সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫ ০০:০০ টা

লড়াই শুধু নৌকা ধানে নয়

বিদ্রোহীরাও বড় ফ্যাক্টর। দুই দলই কমবেশি সংকটে

জুলকার নাইন, মাহমুদ আজহার ও গোলাম রাব্বানী

লড়াই শুধু নৌকা ধানে নয়

সারা দেশে ২৩৪ পৌরসভা নির্বাচনকে ঘিরে চলছে রাজনৈতিক উত্তাপ। দলীয় প্রতীকে এবার প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন পৌরসভার মেয়ররা। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নৌকা ও বিএনপির ধানের শীষের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলেও ছেড়ে কথা বলছেন না স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিদ্রোহীরাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আসন্ন নির্বাচনে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিদ্রোহীদের পাশাপাশি জামায়াতের নেতারাও এবার হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। শুধু তাই নয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সরাসরি মনোনীত প্রার্থীদের ছাপিয়ে দুই দলের বিদ্রোহীরাই কমপক্ষে তিনটি পৌরসভায় মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সারা দেশের প্রতিনিধিদের তথ্যে ভোটের মাঠের এ চিত্র উঠে এসেছে।

মাঠের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের মধ্যে মূল লড়াই হচ্ছে ১৩৯টি পৌরসভায়। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের ত্রিমুখী মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে ১৫টিতে। একই ভাবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি জামায়াত ও জাতীয় পার্টির ত্রিমুখী ৮টিতে, আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহী আওয়ামী লীগের দ্বিমুখী ১৭, বিএনপি ও বিদ্রোহী বিএনপির দ্বিমুখী ২, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির দ্বিমুখী ১, আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও অন্যান্য ছোট দলের ত্রিমুখী ৫, বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহী বিএনপির দ্বিমুখী ৩, আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বিদ্রোহী বিএনপির ত্রিমুখী ৫, আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহী বিএনপির দ্বিমুখী ৩, বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ ও জামায়াতের দ্বিমুখী ১, আওয়ামী লীগ, বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ত্রিমুখী ১৬, বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দ্বিমুখী ২, আওয়ামী লীগ ও বিদ্রোহী বিএনপির দ্বিমুখী ১, আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য ছোট দলের দ্বিমুখী ৩, বিএনপি ও অন্যান্য ছোট দলের দ্বিমুখী ১ এবং চতুর্মুখী লড়াই হচ্ছে ২টি পৌরসভায়।

রংপুর বিভাগ : পঞ্চগড় সদর পৌরসভায় ত্রিমুখী লড়াই হবে বর্তমান মেয়র বিএনপির প্রার্থী তৌহিদুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের জাকিয়া খাতুন ও স্বতন্ত্র জামায়াতের আবদুল খালেকের মধ্যে। কুড়িগ্রামে দুই পৌরসভার সদরে আওয়ামী লীগের আ. জলিল ও বিএনপির নুর ইসলাম নুরু এবং নাগেশ্বরীতে ত্রিমুখী লড়াইয়ে আছে আওয়ামী লীগের মো. হোসেন ফাকু, বিএনপির আদম আলী ও জাতীয় পার্টির আ. রহমান মিয়া। উলিপুরে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে জাতীয় পার্টির সফিকুল ইসলাম দারা ও বিএনপির তারিক আবু আলা চৌধুরীর মধ্যে। গাইবান্ধা সদরে মূল লড়াইয়ে আছেন বর্তমান মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামছুল আলম, আওয়ামী লীগ অ্যাডভোকেট শাহ মাসুদ জাহাঙ্গীর কবির মিলন ও বিএনপির শহীদুজ্জামান শহীদ, গোবিন্দগঞ্জে আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান ও বিএনপির মো. ফারুক আহমেদ, সুন্দরগঞ্জে আওয়ামী লীগের বর্তমান মেয়র আবদুল্লাহ আল মামুন ও বিএনপি প্রার্থী আজাদুল করিম প্রামাণিক নিপুর মধ্যে হবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা। ঠাকুরগাঁওয়ে তিন পৌরসভার মধ্যে সদরে দ্বিমুখী লড়াই হবে বিএনপির মির্জা ফয়সাল আমিন ও আওয়ামী লীগে তাহমিনা মোল্লা, পীরগঞ্জে ত্রিমুখী লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের কশিরুল আলম কশির, বিএনপির রাজিউর রহমান রাজু ও জাতীয় পার্টির গোলাম হোসেনের মধ্যে। দিনাজপুরের পাঁচ পৌরসভার মধ্যে সদরে বিএনপির সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম এবং আওয়ামী লীগের আনোয়ারুল ইসলামের দ্বিমুখী লড়াই, বীরগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোশাররফ হোসেন বাবুল, বিএনপির আলহাজ আমিরুল বাহার ও জামায়াতের মোহাম্মদ হানিফ, বিরামপুরে বিএনপির আজাদুল ইসলাম আজাদ, আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আক্কাস আলী ও জামায়াতের মো. এনামুল হকের ত্রিমুখী, হাকিমপুরে আওয়ামী লীগের এনএএম জামিল হোসেন ও বিএনপির সাখাওয়াত হোসেন শিল্পীর দ্বিমুখী এবং ফুলবাড়ীতে বিএনপির শাহাদত্ আলী সাহাজুল ও আওয়ামী লীগের শাহাজাহান আলী সরকার পুতুকে ত্রিমুখী লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী খনি আন্দোলনের নেতা বর্তমান মেয়র মুরতুজা সরকার মানিকের। রংপুরের বদরগঞ্জ পৌরসভায় মূল লড়াই হবে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আজিজুল হক ও আওয়ামী লীগের উত্তম সাহার। লালমনিরহাটের দুই পৌরসভার মধ্যে সদরে আওয়ামী লীগের রিয়াজুল ইসলাম রিন্টু ও বিএনপির আবদুল হালিমের দ্বিমুখী এবং পাটগ্রামে বিএনপির মোস্তাফা সালাউজ্জামান ওপেল ও আওয়ামী লীগের শমসের আলীর মধ্যে হবে মূল লড়াই। নীলফামারীর জলঢাকায় দ্বিমুখী লড়াইয়ে আওয়ামী লীগের আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর ও বিএনপির ফাহমিদ ফয়সল চৌধুরী কমেট এবং সৈয়দপুরে আওয়ামী লীগের সাখাওয়াত্ হোসেন খোকন ও বিএনপির আমজাদ হোসেন সরকার আছেন।

রাজশাহী : রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার মধ্যে মুণ্ডুমালায় আওয়ামী লীগের গোলাম রাব্বানী ও বিএনপির ফিরোজ কবীর, তানোরে আওয়ামী লীগের ইমরুল হক ও বিএনপির মিজানুর রহমান, চারঘাটে আওয়ামী লীগের নার্গিছ খাতুন ও বিএনপির জাকিরুল ইসলাম বিকুল, পুঠিয়ায় আওয়ামী লীগের রবিউল আলম রবি ও বিএনপির আসাদুল হক আসাদ, ভবানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের আবদুল মালেক ও বিএনপির আবদুর রাজ্জাক প্রামাণিক, তাহেরপুরে আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ ও বিএনপির আ ন ম সামসুর রহমান মিন্টু, কেশরহাটে বিএনপির আলাউদ্দিন আলো ও আওয়ামী লীগের শহিদুজ্জামান শহিদ, নওহাটায় বিএনপির মকবুল হোসেন ও আওয়ামী লীগের আবদুল বারী খান, কাটাখালীতে আওয়ামী লীগের আব্বাস আলী ও বিএনপির মাসুদ রানা, কাকনহাটে আওয়ামী লীগের আবদুল মজিদ ও বিএনপির হাফিজুর রহমান হাফিজ, দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের তোফাজ্জল হোসেন ও বিএনপির সাইদুর রহমান মন্টু মূল লড়াইয়ে রয়েছেন। তবে গোদাগাড়ীতে আওয়ামী লীগের মনিরুল ইসলাম বাবু, বিএনপির আনোয়ারুল আলম চৌধুরী ও জামায়াতের আমিনুল ইসলামের এবং আড়ানীতে আওয়ামী লীগের মুক্তার আলী, বিএনপির তোজাম্মেল হক ও বিএনপির বিদ্রোহী বর্তমান মেয়র নজরুল ইসলামের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। জয়পুরহাটের তিন পৌরসভার সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, বিএনপির অধ্যক্ষ সামসুল হক ও জাতীয় পার্টির তিতাস মোস্তফার ত্রিমুখী, কালাইয়ে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সাজ্জাদুল রহমান কাজল ও বিএনপির বিদ্রোহী আনিছুর রহমান তালুকদার, আক্কেলপুরে আওয়ামী লীগের গোলাম মাহফুজ চৌধুরী অবসর ও বিএনপির বিদ্রোহী আলমগীর চৌধুরী বাদশার মধ্যে মূল লড়াই হবে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার পৌরসভার মধ্যে সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সামিউল হক লিটন ও বিএনপির অধ্যাপক আতাউর রহমান, শিবগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কারিবুল হক রাজিন ও জামায়াতের জাফর আলী, নাচোলে আওয়ামী লীগের আবদুর রশিদ খান ঝুলু ও বিএনপির কামরুজ্জামান, রহনপুরে আওয়ামী লীগের গোলাম রাব্বানী বিশ্বাস ও বিএনপির তারেক আহমেদের হবে মূল লড়াই। নাটোরের ছয় পৌরসভার মধ্যে নাটোর পৌরসভায় বিএনপির শেখ এমদাদুল হক আল মামুন ও আওয়ামী লীগের উমা চৌধুরী জলি, সিংড়ায় বিএনপির শামীম আল রাজি সিহানুর রহমান ও আওয়ামী লীগের জান্নাতুল ফেরদৌস, বড়াইগ্রামে বিএনপির মো. ইসাহাক আলী, আওয়ামী লীগের আবদুল বারেক এবং বিএনপির বিদ্রোহী অ্যাডভোকেট মো. শরিফুল হক মুক্তার মধ্যে ত্রিমুখী, গোপালপুরে বিএনপির নজরুল ইসলাম মোলাম ও বিএনপির বিদ্রোহী মঞ্জুরুল ইসলাম বিমলের, গুরুদাসপুর পৌরসভায় বিএনপির সাবেক মেয়র মো. মশিউর রহমান বাবলু ও আওয়ামী লীগের শাহনেওয়াজ আলী মোল্লা, নলডাঙ্গায় বিএনপির মো. আব্বাস আলী নান্নু ও আওয়ামী লীগের সফির উদ্দিন মোল্লার মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। পাবনার ৭টি পৌরসভার মধ্যে পাবনা পৌরসভায় স্বতন্ত্র কামরুল হাসান মিন্টু ও আওয়ামী লীগের রকিব হাসান টিপু, সুজানগরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মো. তোফাজ্জল হোসেন তোফা ও বিএনপির বিদ্রোহী আযম আলী বিশ্বাস, সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগের মিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী নফিজ উদ্দিন, ভাঙ্গুড়ায় আওয়ামী লীগের গোলাম হাসনাইন রাসেল ও দলের বিদ্রোহী আজাদ খান, চাটমোহরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মির্জা রেজাউল করিম দুলাল ও বিএনপির বিদ্রোহী সাবেক মেয়র উপজেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আবদুল মান্নানের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। ফরিদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র খ ম কামরুজ্জামান মাজেদের সঙ্গে দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী আসাদুজ্জামান আলালের লড়াই হবে।

