আবদুল্লাহ আল নোমান। মিয়ানমারের মংডু জেলায় সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। মংডু শহরের উকিলপাড়ায় তার বাড়ি। শ্বশুর বাড়িও সেখানে। স্ত্রী রাফিকা ও তিন সন্তানকে নিয়ে সুখেই ছিলেন তিনি। উচ্চশিক্ষা নিয়েও সরকারি কোনো ভালো চাকরি জোটেনি তার। কারণ, তিনি রোহিঙ্গা। তাই ব্যবসা শুরু করেন। মংডু শহরে একটি বড় জুতার দোকান ছিল তার। গত ২৫ আগস্ট থেকেই ওলটপালট হয়ে যায় সব।…