আপাতত শুটিং বন্ধ। জয়াও গৃহবন্দী। এমনিতে বাড়ির মানুষের সঙ্গেই সময় কাটাতে ভালোবাসেন জয়া। সেই হিসেবে পরিবারের সঙ্গেই লকডাউনের দীর্ঘ সময় কাটাচ্ছেন। তবে স্থির হয়ে বসে নেই। সময় পার করছেন নানা দেশের নানা স্বাদের মুভি দেখে, ফেসবুকে বিভিন্ন বিষয় শেয়ার ও পোস্ট করে আর ছাদবাগানে সময় দিয়ে। সকালে উঠেই চলে যান ছাদবাগানে। ছাদবাগান থেকে মাঝে মাঝে হরেক রকম সবজিও সংগ্রহ করেন। কিছু বিষয়ে লেখালেখিতেও সময় দিচ্ছেন এখন। কোয়ালিটি টাইম পার করছেন এভাবেই। যদিও মনের মধ্যে সর্বদা টেনশন নিয়ে রয়েছেন দেশের ও মানুষের সার্বিক পরিস্থিতি চিন্তা করে। গতকাল দুপুরে প্রিয় ক্লিওকে খেতে দেওয়া নিজের বাগানের আম্রপালির ছবি ফেসবুকে দিয়ে ক্যাপশনে লেখেন, ‘ছাদবাগানের প্রথম আম্রপালি। ক্লিওর খুবই প্রিয়।’ মে মাসের ১৭ তারিখে ছাদবাগান থেকে সংগ্রহকৃত সবজির ছবি দিয়ে লেখেন, ‘অসময়ে সিম, শর্ষে আর জিরে ফোঁড়ন হবে।’ এ ছাড়া ৩১ মে-তে জাহাজি বাড়ির ছবি দিয়ে স্মৃতি রোমন্থন করেন। এদিনে আবার একটি মুভির ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘পথের পাঁচালী রঙিন হলে যেমন লাগত...।’ অসহায় মানুষ শুধু নয়, জয়া আহসান একজন পশুপ্রেমী। তিনি করোনাময় সময়েও নিয়মিত কুকুরদের খাবার দিচ্ছেন।