নওগাঁর দুই পৌরসভার নওগাঁ সদরে মূল লড়াই হবে বিএনপির নজমুল হক সনির সঙ্গে আওয়ামী লীগের দেওয়ান ছেকার আহম্মেদ শিষানের। নজিপুর পৌরসভায় লড়াই হবে বিএনপির আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের রেজাউল কবির চৌধুরী। বগুড়া জেলার নয় পৌরসভার মধ্যে দেশের সর্ববৃহত্ বগুড়া পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপির বর্তমান মেয়র অ্যাডভোকেট এ কে এম মাহবুবর রহমানের ধানের শীষের সঙ্গে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম মন্টুর মধ্যে। শান্তাহারে বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের রাশেদুল ইসলাম রাজার। শেরপুর পৌরসভায় বর্তমান মেয়র বিএনপির স্বাধীন কুমার কুণ্ডুর সঙ্গে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের আবদুস সাত্তারের। ধুনটে আওয়ামী লীগের শরিফুল ইসলাম খানের সঙ্গে মূল লড়াই হবে বিএনপির সাবেক মেয়র আলীমুদ্দিন হারুন মণ্ডলের। নন্দীগ্রামে বিএনপির বর্তমান মেয়র শুশান্ত কুমার শান্তর সঙ্গে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম পিংকু ও বিএনপির বিদ্রোহী কামরুল হাসান সিদ্দিকী জুয়েলের। শিবগঞ্জে বিএনপির মতিয়ার রহমান মতিনের সঙ্গে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের তৌহিদুর রহমান মানিকের। গাবতলীতে বিএনপির সাইফুল ইসলাম সাইফের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের মোমিনুল হক শিলুর। কাহালুতে আওয়ামী লীগের হেলাল উদ্দিন কবিরাজের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বিএনপির আবদুল মান্নানের। সিরাজগঞ্জের ছয়টি পৌরসভার মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সৈয়দ আবদুর রউফ মুক্তা ও বিএনপির অ্যাড. মোকাদ্দেস আলীর মধ্যে মূল লড়াই হবে। উল্লাপাড়ায় পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ও বিএনপির বর্তমান মেয়র বেলালের মধ্যে লড়াই হবে। বেলকুচি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বেগম আশানুর বিশ্বাস ও বিএনপির হাজী জামাল উদ্দিন ভুইয়ার মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। শাহজাদপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হালিমুল হক মীরু ও বিএনপির নজরুল ইসলামের মধ্যে লড়াই হবে। রায়গঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল পাঠান ও জামায়াতের বর্তমান মেয়র স্বতন্ত্র প্রার্থী মোশারফ হোসেন আকন্দ ও বিএনপির নুর সাঈদ সরকারের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। কাজিপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হাজী নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে বিএনপির বিদ্রোহী বর্তমান মেয়র আবদুস সালাম ও বিএনপির মাসুদ রায়হান মুকুলের ত্রিমুখী লড়াই হবে।

চট্টগ্রাম বিভাগ : চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জাফর উল্লাহ টিটুর সঙ্গে বিএনপির আজমত উল্লাহ বাহাদুর, বাঁশখালীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিমুল হক চৌধুরীর সঙ্গে বিএনপির কামরুল ইসলাম হোসাইনীর, চন্দনাইশে এলডিপির প্রার্থী মো. আইয়ুবের সঙ্গে আওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম খোকার, সাতকানিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. জোবায়েরের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী রফিকুল আলমের, মিরসরাইয়ে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী এ জেড এম রফিকুল ইসলাম পারভেজের, পটিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যাপক হারুন অর রশীদ, বিএনপির প্রার্থী তৌহিদুল আলমের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সাবেক মেয়র শামসুল আলম মাস্টারের ত্রিমুখী লড়াই হবে।

রাউজানে আওয়ামী লীগের দেবাশীষ পালিত, বিএনপির আবদুল্লাহ আল হাসান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাইফুল ইসলাম চৌধুরী রানার ত্রিমুখী লড়াই হবে। বারইয়ারহাটে আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী মাইনুদ্দিন লিটনের, রাঙ্গুনিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহজাহান শিকদারের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী হেলাল উদ্দিন শাহের এবং সীতাকুণ্ডে আওয়ামী লীগের বদিউল আলম, বিএনপির সৈয়দ আবুল মনসুর ও জামায়াতের (স্বতন্ত্র) প্রার্থী তৌহিদুল হক চৌধুরীর ত্রিমুখী লড়াই হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী তাকজিল খলিফা কাজলের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী মো. মন্তাজ মিয়ার দ্বিমুখী লড়াই হবে। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমানের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী মুহম্মদ গোলাম রাব্বানীর (নয়ন বাঙ্গালী), হোমনায় বিএনপির আবদুল লতিফের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মো. নজরুল ইসলামের, দাউদকান্দিতে বিএনপির কে এম আই খলিল ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাঈম ইউছুফ সেইনের, লাকসামে আওয়ামী লীগের অধ্যাপক আবুল খায়েরের সঙ্গে বিএনপির শাহনাজ আক্তারের, চান্দিনায় আওয়ামী লীগের মো. মফিজুল ইসলাম ও বিএনপির শাহ্ মোহাম্মদ আলমগীর খানের, বরুড়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী বাহাদুরুজ্জামান ও বিএনপির জসিম উদ্দিন পাটোয়ারীর মধ্যে লড়াই হবে।

রাঙামাটিতে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আকবর হোসেন চৌধুরী, বিএনপির প্রার্থী মো. সাইফুল ইসলাম চৌধুরী ভুট্টো ও জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. গঙ্গা মানিক চাকমার মধ্যে। ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওমর ফারুক খানের সঙ্গে দ্বিমুখী বিএনপির প্রার্থী কাজী সাইফুর রহমান স্বপনের দ্বিমুখী লড়াই হবে। ফেনী সদর পৌরসভায় মেয়র পদে একক প্রার্থী হওয়ায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাজী আলাউদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া পরশুরাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরী সাজেলও একক প্রার্থী হওয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। খাগড়াছড়ি পৌর নির্বাচনে ত্রিমুখী খাগড়াছড়িতে নাগরিক কমিটির স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র মো. রফিকুল আলম, বিএনপির প্রার্থী আবদুল মালেক মিন্টু ও ইউপিডিএফ সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী কিরণ মারমার ত্রিমুখী লড়াই হবে। মাটিরাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী মোহাম্মদ আলী বাদশাহর সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামছুল হকের দ্বিমুখী লড়াই হবে।

চাঁদপুরের মতলবে বিএনপির প্রার্থী এনামুল হক বাদলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আওলাদ হোসেন লিটনের, ফরিদগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মাহফুজুল হক, বিএনপির মো. হারুন অর রশীদ ও বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী বর্তমান মেয়র মঞ্জিল হোসেনের ত্রিমুখী লড়াই হবে। হাজীগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুবুল আলম লিপন, বিএনপির প্রার্থী আবদুল মান্নান খান বাচ্চু ও বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হেলাল উদ্দিন মজুমদারের ত্রিমুখী লড়াই হবে। কচুয়া বিএনপির প্রার্থী বর্তমান মেয়র হুমায়ুন কবির প্রধান, আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল আলম স্বপন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইকবাল আজিজ শাহীনের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় পৌরসভায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ইউসুফ আলীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাইফুদ্দিনের, চৌমুহনীতে বিএনপির প্রার্থী জহির উদ্দিন হারুনের আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আক্তার হোসেন ফয়সলের এবং বসুরহাটে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল কাদের মির্জা, বিএনপির প্রার্থী কামাল উদ্দিন চৌধুরী ও জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোশারফ হোসেনের ত্রিমুখী লড়াই হবে। চাটখিলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোহাম্মদ উল্যা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। বান্দরবান সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইসলাম বেবী, বিএনপির জাবেদ রেজা ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মিজানুর রহমান বিপ্লবের সঙ্গে ত্রিমুখী লড়াই হবে। লামায় দ্বিমুখী লড়াই হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জহিরুল ইসলামের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী আমির হোসেনের।

সিলেট বিভাগ : মৌলভীবাজার সদরে আওয়ামী লীগের ফজলুর রহমানের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী অলিউর রহমানের, কুলাউড়ায় বিএনপির প্রার্থী কামাল উদ্দিন আহমদ জুনায়েদ, আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে এম শফি আহমদ সলমান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শফি আলম ইউনূসের ত্রিমুখী, কমলগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জুয়েল আহমেদ ও বিএনপির প্রার্থী আবু ইব্রাহিম জমসেদের, বড়লেখায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরী, বিএনপির আনোয়াল ইসলাম ও জামায়াতের খিজির আহমদের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। সিলেটের গোলাপগঞ্জে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সিরাজুল জব্বার চৌধুরী, বিএনপির গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী শাহীন ও আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলুর ত্রিমুখী, জকিগঞ্জে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা খলিল উদ্দিন, আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতা মাওলানা হিফজুর রহমান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক আহমদের ত্রিমুখী এবং কানাইঘাটে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র লুত্ফুর রহমান, জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী অলিউল্লাহ এবং নিজাম উদ্দিন আল মিজানের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। সুনামগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী আয়ুব বখত জগলুল, বিএনপি প্রার্থী অধ্যক্ষ শেরগুল আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান গনিউল সালাদীনের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। ছাতকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী ও বিএনপির শামসুর রহমান শামসু ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল ওয়াহিদ মজনুর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। দিরাই পৌরসভায় দ্বিমুখী লড়াই হবে বিএনপির মাঈন উদ্দিন চৌধুরী মাসুক ও আওয়ামী লীগের মোশাররফ মিয়া, জগন্নাথপুরে আওয়ামী লীগের আবদুল মনাফ, বিএনপির রাজু আহমেদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ নূরুল করিমের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। হবিগঞ্জ সদরে বিএনপি প্রার্থী জি কে গউছ ও আওয়ামী লীগ প্রার্থী আতাউর রহমান সেলিমের, নবীগঞ্জে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান মেয়র অধ্যাপক তোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী ও বিএনপির প্রার্থী ছাব্বির আহমেদের, শায়েস্তাগঞ্জে বিএনপির প্রার্থী এফ এম আহমেদ অলি ও আওয়ামী লীগের মো. ছালেক মিয়া, চুনারুঘাটে বিএনপির নাজিম উদ্দিন শামছু ও আওয়ামী লীগের সাইফুল ইসলাম রুবেল, মাধবপুরে আওয়ামী লীগের হিরেন্দ্র লাল সাহার সঙ্গে বিএনপি প্রার্থী হাবিবুর রহমান মানিকের মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা জমে উঠেছে।

খুলনা বিভাগ : মেহেরপুরের গাংনীতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান মেয়র আহম্মদ আলী, বিএনপির প্রার্থী ইনসারুল হক ইন্সু ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আশরাফুল ইসলামের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। কুষ্টিয়া সদরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনোয়ার আলী ও বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দিন, মিরপুরে আওয়ামী লীগের এনামুল হক, বিএনপির আবদুল আজিজ খান ও জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা আবুল হাসেমের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগের হাজী শামীমুল হক ছানার সঙ্গে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) প্রার্থী আবদুল আলিম স্বপনের সঙ্গে দ্বিমুখী লড়াই হবে। কুমারখালীতে আওয়ামী লীগের সামসুজ্জামান অরুণ ও বিএনপির তারিকুল হক লিপন এবং খোকসা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী তারিকুল হক তারিক, বিএনপি রাজু আহম্মেদ ও আওয়ামী লীগের আল মাসুদ মোর্শেদ শান্তর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে।

চুয়াডাঙ্গা সদরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু এবং বিএনপি মনোনীত প্রার্থী খন্দকার আবদুল জব্বার সোনার মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। আলমডাঙ্গা পৌরসভায় মেয়র পদে ৬ প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাসান কাদির গনু এবং বিএনপি প্রার্থী মীর মহিউদ্দিনের মধ্যে দ্বিমুখী লড়াই হবে। জীবননগর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুন্সি নাসির উদ্দিন, আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম এবং বিএনপি প্রার্থী নোয়াব আলীর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। দর্শনায় আওয়ামী লীগের মতিয়ার রহমান এবং বিএনপি প্রার্থী মহিদুল ইসলামের মধ্যে দ্বিমুখী লড়াই হবে।

ঝিনাইদহের শৈলকূপায় আওয়ামী লীগের কাজী আশরাফুল আজম ও বিএনপির খলিলুর রহমান, হরিণাকুণ্ডু আওয়ামী লীগের শাহিনুর রহমান রিন্টু ও বিএনপির জিন্নাতুল হক, কোটচাঁদপুরে আওয়ামী লীগের সহিদুজ্জামান সেলিম ও বিএনপির সালাহউদ্দীন বুলবুল সিডল, মহেশপুরে আওয়ামী লীগের খান আবদুর ও বিএনপির নজিবুদ্দৌলা নাসেরের মধ্যে দ্বিমুখী লড়াই হবে। যশোর সদরে বিএনপির মারুফুল ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জহিরুল ইসলাম রেন্টু চাকলাদার, চৌগাছায় বিএনপির সেলিম রেজা আওলিয়া, আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর উদ্দিন আল মামুন হিমেল এবং আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম সাইফুর রহমান বাবুল,  বাঘারপাড়ায় বিএনপির আবদুল হাই মনার সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুজ্জামান বাচ্চু, মণিরামপুরে আওয়ামী লীগের মাহামুদুল হাসান ও বিএনপির শহীদ ইকবাল হোসেন, নওয়াপাড়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সুশান্ত কুমার দাস শান্ত, বিএনপির প্রার্থী রবিউল হোসেন ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ফারুক হোসেন, কেশবপুরে বিএনপির আবদুস সামাদ বিশ্বাস ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল ইসলামের মধ্যেই দ্বিমুখী লড়াই হবে।

মাগুরায় আওয়ামী লীগের খুরশিদ হায়দার টুটুল ও বিএনপির ইকবাল আখতার খান কাফুর, নড়াইলের কালিয়ায় আওয়ামী লীগের ওয়াহিদুজ্জামান হীরার সঙ্গে তিন বিদ্রোহী প্রার্থী সোহেলী পারভীন নিরী, ফকির মুশফিকুর রহমান লিটন ও বর্তমান মেয়র বি এম ইমদাদুল হক টুলুর মধ্যে চতুর্মুখী লড়াই হবে। নড়াইল সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর বিশ্বাসের সঙ্গে বিএনপির প্রার্থী জুলফিকার আলী মণ্ডলের মধ্যে দ্বিমুখী লড়াই হবে। বাগেরহাট সদরে আওয়ামী লীগের খান হাবিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মীনা হাসিবুল হাসান শিপন, মোরেলগঞ্জে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট মনিরুল হক তালুকদারের সঙ্গে বিএনপির আবদুল মজিদ জব্বারের দ্বিমুখী লড়াই হবে। খুলনার পাইকগাছায় আওয়ামী লীগের সেলিম জাহাঙ্গীর, বিএনপির অ্যাডভোকেট জি এম আবদুস সাত্তার ও জামায়াতের স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদের ত্রিমুখী লড়াই হবে। চালনায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী সনত কুমার বিশ্বাস, বিএনপির প্রার্থী শেখ আবদুল মান্নান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান মেয়র ড. অচিন্ত্য কুমার মণ্ডলের মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। সাতক্ষীরা সদরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহাদাত হোসেন, জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেখ আজহার হোসেন ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক তাসকিন আহমেদ চিশতীর ত্রিমুখী লড়াই হবে। কলারোয়া আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আমিনুল ইসলাম লাল্টুর সঙ্গে দ্বিমুখী লড়াই হবে বিএনপির প্রার্থী গাজী মো. আক্তারুল ইসলামের।

বরিশাল : পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় আওয়ামী লীগের বিপুল চন্দ্র হাওলাদার ও বিএনপির হুমায়ুন শিকদার এবং  কুয়াকাটায় ত্রিমুখী লড়াই হবে আওয়ামী লীগের আবদুল বারেক মোল্লা, বিএনপির আবদুল আজিজ মুসল্লী ও জাতীয় পার্টির আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের। পিরোজপুর সদরে আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মালেক বিনাপ্রতিদ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। স্বরূপকাঠীতে আওয়ামী লীগের মো. গোলাম কবির ও বিএনপির  বর্তমান  মো. শফিকুল ইসলাম ফরিদের মধ্যে মূল লড়াই হবে। বরগুনা সদরে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান মহারাজের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী বর্তমান মেয়র শাহাদাত হোসেন এবং অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহানের ত্রিমুখী লড়াই হবে।  বেতাগীতে আওয়ামী লীগের এ বি এম গোলাম কবির ও বিএনপির হুমাউন কবিরের। পাথরঘাটায় আওয়ামী লীগের  আনোয়ার হোসেন আকন ও বিএনপির বর্তমান মেয়র মল্লিক মো. আইউবের মধ্যে লড়াই হবে। ভোলায় আওয়ামী লীগের বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনির ও বিএনপির হারুন অর রশিদ ট্রুম্যান, বোরহানউদ্দিনে আওয়ামী লীগের মো. রফিকুল ইসলামের সঙ্গে বিএনপির মনিরুজ্জামান কবিরের এবং দৌলতখান পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বর্তমান মেয়র জাকির হোসেন তালুকদারের সঙ্গে বিএনপির আনোয়ার হোসেন কাকনের মধ্যে হবে মূল লড়াই। ঝালকাঠির নলছিটিতে আওয়ামী লীগের তসলিম উদ্দিন চৌধুরী ও বিএনপির মো. মজিবুর রহমানের, বরিশালের বানারীপাড়া আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট সুভাষ চন্দ্র শীল ও বিএনপির গোলাম মাহামুদ মাহাবুব মাষ্টার, মুলাদীতে আওয়ামী লীগের মো. শফিক উজ্জামান রুবেল ও বিএনপির মো. আসাদ মাহমুদ, মেহেন্দিগঞ্জে আওয়ামী লীগের আলহাজ কামাল উদ্দিন খান এবং বিএনপির গিয়াস উদ্দিন দিপেন, গৌরনদীতে আওয়ামী লীগের মো. হারিছুর রহমান এবং বিএনপির শরীফ শফিকুর রহমান স্বপন, বাকেরগঞ্জে আওয়ামী লীগের লোকমান হোসেন ডাকুয়া এবং বিএনপির মতিউর রহমান মোল্লা, নবগঠিত উজিরপুর পৌরসভায় মেয়র পদে লড়াই জমবে আওয়ামী লীগের গিয়াসউদ্দিন এবং বিএনপির মো. শহীদুল ইসলাম খানের মধ্যে।

ঢাকা বিভাগ : নেত্রকোনার পাঁচ পৌরসভার চারটিতে দ্বিমুখী লড়াই হলেও হাওরাঞ্চল মদনে হবে ত্রিমুখী লড়াই। নেত্রকোনায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী নজরুল ইসলাম খানের সঙ্গে বিএনপির এস এম মনিরুজ্জামান দুদুর লড়াই হবে। কেন্দুয়ায় আওয়ামী লীগের আসাদুল হক ভূইয়ার সঙ্গে বিএনপির শফিকুল ইসলাম শফিক। দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের মাওলানা আবদুস সালামের সঙ্গে বিএনপির মো. জামাল মাস্টার ও মোহনগঞ্জে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতনের সঙ্গে বিএনপির মাহবুবুন্নবী শেখ লড়াই হবে। মদন পৌরসভায় আওয়ামী লীগের এ কে এম সাইফুল ইসলাম হান্নান ও স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) প্রার্থী আবু হান্নান তালুকদার এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান মোদাচ্ছের হোসেন শফিক লড়াই হবে। ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে আওয়ামী লীগের শাহজাহান মৃধা পিকুল হলেও বিএনপির আবদুস শুকুর শেখ ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) মোজাফফর হোসেন বাবলুর তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। নগরকান্দায় আওয়ামী লীগের রায়হান উদ্দিন মাস্টার, বিএনপি সাইফুর রহমান মুকুল ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) মুরাদ হোসেন বিকুল মিয়ার সঙ্গে ত্রিমুখী লড়াই হবে। ধামরাইয়ে আওয়ামী লীগের গোলাম কবির আর বিএনপির দেওয়ান নাজিম উদ্দিন মঞ্জুর মধ্যে লড়াই হবে। সাভারে আওয়ামী লীগের আলহাজ আবদুল গনি ও বিএনপির বদিউজ্জামান বদির সঙ্গে লড়াই হবে। মাদারীপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের খালিদ হোসেনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বিএনপির মিজানুর রহমান মুরাদের। কালকিনিতে আওয়ামী লীগ এনায়েত হোসেন হাওলাদারকে মনোনয়ন দিলেও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) প্রার্থী হয়েছে মশিউর রহমান সবুজ ও লোকমান সরদার। তবে মশিউর রহমান সবুজের সঙ্গে লড়াই হবে মূল আওয়ামী লীগের। শিবচরে আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) তোফাজ্জল হোসেন খান তোতার মধ্যে হবে লড়াই। মানিকগঞ্জে আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী প্রার্থী) গাজী কামরুল হুদা সেলিমের সঙ্গে লড়াই হবে বিএনপি নাসির উদ্দিন আহমেদ যাদুর। তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন মো. রমজান আলীও। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের তারাব পৌরসভার আওয়ামী লীগের হাসিনা গাজী, বিএনপির নাছির উদ্দিন ভূঁইয়া ও বিএনপির (বিদ্রোহী) প্রার্থী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম চৌধুরীর মধ্যে ত্রিমুখী লড়াই হবে। সোনারগাঁয়ে আওয়ামী লীগ প্রার্থী অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী, বিএনপির মোশাররফ হোসেন ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) সাদেকুর রহমান ভূঁইয়ার মধ্যে লড়াই হবে। ময়মনসিংহে পাঁচ পৌরসভায় দ্বিমুখী লড়াই হবে। ফুলবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়ার সঙ্গে বিএনপির (বিদ্রোহী) চান মাহমুদ, ঈশ্বরগঞ্জ আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান হাবিবের সঙ্গে বিএনপির ফিরোজ আহমেদ বুলু, গফরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ইকবাল হোসেন সুমনের সঙ্গে বিএনপির আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ভালুকায় আওয়ামী লীগের ডা. মেজবাহ উদ্দিন কাইয়ুমের সঙ্গে বিএনপির হাতেম খান ও নান্দাইলে বিএনপির আজিজুল ইসলাম পিকুলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের রফিকউদ্দিন ভূইয়ার লড়াই হবে। ফুলপুরে ত্রিমুখী লড়াই হবে। আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) মো. শাহজাহান ও আওয়ামী লীগের শশধর সেন ও বিএনপির আমিনুল হকের মধ্যে লড়াই হবে। গৌরীপুরে হবে ত্রিমুখী লড়াই। আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) শফিকুল ইসলাম হবি ও আওয়ামী লীগের সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ও বিএনপির সুজিত কুমার দাসের মধ্যে লড়াই। ত্রিশালে আওয়ামী লীগ-আওয়ামী লীগের লড়াই হবে। আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) এ বি এম আনিসুজ্জামান ও আওয়ামী লীগের জুয়েল সরকারের মধ্যে লড়াই জমবে। মুক্তাগাছায় জাতীয় পার্টির আতাউর রহমান লেনিনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আবদুল হাই আকন্দের লড়াই হবে। শরীয়তপুরে ৫ পৌরসভায় দ্বিমুখী লড়াই হবে। শরীয়তপুরে আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম কোতোয়ালের সঙ্গে লড়াই হবে বিএনপির এ কে এম নাসির উদ্দিন কালুর। ভেদরগঞ্জে আওয়ামী লীগের আবদুল মান্নান হাওলাদারের সঙ্গে লড়াই বিএনপির বি এম মোস্তফার। ডামুড্যায় আওয়ামী লীগের হুমায়ুন কবির বাচ্চু ছৈয়ালের সঙ্গে বিএনপির আলমগীর হোসেন মাদবরের লড়াই হবে। জাজিরা ও নড়িয়ায় লড়াই হবে আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগে। জাজিরায় আওয়ামী লীগের ইউনুছ বেপারীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) আবুল খায়ের ফকিরের, নড়িয়ায় আওয়ামী লীগের হায়দার আলী সঙ্গে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) শহিদুল ইসলাম বাবুর। টাঙ্গাইলের ৮ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। টাঙ্গাইল সদরে আওয়ামী লীগের জামিলুর রহমান মিরনের সঙ্গে বিএনপির মাহমুদুল হক সানুর, টাঙ্গাইলের মধুপুরে বিএনপির সরকার শহীদুল ইসলামের সঙ্গে আওয়ামী লীগের মাসুদ পারভেজ, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে আওয়ামী লীগের খন্দকার মঞ্জরুল ইসলাম তপনের সঙ্গে বিএনপির এ এম এ সোবহানের, গোপালপুরে আওয়ামী লীগের রকিবুল হক ছানার সঙ্গে বিএনপি খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেলের, ভূঞাপুরে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের মাসুদুল হক মাসুদের সঙ্গে বিএনপির আবদুল খালেক মণ্ডলের। কালিহাতীতে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের আনছার আলী বিকমের সঙ্গে বিএনপির আলী আকবর জব্বারের। মির্জাপুরে মূল লড়াই হবে আওয়ামী লীগের সাহাদাত হোসেন সুমনের সঙ্গে বিএনপির হযরত আলীর। সখীপুরে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের আবু হানিফ আজাদের সঙ্গে বিএনপির নাছির উদ্দিনের। গোপালগঞ্জের দুটি পৌরসভার মধ্যে টুঙ্গিপাড়া পৌরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র পদে নির্বাচিত হয়েছেন শেখ আহম্মদ হোসেন মির্জা। গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ-আওয়ামী লীগে লড়াই। আওয়ামী লীগ কাজী লিয়াকত আলী ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) মুশফিকুর রহমান লিটন লড়াই জমে উঠেছে। কিশোরগঞ্জে দ্বিমুখী লড়াই হবে। কিশোরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মো. পারভেজের সঙ্গে বিএনপির মাজহারুল ইসলামের লড়াই হবে। হোসেনপুরে আওয়ামী লীগের আবদুল কাইয়ুম খোকন ও বিএনপির মাহবুবুর রহমানের মধ্যে লড়াই হবে। করিমগঞ্জে আওয়ামী লীগের কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুনের সঙ্গে আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) আবদুল কাইয়ুমের লড়াই হবে। কটিয়াদীতে আওয়ামী লীগের শওকত ওসমান শুক্কুর আলীর ও বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। বাজিতপুরে ত্রিমুখী লড়াই হবে। আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন আশরাফ, বিএনপির এহেসান কুফিয়া ও আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) শওকত আকবরের মধ্যে লড়াই হবে। কুলিয়ারচরে আওয়ামী লীগের আবুল হাসান কাজল ও বিএনপির মো. সাফিউদ্দিনের মধ্যে লড়াই হবে। ভৈরবে আওয়ামী লীগের ফখরুল আলম আক্কাস ও বিএনপির মো. শাহীনের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলহাজ ফয়সল আহম্মেদ বিপ্লবের সঙ্গে লড়াই হবে বিএনপির প্রার্থী এ কে এম ইরাদত মানুর। মীরকাদিমে আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম শাহিনের সঙ্গে লড়াই হবে বিএনপির সামসুর রহমান। শেরপুরের নকলায় ত্রিমুখী লড়াই হবে। আওয়ামী লীগের হাফিজুর রহমান লিটন, আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) নুরে আলম উত্পল ও বিএনপির মোখলেছুর রহমান তারার মধ্যে লড়াই হবে। নালিতাবাড়ীতে চতুর্মুখী লড়াই হবে। আওয়ামী লীগ আবু বক্কর সিদ্দিক, আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) আবদুল হালিম উকিল, বিএনপির মো. আনোয়ার হোসেন ওরফে ভিপি আনোয়ার ও আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সামছুল আলম সওদাগরের মধ্যে লড়াই হবে। শ্রীবরদীতে আওয়ামী লীগের মো. আবু সাঈদ ও বিএনপির আবদুল হাকিমের মধ্যে লড়াই হবে। শেরপুর সদরে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া লিটন ও বিএনপির আবদুর রাজ্জাক আশীষের মধ্যে। গাজীপুরের শ্রীপুরে আওয়ামী লীগের আনিছুর রহমান আনিছ ও বিএনপির শহিদুল্লাহ শহিদের মধ্যে লড়াই হবে। জামালপুরের ৪ পৌরসভায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি লড়াই হবে। জামালপুর সদরে আওয়ামী লীগের মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ও বিএনপির অ্যাডভোকেট শাহ ওয়ারেছ আলী মামুনের মধ্যে, ইসলামপুরে আওয়ামী লীগের আবদুল কাদের শেখ ও বিএনপির রেজাউল করিম ঢালী, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সাজেদ মোশাররফ সেবক ছাড়াও জাতীয় পার্টির লাঙ্গল নিয়ে লড়ছেন খোরশেদ আলম।

মেলান্দহ পৌরতে আওয়ামী লীগের শফিক জাহেদী রবিন ও বিএনপির হাজী দিদার পাশার মধ্যে লড়াই জমেছে। দেওয়ানগঞ্জে বিএনপির এ কে এম মুছা প্রচারে থাকলেও আওয়ামী লীগের শাহনেওয়াজ শাহেনশাহ আর দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী নূরুন্নবী অপুর মধ্যে লড়াই হবে দ্বিমুখী। সরিষাবাড়ীতে মূল লড়াই হবে আওয়ামী লীগের রোকনুজ্জামান রোকন ও বিএনপির ফয়জুল কবির তালুকদার শাহীনের মধ্যে। রাজবাড়ীতে আওয়ামী লীগের মুহম্মদ আলী চৌধুরী ও বিএনপির অর্ণব নেওয়াজ মাহমুদের মধ্যে লড়াই হবে। পাংশায় আওয়ামী লীগের আবদুল আল মাসুদ বিশ্বাসের সঙ্গে বিএনপির চাঁদ আলী খানের। গোয়ালন্দে আওয়ামী লীগের শেখ নজরুলের সঙ্গে বিএনপির নিজাম শেখের লড়াই হবে। নরসিংদী সদরে আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান কামরুলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের (বিদ্রোহী) এস এম কাইয়ুমের লড়াই হবে। মাধবদীতে আওয়ামী লীগের মোশারফ প্রধান মানিকের সঙ্গে বিএনপির হাজী মো. ইলিয়াছের লড়াই হবে। মনোহরদীতে আওয়ামী লীগের আমিনুর রশিদ সুজনের সঙ্গে বিএনপির মাহমুদুল হকের লড়াই হবে।

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর