শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

চলেছি সিক্সথ ফ্লোর মিউজিয়াম দেখতে। ছেলেবেলা থেকেই জনএফ কেনেডির হত্যারহস্য নিয়ে ভেবেছি। বিশেষ করে হত্যারহস্যের উদ্ঘাটন হলো না এটা আমাকে কষ্ট দেয়!

ম্যাসাচুয়েটসের ব্রুকলিনে এক আইরিশ আমেরিকান পরিবারে জন্ম জন ফিটজারেল্ড কেনেডির। ডাকনাম জ্যাক। তবে জেএফকে নামেই বেশি পরিচিত। বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র ছিলেন একজন স্বপ্নচারী মানুষ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, তার বড় ছেলে একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবে। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন জেএফকে। বছরের অনেকটা সময় তাঁকে কাটাতে হতো হাসপাতালে। তবে লেখাপড়া ছাড়েননি। উচ্চতর শিক্ষা নেন হার্ভার্ড কলেজে। হার্ভার্ডে পড়ার সময় গবেষণামূলক প্রবন্ধের জন্য ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। খুব কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ব ইউরোপ দেখেন। উৎসাহী হয়ে ওঠেন বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে। এত অসুস্থতা, হাসপাতালে দিন যাপনের পরও জেএফকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ডিনস লিস্টে জায়গা করে নেন। আর কী আশ্চর্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তাঁদের জীবন বদলে দেয়! অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে একসময় আসেন রাজনীতিতে। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মনে মিশ্র ভাবনার দোলাচল! খানিকটা সময় পর আমি যাব সেই রাস্তা দিয়ে, যেখানে একসময় গাড়িবহর নিয়ে জেএফকে এসেছিলেন! পাশে ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল জ্যাকুলিন। হাঁটব সেই রাস্তাটি দিয়ে। ঢুকব সেই বাড়িটিতে যে বাড়ির ছয় তলা থেকে জেএফকেকে গুলি করেছিল অসওয়াল্ড। সে কারণেই মিউজিয়ামের নাম সিক্সথ ফ্লোর। এ এক অদ্ভুত উপলব্ধি! অনেকটা একই ধরনের উপলব্ধি জন্মেছিল অস্ট্রিয়ায় হিটলারের টর্চার চেম্বার মাথাওজেন দেখার সময়।

ব্রিটিশরা একসময় সারা দুনিয়ায় উপনিবেশ বানিয়েছিল। ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে আমেরিকা। এ রাষ্ট্রের ইতিহাসে রয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, উত্থান-পতন। জর্জ ওয়াশিংটন থেকে এ পর্যন্ত যতজন প্রেসিডেন্ট শাসন করেছেন বিশাল দেশটিকে। এদের মধ্যে সেরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, থিওডোর রুজভেল্ট, থমাস জেফারসন, উড্রো উইলসনের নামই উচ্চারিত হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই অসাধারণ প্রজ্ঞাবান। তাঁদের সাহসী সিদ্ধান্তে গড়ে উঠেছে আজকের আমেরিকা।

কিন্তু আমেরিকার আমজনতা এসব অসাধারণ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে সমস্বরে উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট জেএফকে-এর নাম। অথচ তিনি তাঁর কাজের পুরো মেয়াদ শেষ করার আগেই গুলিবিদ্ধ হন। মৃত্যুর ৬০ বছর পরও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে ভালোবাসে! তাদের চোখ ভিজে ওঠে বেদনায়, ভালোবাসায়!

জেএফকে ভালো ছাত্র ছিলেন বরাবর। তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ গোটা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। গবেষণাপত্রটি হোয়াই ইংল্যান্ড সেপ্ট নামে প্রকাশিত হয়। শুধু তা-ই নয়, বইটি সে বছর সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেএফকে সেনাবাহিনীতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধে যোগ দিয়ে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। ১৯৪৩ সালের আগস্টে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সঙ্গীদের জীবন বাঁচান। এ কাজের স্বীকৃতি পান নেভি অ্যান্ড কা পুরস্কারে ভূষিত হয়ে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেনেডি পরিবারের সব স্বপ্ন এলোমেলো করে দেয়। যুদ্ধে বড় ভাই জোসেফ কেনেডি জুনিয়র নিহত হন। বাবার স্বপ্ন পূরণের ভার জেএফকের ওপর এসে পড়ে। তত দিনে জেএফকে নিজেও রাজনীতির ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ রূপে গড়ে তুলছেন তিনি। করেছেন সাংবাদিকতাও।

১৯৪৭ সালে ম্যাসাচুসেটস থেকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জনএফকে। তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী। তাঁর স্লোগান ছিল নতুন প্রজন্ম থেকে একজন নেতা আসছে। ৭৩ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হন জেএফকে। হাউসে সদস্য থাকাকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে নিজেকে যুক্ত করেন। ১৯৫২ সালে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন। পরের বছর জ্যাকুলিন বোভিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর।

পিঠের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় লেখেন, প্রোফাইলস ইন কারেজ নামের বই। এই বই তাঁকে এনে দেয় পুলিৎজার পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে ম্যাসাচুসেটসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হন জেএফকে। অসাধারণ বাগ্মী ছিলেন, ছিল ক্যারিশমেটিক ভাবমূর্তি। নির্বাচনে রিপাবলিকানদের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন।

জ্যাকুলিন ছিলেন তুমুল মেধাবী, ক্যারিশমেটিক। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট জ্যাকুলিন ঘোড়ায় চড়তে জানতেন। ফটোগ্রাফার, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক, ক্রীড়াবিদ, ফ্যাশন আইকন তিনি! রিপোর্টার ও ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করছিলেন ওয়াশিংটন টাইমস হেরাল্ডে। জেএফকের সঙ্গে এক ডিনার পার্টিতে পরিচয়। এরপর প্রেম আর বিয়ে হতে সময় লাগেনি। ১৯৫৩ সালে নিউপোর্টের রোড আইল্যান্ডে সেন্ট ম্যারি রোমান ক্যাথলিক চার্চে বিয়ে হয় তাঁদের।

জিএফকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হলে জ্যাকুলিন প্রথম দিকে ক্যাম্পেইনে সরাসরি যোগ দিতেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় সরাসরি ক্যাম্পেইন না করে একটা নামকরা কাগজে ক্যাম্পেইন ওয়াইফ নামে একটা কলাম লিখতে থাকেন।

দূরদর্শী জেএফকে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের ভোট নিশ্চিত করতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে লিন্ডন বি জনসনকে মনোনীত করেন। সেবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে টেলিভিশন বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। জেএফকে হাজির হন জমকালো কিন্তু দৃষ্টিনন্দন সাজে। বিতর্কের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন প্রাণবন্ত। যুক্তির লড়াইয়ে দুজনে ছিলেন প্রায় সমানসমান। কিন্তু সম্ভবত জেএফকের সাজসজ্জা এবং প্রাণময়তার জন্য জয়ী হন তিনি। তুমুল লড়াইয়ের পর সামান্য ভোটে জয়ী হন জেএফকে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট তিনি। ১৯৬১ সালের ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সেদিন তিনি একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন। যা আজও বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি। সেদিন কতগুলো অমর বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন। যার অর্থ করলে দাঁড়ায়, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন এটাই জানার, দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে সেটা জানার নয়। জানিয়েছিলেন শুরু করার আহ্বান। বলেছিলেন, হয়তো সব কাজ এক দিন, এক হাজার দিন, তার প্রশাসনের মেয়াদের শেষ হবে না। কিন্তু শুরু তো করা যাক।

১৯৬৩ সালের ১১ জুন টেলিভিশনে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে ভোটদানের ক্ষেত্রে সব শ্রেণির নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণের ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেন। ভাষণটি রিপোর্ট টু দ্য আমেরিকান পিপল অন সিভিল রাইটস নামে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে নাগরিক অধিকার আইন পাস হওয়ার প্রাক্কালে জেএফকের এসব প্রস্তাব সে আইনের অংশে পরিণত হয়। নারী, অভিবাসী ও স্থানীয় আমেরিকানদের অধিকার রক্ষায় তিনি ছিলেন যত্নবান। মহাকাশের আধিপত্য কার হবে এ নিয়ে আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব সবার জানা। ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল মহাকাশ পরিভ্রমণ করেন সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন। চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করেন জেএফকে। ১৯৬৯ সালে প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্টং। জেএফকে অবশ্য তখন ধরাধামে নেই! কিন্তু শুরুটা তিনিই করেছিলেন।

জ্যাকুলিন হোয়াইট হাউসকে ঢেলে সাজান। শিল্প, সংস্কৃতি, চিত্রকলার প্রতি তাঁর বিপুল আগ্রহের প্রতিফলন ঘটে গোটা হোয়াইট হাউসে। মাতৃভাষা ছাড়াও স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান ভাষায় পারদর্শী ছিলেন জ্যাকুলিন। প্রান্তিক জাতিগোষ্ঠীর ভাষাও তিনি জানতেন। তাঁর এই প্রতিভা আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক জোরদার করতে কাজে লাগে। দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে পছন্দ করত তাঁর সৌন্দর্য, স্টাইল, কথা বলার ভঙ্গি, সর্বোপরি স্বামী ও সংসারের প্রতি আনুগত্য দেখে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে জেএফকের জীবনে। বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজকর্মের মধ্য দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় অভিষিক্ত তিনি। জেএফকে নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন পরবর্তী নির্বাচনের জন্য। সে কারণেই তাঁর ডালাস সফর। নির্বাচনের জন্য প্রচারণা প্রয়োজন। গণসংযোগের জন্য দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছেন। টেক্সাসে ডেমোক্র্যাটদের কতিপয় নেতার মাঝে বিরোধ ছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করা দরকার। দুই দিনের সফরে টেক্সাস আসেন জেএফকে, সঙ্গে জ্যাকুলিন। সেদিন ২২ নভেম্বর, ১৯৬৩, শুক্রবার। জেএফকে ও জ্যাকুলিনের সঙ্গে টেক্সাসের গভর্নর জন কনালি ও তাঁর স্ত্রী নেলি কনালি। তাঁরা ছিলেন একটা ছাদ খোলা লিমুজিন গাড়িতে। ডিলে প্লাজার পাশ দিয়ে মোটর শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিল তখন। রাস্তার দুই পাশে ছিল স্বতঃস্ফূর্ত জনতার সম্মিলন। প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ফুল হাতে দাঁড়িয়েছিল জনতা। আনন্দধ্বনি করছে। রাস্তাজুড়ে ওয়েলকাম টু ডালাস লেখা ব্যানার। প্রতীক্ষার প্রহর অবশেষে শেষ হলো। জেএফকের গাড়িবহর দেখা গেল। জেএফকে আর জাকুলিন মাঝেমধ্যেই জনতার উচ্ছ্বাসের জবাব দিচ্ছেন। হাসছেন, হাত নাড়ছেন। তখন দুপুর সাড়ে ১২টা। ডিলে প্লাজা অতিক্রম করছিল গাড়িবহর। হঠাৎ গুলির শব্দ! কোনো কিছু বোঝার আগেই আরেকটা গুলি। জেএফকে নেতিয়ে পড়লেন। প্রথম গুলি জেএফকের গলায় আঘাত করে, পরের গুলিটা লাগে মাথায়। শোনা যায় আরও একটা গুলি লেগেছিল। আর শেষ গুলিটাই ছিল আত্মঘাতী। জেএফকে জ্যাকুলিনের গায়ের ওপর হেলে পড়েন। জ্যাকুলিন তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কল্যান্ড হাসপাতালে। চেষ্টা হয়েছিল আপ্রাণ, শেষরক্ষা হয়নি। ৩০ মিনিট পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেএফকেকে মৃত ঘোষণা করে! জেএফকেকে গুলি করা হয়েছিল ডিলে প্লাজায় অবস্থিত টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরি অফিসের ছয় তলার কর্নারের জানালা থেকে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরির কর্মচারী লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়। অসওয়াল্ড মাত্র কিছুদিন আগে এখানে কাজ নিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমেরিকার নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য। অসওয়াল্ড অপরাধের দায় বারবার অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু তিনি দোষী নাকি নির্দোষ তা প্রমাণের আগেই তাকে জীবন দিতে হয়। জেএফকেকে হত্যার পরদিন ডালাস কোর্ট জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় জ্যাক রুবি অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন। জ্যাক রুবি ছিলেন একটি নাইট ক্লাবের মালিক। তিনি জানান প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার প্রতিশোধ হিসেবে তিনি অসওয়াল্ডকে হত্যা করেছেন। মামলা চলাকালীন ১৯৬৭ সালের ৩ জানুয়ারি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রুবি।

বিশ্বজুড়ে শোকের ঢল নামে। সমগ্র আমেরিকা এ আকস্মিক মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ। কান্নায় ভেঙে পড়ে অসংখ্য মানুষ। লক্ষণীয়, ভিয়েতনামসহ যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধ হয়েছিল তারাও ছিল শোককাতর। একজন মানুষের ব্যক্তি ইমেজ না থাকলে এটা সম্ভব না। জেএফকের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর ছোট্ট ছেলে কেনেডি জুনিয়রের (জনজন) স্যালুট দেওয়া ছবিটা হয়তো পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আবেগঘন স্থিরচিত্র! আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে সমাধিস্থ করা হয় জেএফকেকে। জেএফকের মৃত্যুর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই বেলা ২টা ৩৯ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন। তিনি মোটর শোভাযাত্রায় জেএফকের গাড়ি থেকে মাত্র তিন গাড়ি পেছনে ছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য স্বামীহারা জ্যাকুলিন কেনেডিসহ ৩০ জনের মতো লোক। এর নাম রাজনীতি, এরই নাম জীবন! লিন্ডন বি জনসন দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই  চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব দেন ওয়ারেন কমিশনকে। তদন্ত শেষে ৮৮৮ পৃষ্ঠার এক বিশাল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। কমিশনের মতে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে অসওয়াল্ড একাই। এ প্রতিবেদন বিশ্বাস করেনি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ। তারা বিশ্বাস করে, অন্য কোনো সংস্থা অবশ্যই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। কে হত্যা করল জেএফকের মতো তুমুল জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টকে! কোনো ছোটখাটো ব্যক্তির পক্ষে একা এ কাজ সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। এ রহস্য আজও অমীমাংসিত।

    লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
ওষুধ উৎপাদন
ওষুধ উৎপাদন
সর্বশেষ খবর
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা

এই মাত্র | জীবন ধারা

ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা
পুঁজিবাজারে সূচকের মিশ্র প্রবণতা

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে কাল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদের ‘আবির গুলাল’

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে সব কাজ নিষ্ফল হবে: সিইসি
রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে সব কাজ নিষ্ফল হবে: সিইসি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ
বুমরাহকে নিয়ে রবি শাস্ত্রীর পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
ফেনীতে দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ ৭ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’
দুই প্রজন্মের সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প ‘আমার বস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা
সুখী দাম্পত্যের ‘রহস্য’ ফাঁস করলেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল
শাবককে ঘাস খাওয়া শেখাচ্ছে হাতি, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ
পুলিশ সপ্তাহ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ
গাজায় হামলার শিকার ৬৫ শতাংশই নারী-শিশু ও বৃদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল
হ্যাটট্রিক করতে না পারা নিয়ে যা বললেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?
জুনেই ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন আনচেলত্তি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাকিবের আরও কাছে তাইজুল
সাকিবের আরও কাছে তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭১ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭১ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!
ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প
‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান
অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা
হামলার ছয় দিনের মাথায় পহেলগাঁওয়ে বলিউড অভিনেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট

শিল্প বাণিজ্য

ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে
ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে

মাঠে ময়দানে

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত
নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

আবাহনী না মোহামেডান
আবাহনী না মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা