শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

সরকার রক্ষার আন্দোলন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

কেবল বাংলাদেশই নয়, বলা চলে বিশ্বজুড়ে ক্ষমতাসীন ‘সরকার পতন আন্দোলন’ একটি অতিপরিচিত রাজনৈতিক বয়ান। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সরকার রক্ষার আন্দোলন নামক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্ম দিয়ে চমক সৃষ্টি করতে চলেছে কি না, এমন ভাবনায় কেটেছে  প্রায় এক সপ্তাহ। কারণ সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় পর্যায়ের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছিলাম- ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্ব, উপদেষ্টাদের উদ্যোগ এবং সেনাবাহিনীর অনাবশ্যক হস্তক্ষেপ ও ক্ষমতাচর্চার বদলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি দায়িত্ব শেষে ব্যারাকে ফেরার সংকল্প জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক।’  এ কথা লিখে বলা চলে অস্বস্তিতেই পড়েছি।

বন্ধুদের আড্ডা, কাজের অবসরে আলাপ আর পত্রিকায় ছাপানো নিবন্ধের নিচে দেওয়া ইমেইলে রীতিমতো ধমক খেয়েছি এ একটি লাইনের জন্য। নিবন্ধটির লিংক দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবারে। একই রকম প্রতিক্রিয়া। ইমেইলে সচেতন ও শিক্ষিত সমাজ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমজনতার একটাই প্রশ্ন, কোন যুক্তিতে আমি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক বলছি? তাই স্বাভাবিকভাবে ভাবছি এবার কী তবে সরকার রক্ষার আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে? কী-ই বা হবে এমন আন্দোলনের অবয়ব ও ফলাফল? কোন পরাশক্তি কোন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য থাকতে পারে এমন আন্দোলনের পক্ষে বা বিপক্ষে?

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। যারা সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের আলামত পান, তাদের মতে এটা মূলত আওয়ামী লীগের বয়ান। কারণ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য রূপে উপস্থাপন করছে। পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে আটঘাট বেঁধে কাজ করছে। এমন একটি সরকারকে দ্রুত হটাতে চায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতারা এবং যেসব দেশের স্বার্থে আঘাত লেগেছে সেসব দেশের গোয়েন্দা বাহিনী।

শেখ হাসিনার এমন বিদায়কে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও ব্যর্থতা বলে বিবেচনা করে বিশ্লেষকদের একটি অংশ। তারা মনে করে, ইউনূস সরকারকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে গোয়েন্দারা তাদের সক্ষমতা প্রমাণের অপেক্ষায় দিন গুনছেন। তাই ডিসেম্বর এমনকি তার আগেই নির্বাচন বা অন্য কোনোভাবে ইউনূস সরকারকে বিদায় তাদের অন্যতম ব্রত।

বিএনপির দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন দাবির নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে অন্যতম কারণ একশ্রেণির নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজি, দখলবাণিজ্য ও দৌরাত্ম্যের ফলে মাঠপর্যায়ে ক্রমাগত দুর্নাম ও নিয়ন্ত্রণ তথা জনপ্রিয়তা হারানো রোধকল্পে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতা গ্রহণ এবং সর্বত্র দলীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তাদের নেতারা ধরেই নিয়েছেন যে দ্রুত নির্বাচন হলে তারাই জয়লাভ করবেন এবং মন্ত্রী বা এমপি হয়ে ক্ষমতা উপভোগ করবেন। সুতরাং শুভকাজে দেরি করতে নারাজ তারা। মাঠপর্যায়ে বা স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে বিগত ১৬ বছরে সুবিধা করতে পারেননি বিএনপির মাঠের নেতারা। বরং মামলা মোকদ্দমা চালাতে গিয়ে এবং ব্যবসার সুযোগ হারিয়ে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে ব্যাপক আকারে ভুগেছেন তারা। সুতরাং দ্রুত নির্বাচন তাদের চাই-ই চাই। তাদের আশঙ্কা আবেগপ্রবণ মানুষে ঠাসা সব সম্ভবের এ বাংলাদেশে কখন কী ঘটে যায় কে জানে?

যে যা-ই বলুক না কেন এ কথা সত্যিই যে দেশে এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরত আসার মতো আইনি বা রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। পরিবেশ সৃষ্টি হলে নিশ্চয়ই তিনি ফিরে আসতেন। অন্যদিকে ‘মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা’ তথা তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে কিংবা পরিবারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালুর দুঃস্বপ্ন আচমকা ঘুম ভাঙায় বিএনপির অনেক নেতার। অতএব দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা আর তারেক রহমানের দ্রুত দেশে ফিরে আসাকে সমার্থক মনে করেন তারেক-ভক্তরা। 

এক কদম এগিয়ে থাকা মানুষ বা এক লাইন বেশি বোঝা পণ্ডিতরা মনে করেন ক্ষমতায় থাকা ইউনূস সরকারকে হটানো যতটা কঠিন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন যেকোনো রাজনৈতিক সরকারকে হটানো ততটা কঠিন হবে না। তাই আওয়ামী লীগ ও তাদের শুভাকাক্সক্ষীদের প্রথম লক্ষ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইউনূস সরকারকে সরানো। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে আওয়ামীপন্থি মাঠের নেতাদের জিতিয়ে আনা। সব শেষে মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ইউনূস-পরবর্তী সরকারকে বিদায় জানিয়ে হারানো মসনদ পুনরুদ্ধার।

জামায়াতে ইসলামী এতদিন প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলে এসেছে। সম্প্রতি নানা কারণে লন্ডন সফরের পর জামায়াত নেতারা ২০২৬ সালের রমজানের আগে তথা মধ্য ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের উপদেশ দিচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছিল যে নির্বাচন যত পিছিয়ে যাবে, জামায়াত মাঠপর্যায়ে ততই সংগঠিত হবে এবং প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়োগ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবে। সেই অবস্থান থেকে জমায়াতের সরে আসার কারণ খুঁজছেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে তিনটি বাস্তবতা সামনে এসেছে। প্রথমত দল হিসেবে জামায়াত এখনো নিষিদ্ধ।  দ্বিতীয়ত তাদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক বাতিল অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয়ত তাদের একজন শীর্ষ নেতা এখনো জেলে আছেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই এ তিনটি সমস্যার সমাধানকল্পে নির্বাচন কমিশনকে কাজে লাগাবে জামায়াত।

ইউনূস সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক বসানো বা তথাকথিত সেনা-সমর্থিত সরকার বলার সুযোগ নেই। আবার তারা নির্বাচিত সরকারও নয়। এ সরকারের বৈধতার নেপথ্যে রয়েছে একটি ‘৩৬শে জুলাই বিপ্লব’ এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বা দেশের একান্ত প্রয়োজনীয়তার আলোকে বৈধতা প্রদান। তাই নির্বাচনের বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য কারিগর ও সর্বোচ্চ আদালত কী প্রত্যাশা করে, সেটাও বিবেচ্য বিষয়। জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য বা মূল নেতারা ইতোমধ্যেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। তবে নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনের জন্য সারা দেশে বিস্তৃত যে সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন তা অর্জনে তারা পিছিয়ে আছে। অন্যদিকে তারুণ্যনির্ভর দলটি দলীয় তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা, ক্ষেত্রবিশেষে অপরিপক্বতা, তদবিরবাণিজ্য, সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব এবং বিপ্লবকালীন ঐক্যে ফাটলের মতো কিছু বিরূপ সমালোচনার শিকার হয়েছে। এ অবস্থায় তারা নির্বাচন পেছানোর দাবি নিয়ে কতদূর এগিয়ে যেতে পারবে আর ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধি কামনা করা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কতটা একাত্মতা ও শক্তিমত্তা নিয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভূত হবে, তার ওপরও নির্ভর করবে ভবিষ্যৎ রাজনীতি।

লেখাটি যখন শেষ করছি তখন কানে এলো নতুন কিছু সংবাদ। বিশ্বসেরা আমেরিকাভিত্তিক ইংরেজি সাময়িকী ‘টাইমস’ প্রতি বছরের মতো বিশ্বসেরা ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় নেতা ও নেত্রী বিভাগের উঠে আসা ২২ জনের মধ্যে ৬ নম্বরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  তার চেয়ে বড় কথা ১০০ জনের মধ্যে পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের কারও নাম নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ফলে প্রতিহিংসার শিকার হবেন কি? অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছে ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন। আবার বিদেশি কিছু গণমাধ্যম ভাবছে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ করিডরের আড়ালে মিয়ানমার সীমান্তে ঘাঁটি গাড়তে যাচ্ছে আমেরিকা ও ইউরোপ, যা চীন কিংবা অন্য বহু দেশ আদৌ প্রত্যাশা করে না। চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ ও প্রভাবেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের রাজনীতি, এমনটাও মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্লেষকরা। তাই চীন কি রাজনৈতিক সরকার চায় না ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে? এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার প্রত্যাশা রইল।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
ফিলিস্তিনের করুণ ইতিহাস
আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
জঞ্জাল থেকে সার
জঞ্জাল থেকে সার
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প
কিয়েভে হামলায় আমি খুশি নই: ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের
মানুষের প্রতি গভীর মমত্ববোধ ছিল পঙ্কজ ভট্টাচার্যের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারী এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বদিসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার
বার কাউন্সিল পরীক্ষা আজ, ভুয়া প্রশ্নপত্র ছড়ানোর অভিযোগে একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন
মিরপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল্লাহ রিজিকের মালিক
আল্লাহ রিজিকের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’
‘ফেড নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশে ট্রাম্প স্বাধীন’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা
আরবির প্রধান পাঁচ উপভাষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার নামাজের গুরুত্ব
জুমার নামাজের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ এপ্রিল)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে
বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম-কানুনে বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার সময় দুই এসএসসি পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন
সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ৯৯ ককটেল ও ৪০ পেট্রল বোমা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স
বিএসএফের এক জওয়ানকে আটক করেছে পাকিস্তান রেঞ্জার্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব
পারভেজের বোনের পড়াশোনার দায়িত্ব নিলেন ছাত্রদল সভাপতি রাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি
পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী আটকের খবর সঠিক নয় : ডিএমপি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক
ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধের কঠোর সমালোচনায় তার বিলিয়নিয়ার সমর্থক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির
দেশে ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর : জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন
না ফেরার দেশে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী জাহানারা আবেদিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান
যে কোনো মূল্যে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল
ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?
ভারত-পাকিস্তান : কার সামরিক শক্তি কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’
‘সব ভারতের নাটক, নিজেরাই হামলা করিয়েছে তারা’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান
উত্তেজনা চরমে, ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তি স্থগিত করল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান
আকাশপথ বন্ধসহ ভারতের বিরুদ্ধে সেসব সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি
তালার ইউএনও : ছাত্রলীগের কর্মী, মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!
সিনেমার খরচ ১০ কোটি, আয় মাত্র তিন হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত
ভিসা সহজীকরণ বিষয়ে আলোচনা করছে বাংলাদেশ ও আরব আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তান সেনার হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত
কাশ্মীর উত্তেজনার মধ্যেই মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার
ভারত সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে পাকিস্তান, আনা হচ্ছে যুদ্ধবিমান : আনন্দবাজার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত
পাকিস্তানি কূটনীতিকদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে আসছে ‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল
একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে আমেরিকা ও ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
পানি আটকানো ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ হবে, ভারতকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
কাশ্মীর হামলাকে ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ অভিহিত করে পাল্টা হুঁশিয়ারি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা
প্রায় ১২ হাজার একর বনভূমি ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'
কাশ্মীর হামলার দায় স্বীকার, কারা এই 'দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট'

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক
তারেক রহমানকে দেশে না আনার চক্রান্ত চলছে : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য
জাপানে ধর্ষণে অভিযুক্ত দুই মার্কিন নৌ সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ
‘প্রমাণ’ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ ভারতের, করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসছে ইসলামাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট
হামাসকে অপ্রকাশযোগ্য ভাষায় গালি দিলেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে
খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির ৫ শিক্ষার্থী ছাড়া পেয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ
সাবেক ডিবি প্রধান হারুনের ফ্ল্যাট ও প্লট জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী
আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘জামাই আদরে’ আদালতে নেওয়া হচ্ছে : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ
কমিশনের লক্ষ্য হলো জাতীয় সনদ তৈরি করা: ড. আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’
‘বিএসসির সঙ্গে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের একত্রিত করা অপ্রাসঙ্গিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল
পাল্টে যাচ্ছে জামায়াতের কৌশল

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত
ক্ষমতা দেখিয়ে ক্ষমতাচ্যুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার
সিলেটেও খুলছে রপ্তানির দুয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল
আগামী নির্বাচনে ‘এক্স ফ্যাক্টর’ ইসলামি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম
হামজাদের অপেক্ষায় ঢাকা স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

১০৯ কোটি পেল হিমি
১০৯ কোটি পেল হিমি

শোবিজ

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার আকার হচ্ছে দ্বিগুণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার
সম্পর্কের নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-কাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই
চলচ্চিত্রের নাচে কেন প্রাণ নেই

শোবিজ

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত
তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঠেকাতে চক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুম তাহলে ভাঙল!
ঘুম তাহলে ভাঙল!

মাঠে ময়দানে

গাইবেন নায়িকা মৌসুমী
গাইবেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে
নির্বাচন নিয়ে দলের মতের অমিল হলে উত্তেজনা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের
ঢাকা সফর স্থগিত ইসহাক দারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা
বাবার সঙ্গে গান গাওয়ার আনন্দই আলাদা

শোবিজ

কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি
কাঙ্গালিনী সুফিয়ার নামে জাদুঘর-একাডেমি

শোবিজ

বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বাবার ভুলে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের
‘সকল কাঁটা ধন্য করে’ জিত হোক গণতন্ত্রের

সম্পাদকীয়

এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ
এ বছর হচ্ছে না সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
এক পয়েন্ট পেলেই চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল

মাঠে ময়দানে

যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব
যে কোনো মূল্যে ভোট ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে সিরিজ হার
কাবাডিতে সিরিজ হার

মাঠে ময়দানে

বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম
বিদেশে ৪০ থিয়েটারে সিয়াম

শোবিজ

যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি
যুব জনগোষ্ঠীর সংখ্যায় বিভ্রান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ৪৮ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি
ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট
অনিয়মে অ্যাকশন নিতে পারেন না সুপ্রিম কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু
সাংবাদিকদের আন্দোলনের মুখে মুক্তি পেলেন টিপু

প্রথম পৃষ্ঠা