২৫ নভেম্বর, ২০১৯ ১৩:৫৫

একই অভিযোগ আছে এমন আরেকজনকে সাধারণ সম্পাদক বানানো হলো কিভাবে?

শওগাত আলী সাগর

একই অভিযোগ আছে এমন আরেকজনকে সাধারণ সম্পাদক বানানো হলো কিভাবে?

বাঁ-দিক থেকে যুবলীগের সদ্য নির্বাচিত সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল

যুবলীগের নতুন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে সবাই উচ্ছ্বাসে ভাসছেন। শিক্ষিত, সংস্কৃতি অন্তপ্রাণ শেখ ফজলে শামস পরশ এর সাথে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাওয়া মাইনুল হোসেন খান নিখিলকে নিয়ে তেমন একটা কথাবার্তা হচ্ছে না। নিখিল মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদক, সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন- এতে তার রাজনৈতিক, সাংগঠনিক দক্ষতার প্রমাণ পা্ওয়া যায়। কিন্তু ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুবলীগ যে অপকর্মে জড়িয়ে পড়েছিলো- তা থেকে নিখিল কতোটা মুক্ত ছিলেন সে সব নিয়ে তেমন একটা আলোচনা হচ্ছে না। পরশের সাথে পরশের মতোই সাধারণ সম্পাদক না হলে পরশের দায়িত্ব পালন কঠিন হয়ে যাবে এটা তো স্বাভাবিক।

নানা বিতর্কের কারণে স্বেচ্ছাসেবক লীগের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটির কার্যকরী সভাপতির বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি হয়েছে। তাহলে কি দাঁড়ালো? যে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে নতুন কমিটি, সেই বিতর্ক থেকে দল আসলে বের হতে পারেনি।

মাইনুল হোসেন খান নিখিলকে নিয়েও পত্র-পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছে। দুদক তার বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেও খবর বেরিয়েছে। তা হলে কি দাঁড়ালো? যেই অভিযোগে ওমর ফারুক চৌধুরীদের কমিটি ভেঙে দেয়া হয়েছিলো- একই রকমের অভিযোগ আছে এমন আরেকজনকে সাধারণ সম্পাদক বানানো হলো কিভাবে?

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর