ বাংলাদেশের বন্দরে সে সময় চীন, মালয়সহ বিভিন্ন দেশের জাহাজ আসত পণ্য নেওয়ার জন্য। বাংলাদেশে তৈরি হতো মসলিন নামের সূক্ষ্ম বস্ত্র। মধ্যযুগে বাংলাদেশ দুনিয়াজুড়ে মসলিনের দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। সেই প্রাচীন ও মধ্যযুগে বাংলা ছিল এক সম্পদশালী জনপদ। বাংলার অফুরন্ত সম্পদ এ দেশের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। এ সম্পদ লুণ্ঠনে কখনো এসেছে কর্ণাটক থেকে সেনেরা। কখনো পাঠান ও মুঘলরা। তবে তাদের সবাই গাঙ্গেয় বদ্বীপকে নিজের দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। মাটি ও মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে এ দেশের সন্তান হিসেবে নিজেদের পরিচয় গড়ে তুলেছেন। সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতাব্দীতে এ দেশে নোঙর ফেলে পর্তুগিজ, ডাচ, ফরাসি ও ইংরেজ বণিকরা। বাংলার নবাবের কাছ থেকে ব্যবসার অনুমতি পায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ইউরোপীয় বণিকরা ব্যবসায় সন্তুষ্ট থাকেনি। বাংলার মসনদের দিকেও তারা হাত বাড়ায়। শুরু হয় ষড়যন্ত্র। সে ষড়যন্ত্রে যোগ দেয় বাংলা-বিহার-ওড়িশার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান সেনাপতি ও উজিরে আজম মীরজাফর আলী খান। নবাব হওয়ার লোভে মীরজাফর বিদেশি বেনিয়াদের কাছে নিজের বিবেক বিক্রি করে দেন।  জগৎশেঠ, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভসহ আরও অনেক বিশ্বাসঘাতক এ ষড়যন্ত্রে অংশ নেন।

নবাব সিরাজউদ্দৌলা ইংরেজদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। তাই তিনি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশী প্রাঙ্গণে যুদ্ধ হয়। বিশাল বাহিনী নিয়েও এ যুদ্ধে পরাজিত হন বাংলার নবাব। মীরজাফরসহ নবাব বাহিনীর দুই-তৃতীয়াংশ সৈন্য যুদ্ধ থেকে বিরত থাকায় ইংরেজরা সহজেই জয়লাভ করে। পলাশী প্রান্তরে ডুবে যায় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। তারপর ১৯০ বছর ধরে এ দেশ নির্মম শোষণের শিকার হয়। ইংরেজ শাসনে মাত্র ১৩ বছরের মধ্যে সোনার বাংলা শ্মশানে পরিণত হয়। দেখা দেয় খাদ্যাভাব। ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ বাংলা ১১৭৬ সনে দেখা দেয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। সে দুর্ভিক্ষে বাংলার এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ১ কোটি মানুষ অনাহারে মারা যায়।

দুর্ভিক্ষে যখন একের পর এক মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে তখনো ইংরেজরা এ দেশ থেকে জোর করে রাজস্ব আদায় করেছে। দুর্ভিক্ষের পরের বছরও আগের বছরের চেয়ে ৫ লাখ ২২ হাজার টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়। আজকের মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ কয়েক শ কোটি টাকার সমান। ইংরেজ আমলে ১৮৮৬, ১৮৯৬ ও ১৯৪৩ সালে তিনটি বড় দুর্ভিক্ষে কয়েক লাখ মানুষ মারা যায়। এর মধ্যে শুধু ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষে ৩৫ লাখের বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের সময় বাংলা-বিহার-ওড়িশার রাজধানী মুর্শিদাবাদ ছিল লন্ডনের চেয়েও সমৃদ্ধ নগর। ঢাকা, চট্টগ্রাম নগরের আভিজাত্য ছিল ইউরোপের যে কোনো নগরের চেয়ে বেশি। ১৭৫৭ সালের আগে ও পরে বস্ত্র, চিনি, মসলাসহ বিপুল পরিমাণ পণ্য এ দেশ থেকে রপ্তানি হতো ইউরোপে। ১৯৪৭ সাল নাগাদ বাংলাদেশ প্রায় শিল্পশূন্য দেশে পরিণত হয়। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ইংরেজরা এ দেশ ছেড়ে চলে যায়। বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরাই মূলত নেতৃত্ব দেয়। পাকিস্তান আন্দোলনের নেতৃত্ব দানকারী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকায় ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। বাংলার মুসলমানরা একাট্টা হয়ে ভোট দিয়েছিল পাকিস্তানের পক্ষে। কিন্তু স্বাধীন পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও বাঙালি ছিল উপেক্ষার শিকার। পাকিস্তানের ২৩ বছরেও বাংলাদেশ নির্মম শোষণের শিকার হয়। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল পাট। এ পাট উৎপাদিত হতো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ আজকের বাংলাদেশে। পাট রপ্তানির টাকা জমা হতো করাচি, লাহোর, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদে। এ শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় বাঙালি। শুরু হয় স্বাধিকার সংগ্রাম। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জয়ী হয়। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা দেওয়ার বদলে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের আঁধারে পাকিস্তানিরা ঝাঁপিয়ে পড়ে বাঙালির ওপর। শুরু হয় গণহত্যা। এ কঠিন সময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয় স্বাধীনতা।

রূপকথার ফিনিক্স পাখির কথা অনেকেরই জানা। ভস্মের মধ্য থেকে উড়াল দেওয়ার কৃতিত্বের অধিকারী এই জাদুকরী পাখি। বাংলাদেশ তথা বাঙালি জাতিকে তুলনা করা যায় এ পাখির সঙ্গে। মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানিরা বাংলাদেশে বেপরোয়া গণহত্যা চালায়। লাখ লাখ মানুষ হত্যাযজ্ঞের শিকার হয়। হাজার হাজার ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। শত শত সেতু-কালভার্ট ধ্বংস হয় মুক্তিযুদ্ধে। ৩০ লাখ মানুষের আত্মোৎসর্গের বিনিময়ে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়।

বলা যায় ধ্বংসস্তূপের ওপর বাংলাদেশের অভ্যুদয়। স্বাধীনতার পর বিরাজমান দুরবস্থা দেখে এ দেশের শত্রুরা ব্যঙ্গ করে বলত, ‘এটি একটি তলাবিহীন ঝুড়ি’। বাংলাদেশ যে তলাবিহীন ঝুড়ি নয় এ সত্যটি প্রমাণ করেছে বাঙালি। বাংলাদেশের অগ্রগতিকে বিস্ময় বলে স্বীকার করেছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ ও উন্নত বিশ্বের বিশেষজ্ঞরা। স্বাধীনতার সময় অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ব্যবধান ছিল আকাশসম। আজ উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে অতিক্রম করার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে ভারতও বাংলাদেশের পেছনে। স্বাধীনতার জন্য বাঙালি জাতির আত্মত্যাগ ব্যর্থ যায়নি।  ফিনিক্স পাখির মতো ভস্ম থেকে উড়াল দেওয়ার যে কৃতিত্ব তারা দেখিয়েছে তা এখন দুনিয়ার সেরা সেরা অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন গবেষকেরও গবেষণার বিষয়।

লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন
বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা
গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু
আওয়ামী লীগের আমলেই দেশের সংখ্যালঘুরা বারবার নির্যাতিত হয়েছে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয় : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি
চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত খুলছে আধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ
বগুড়া পৌরসভার উন্মুক্ত ড্রেন যেন মৃত্যু ফাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান
জান্নাতের টিকিটের নামে একটি দল নারীদের বিভ্রান্ত করছে : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম