দ্বিরুক্ত শব্দ
১. আধিক্য বোঝাতে দ্বিরুক্ত শব্দ কোনটি?
ক. রাশি রাশি ধন
খ. জ্বর জ্বর বোধ করছি
গ. দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ
ঘ. ধীরে ধীরে যায়
২. দেখতে দেখতে আকাশ কালো হয়ে এলো- এই দ্বিরুক্ত শব্দটি কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. বিশেষণ রূপে
খ. স্বল্পকাল স্থায়ী বোঝাতে
গ. ক্রিয়া বিশেষণ
ঘ. পৌনঃপুনিকতা
৩. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে অব্যয়ের দ্বিরুক্তি কোনটি?
ক. ভয়ে গা ছম ছম করছে
খ. ফোঁড়াটা টন টন করছে
গ. বারবার সে কামান গর্জে উঠল
ঘ. বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
৪. ভিন্নার্থক শব্দযোগে দ্বিরুক্ত শব্দ কোনটি?
ক. ডাল-ভাত খ. চালচলন
গ. ছোট-বড় ঘ. চুপচাপ
৫. ছেলেটিকে চোখে চোখে রেখো- এই দ্বিরুক্ত শব্দে কী প্রকাশ পেয়েছে?
ক. ভাবের প্রগাঢ়তা
খ. সতর্কতা
গ. কালের বিস্তার
ঘ. আধিক্য
৬. বস্তুর ধ্বনির অনুকার কোনটি?
ক. ভেঁউ ভেঁউ খ. ঘেউ ঘেউ
গ. ঘচাঘচ ঘ. ঝিকিমিকি
৭. কোন দ্বিরুক্ত শব্দে আধিক্য প্রকাশ পায়?
ক. গরম গরম জিলাপি
খ. উড়ু উড়ু ভাব
গ. ছোট ছোট ডাল কেটে ফেল
ঘ. নরম নরম হাত
৮. কলকলিয়ে উঠল সেথায় নারীর প্রতিবাদ কোন পদরূপে ধ্বনাত্মক শব্দের ব্যবহার হয়েছে?
ক. বিশেষ্য
খ. বিশেষণ
গ. ক্রিয়া বিশেষণ
ঘ. ক্রিয়া
সংখ্যাবাচক শব্দ
৯. সংখ্যাবাচক শব্দ কত প্রকার?
ক. দুই প্রকার
খ) তিন প্রকার
গ. চার প্রকার
ঘ. পাঁচ প্রকার
১০. একাধিকবার একই একক গণনা করলে যে সমষ্টি পাওয়া যায় তাকে কী বলে?
ক. পরিমাণবাচক সংখ্যা
খ. অঙ্কবাচক সংখ্যা
গ. পূরণবাচক সংখ্যা
ঘ. তারিখবাচক সংখ্যা
১১. অর্ধযুক্ত থাকলে সর্বত্র কোনটি হয়?
ক. চৌথা খ. সাড়ে
গ. সওয়া ঘ. আড়াই
১২. তারিখবাচক শব্দের প্রথম চারটি কোন নিয়মে সাধিত?
ক. বাংলা খ. সংস্কৃত
গ. ফারসি ঘ. হিন্দি
১৩. কোনটি পূরণবাচক শব্দ?
ক. পয়লা
খ. উনিশ
গ. দ্বাদশ
ঘ. ২০
১৪. হিন্দি নিয়মে সাধিত তারিখবাচক শব্দ কোনটি?
ক. দশই
খ. একুশে
গ. তেইশে
ঘ. তেসরা
১৫. সংখ্যা গণনার মূল একক কী?
ক. দশ
খ. এক
গ. এক এবং শূন্য
ঘ. ১ থেকে ৯ পর্যন্ত
১৬. কোনো পূর্ণ সংখ্যার পর অর্ধ যুক্ত থাকলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কী বলা হয়?
ক. দেড় খ. আড়াই
গ. সাড়ে ঘ. স্বপাদ
১৭. এক এককের চার ভাগের এক ভাগকে কী বলা হয়?
ক. চৌথা
খ. তেহাই
গ. আধা
ঘ. পৌনে
১৮. ‘একুশে ফেব্রুয়ারি’ এখানে তারিখবাচক শব্দটি কোন নিয়মে সাধিত হয়েছে?
ক. বাংলার
খ. হিন্দির
গ. সংস্কৃতের
ঘ. আরবির
১৯. শুধুমাত্র কোন শব্দের বচনভেদ হয়?
ক. বিশেষ্য, সর্বনাম
খ. বিশেষ্য, বিশেষণ
গ. বিশেষ্য, ক্রিয়া
ঘ. সর্বনাম, ক্রিয়া
২০. সমষ্টিবোধক শব্দগুলোর বেশির ভাগই কোন ভাষা থেকে আসা?
ক. বাংলা
খ. হিন্দি
গ. ফারসি
ঘ. সংস্কৃত
২১. প্রাণীবাচক ও অপ্রাণীবাচক শব্দে বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ
ক. সকল খ. গণ
গ. বৃন্দ ঘ. মন্ডলী
২২. অপ্রাণীবাচক শব্দে ব্যবহৃত বহুবচনবোধক শব্দ কোনটি?
ক. কুল খ. সব
গ. সমূহ ঘ. আবলি
২৩. নিচের কোন দুটি শব্দ শুধু জন্তুর বহুবচনে ব্যবহৃত হয়?
ক. গুচ্ছ, দাম
খ. পাল, যূথ
গ. পাল, পুঞ্জ
ঘ. সব, রাজি
২৪. বিশেষ নিয়মে সাধিত বহুবচনের উদাহরণ কোনটি?
ক. অঢেল টাকা-পয়সা
খ. লাল লাল ফুল
গ. সবাই সব জানে না
ঘ. বাগানে ফুল ফুটেছে
২৫. ‘বচন’ অর্থ কী?
ক. সংখ্যার ধারণা
খ. গণনার ধারণা
গ. ক্রমের ধারণা
ঘ. পরিমাণের ধারণা
২৬. অনেক সময় বিশেষ্য ও বিশেষণ পদের দ্বিত্ব প্রয়োগে কী সাধিত হয়?
ক) বহুবচন
খ) একবচন
গ) সন্ধি
ঘ) লিঙ্গ
২৭. ‘কমল’ শব্দটির শেষে কোন বহুবচনবোধক শব্দটি বসবে?
ক. গণ খ. দাম
গ. নিকর ঘ. রাজি
২৮. কিসের ভেদে ক্রিয়ার রূপের কোনো পার্থক্য হয় না?
ক. কালভেদে খ. বচনভেদে গ. পুরুষভেদে ঘ. বর্ণনাভেদে
উত্তরমালা : ১. ক ২. খ ৩. গ ৪. ক ৫. খ ৬. গ ৭. গ ৮. ঘ ৯. গ ১০. ক ১১. খ ১২. ঘ ১৩. গ ১৪. ঘ ১৫. খ ১৬. গ ১৭. ক ১৮. ক ১৯. ক ২০. ঘ ২১. ক ২২. ঘ ২৩. খ ২৪. গ ২৫. ক ২৬. ক ২৭. গ ২৮. খ